অনলাইন ডেস্ক
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতে মাথাচাড়া দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদ। ফলে দেশটির সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর নির্যাতন ও হামলার খবর প্রায় সময়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে দেখা যায়। তবে এর মধ্যেই অসাধারণ এক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নজির গড়েছে দেশটির পুনের এক মুসলিম পরিবার। যদিও প্রাকৃতিক কারণই এমন নজির গড়ার পথ করে দিয়েছে।
আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডিএনএ জানিয়েছে, পুনের ওয়ানওরি এলাকায় টানা ও ভারী বৃষ্টিতে একটি হিন্দু পরিবারের বিয়ের আয়োজন ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। তখন তাদের পাশে এসে দাঁড়ায় পাশের বিয়ের আসরে থাকা আরেকটি মুসলিম পরিবার।
ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায়। ওয়ানওরি এলাকার একটি বিয়ের হলে বিবাহোত্তর সংবর্ধনা চলছিল মুসলিম ওই পরিবারের। আর ওই হলের ঠিক পাশেই একটি উন্মুক্ত মঞ্চে সন্ধ্যা ৬টা ৫৬ মিনিটে হিন্দু দম্পতি সংস্কৃতি কাওয়াডে পাটিল ও নরেন্দ্র গালন্দে পাটিলের বিয়ের আয়োজন ছিল। কিন্তু আচমকাই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামায় হইচই পড়ে যায়।
গালন্দে পাটিল পরিবারের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা আশপাশে ছোটাছুটি করছিলাম কী করা যায় ভাবতে। তখন পাশের হলে মুসলিম পরিবারের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা চলছিল। আমরা তাদের অনুরোধ করি, আমাদের সপ্তপদী (বিয়ের মূল ধর্মীয় আচার) সম্পন্ন করতে একটু সময়ের জন্য যেন হলে ঢুকতে দেওয়া হয়।’
মুসলিম পরিবারটি কোনো দ্বিধা ছাড়াই সম্মতি জানায়। এমনকি তারা নিজেদের মঞ্চ ছেড়ে দেয় এবং তাদের অতিথিরাও এগিয়ে এসে হিন্দু পরিবারের রীতি অনুযায়ী মঞ্চ প্রস্তুত করতে সাহায্য করেন।
গালন্দে পাটিল পরিবারের এক সদস্য বলেন, ‘দুই পরিবারের রীতি ও বিশ্বাসের প্রতি পরিপূর্ণ সম্মান রেখে আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। পরে দুই ধর্মের মানুষই একসঙ্গে মিলেমিশে খাওয়াদাওয়াও করেন।’
মঞ্চে দাঁড়িয়ে নতুন মুসলিম দম্পতি মাহিন ও মোহসিন কাজি এবং হিন্দু দম্পতি সংস্কৃতি ও নরেন্দ্র একসঙ্গে মঞ্চে ছবিও তোলেন—যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল মুহূর্ত হয়ে ধরা দিয়েছে। ঘটনাটি শুধু দুটি পরিবার নয়, বরং ভারতীয় সমাজে সহাবস্থানের সৌন্দর্যের একটি উদাহরণ হয়ে উঠেছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতে মাথাচাড়া দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদ। ফলে দেশটির সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর নির্যাতন ও হামলার খবর প্রায় সময়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে দেখা যায়। তবে এর মধ্যেই অসাধারণ এক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নজির গড়েছে দেশটির পুনের এক মুসলিম পরিবার। যদিও প্রাকৃতিক কারণই এমন নজির গড়ার পথ করে দিয়েছে।
আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডিএনএ জানিয়েছে, পুনের ওয়ানওরি এলাকায় টানা ও ভারী বৃষ্টিতে একটি হিন্দু পরিবারের বিয়ের আয়োজন ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। তখন তাদের পাশে এসে দাঁড়ায় পাশের বিয়ের আসরে থাকা আরেকটি মুসলিম পরিবার।
ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায়। ওয়ানওরি এলাকার একটি বিয়ের হলে বিবাহোত্তর সংবর্ধনা চলছিল মুসলিম ওই পরিবারের। আর ওই হলের ঠিক পাশেই একটি উন্মুক্ত মঞ্চে সন্ধ্যা ৬টা ৫৬ মিনিটে হিন্দু দম্পতি সংস্কৃতি কাওয়াডে পাটিল ও নরেন্দ্র গালন্দে পাটিলের বিয়ের আয়োজন ছিল। কিন্তু আচমকাই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামায় হইচই পড়ে যায়।
গালন্দে পাটিল পরিবারের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা আশপাশে ছোটাছুটি করছিলাম কী করা যায় ভাবতে। তখন পাশের হলে মুসলিম পরিবারের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা চলছিল। আমরা তাদের অনুরোধ করি, আমাদের সপ্তপদী (বিয়ের মূল ধর্মীয় আচার) সম্পন্ন করতে একটু সময়ের জন্য যেন হলে ঢুকতে দেওয়া হয়।’
মুসলিম পরিবারটি কোনো দ্বিধা ছাড়াই সম্মতি জানায়। এমনকি তারা নিজেদের মঞ্চ ছেড়ে দেয় এবং তাদের অতিথিরাও এগিয়ে এসে হিন্দু পরিবারের রীতি অনুযায়ী মঞ্চ প্রস্তুত করতে সাহায্য করেন।
গালন্দে পাটিল পরিবারের এক সদস্য বলেন, ‘দুই পরিবারের রীতি ও বিশ্বাসের প্রতি পরিপূর্ণ সম্মান রেখে আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। পরে দুই ধর্মের মানুষই একসঙ্গে মিলেমিশে খাওয়াদাওয়াও করেন।’
মঞ্চে দাঁড়িয়ে নতুন মুসলিম দম্পতি মাহিন ও মোহসিন কাজি এবং হিন্দু দম্পতি সংস্কৃতি ও নরেন্দ্র একসঙ্গে মঞ্চে ছবিও তোলেন—যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল মুহূর্ত হয়ে ধরা দিয়েছে। ঘটনাটি শুধু দুটি পরিবার নয়, বরং ভারতীয় সমাজে সহাবস্থানের সৌন্দর্যের একটি উদাহরণ হয়ে উঠেছে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আবারও প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, ৯ ও ১০ মের মধ্যরাতে ভারতের মিসাইল হামলায় পাকিস্তানের একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছিল। তিনি এটিও স্বীকার করেন ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের এই অভিযানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী পুরোপুরি প্রস্তুত ছিল না।
২৫ মিনিট আগেপেশাগত ক্ষেত্রে খুবই উচ্চমাত্রার দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন নারীরা। তবে, যুদ্ধক্ষেত্র ও শারীরিক সক্ষমতার ক্ষেত্রে তাঁরা তাল মেলাতে পারছেন না। যুদ্ধের ময়দানে শত্রুকে ঘায়েল করে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে যে ধরনের সক্ষমতা প্রয়োজন তা তাঁদের মধ্যে তুলনামূলক কম।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি কি না সেবিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, হামাসের কাছে যারা এখনো জিম্মি রয়েছেন তাঁদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ
৫ ঘণ্টা আগেউত্তর গাজার শেষ সক্রিয় হাসপাতাল—আল অওদা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি প্রশাসন। এই হাসপাতালটি বন্ধ হয়ে গেলে উত্তর গাজায় কার্যত আর কোনো হাসপাতাল অবশিষ্ট থাকবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে