ভারতের আসাম রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে হিন্দুরা হয়তো ভারতে (আসামে) বেশি অনুপ্রবেশের চেষ্টা করবে। কিন্তু তাঁর সেই অনুমান ভুল। তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশি হিন্দু বা মুসলমান নয়, বরং রোহিঙ্গারা আসামে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বেশি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে আসামের মুখ্যমন্ত্রী জানান, গত দুই মাসে আসাম ও ত্রিপুরায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১৩৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোকে এমন অনুপ্রবেশ এড়াতে সতর্ক থাকতে হবে।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, ‘গত দুই মাস ধরে প্রতিদিনই আমরা আমাদের রাজ্যে একক বা একাধিক বিদেশিকে (বাংলাদেশি) আটক করছি। মূলত, আমার মনে হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার পাহারাবিহীন সীমানার কারণে—বিএসএফের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার পরেও কিছু লোক এখনো আমাদের দেশে আসছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলোকে বাংলাদেশ থেকে প্রবেশ করা অবৈধ অভিবাসীদের প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে বলে মন্তব্য করেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, আসাম এবং ত্রিপুরা এই লক্ষ্যে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। এ সময় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকেও ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী বিএসএফের সঙ্গে সহযোগিতা করার এবং অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্তকরণ কাজ শুরু করার আহ্বান জানান তিনি।
হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘ত্রিপুরা কিছু বিদেশি শনাক্ত করছে এবং আসামও শনাক্ত করছে...আমরা বিএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করছি। কখনো যৌথ অভিযানের মাধ্যমে মানুষকে শনাক্ত করা হয়, কখনো বিএসএফ করে, আবার কখনো রাজ্য পুলিশও করে। এটি একটি সমন্বিত প্রচেষ্টা।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি রাজ্য সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে এবং বিএসএফের সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। তাই, আসাম-ত্রিপুরা খুব ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। যদি পশ্চিমবঙ্গ সরকারও শনাক্ত করা শুরু করে, তাহলে এটি একটি পরিকল্পিত এবং সুশৃঙ্খল প্রচেষ্টা হবে।’
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের বিষয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা ভারতে আসার চেষ্টা করবে এমন অনুমান থাকলেও বাস্তবে ‘রোহিঙ্গা মুসলমানরাই’ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনুপ্রবেশের সময় শনাক্ত করা হচ্ছে। তাই, আমি মনে করি, প্রথমত, হিন্দু-বাঙালিদের সম্পর্কে একটি ভুল ধারণা রয়েছে, আমাদের প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত সেটাই বলছে। দ্বিতীয়ত, রোহিঙ্গা মুসলিমরা এখনো আমাদের দেশের বিভিন্ন রাজ্যে প্রবেশের চেষ্টা করছে।’
ভারতের আসাম রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে হিন্দুরা হয়তো ভারতে (আসামে) বেশি অনুপ্রবেশের চেষ্টা করবে। কিন্তু তাঁর সেই অনুমান ভুল। তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশি হিন্দু বা মুসলমান নয়, বরং রোহিঙ্গারা আসামে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বেশি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে আসামের মুখ্যমন্ত্রী জানান, গত দুই মাসে আসাম ও ত্রিপুরায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১৩৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোকে এমন অনুপ্রবেশ এড়াতে সতর্ক থাকতে হবে।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, ‘গত দুই মাস ধরে প্রতিদিনই আমরা আমাদের রাজ্যে একক বা একাধিক বিদেশিকে (বাংলাদেশি) আটক করছি। মূলত, আমার মনে হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার পাহারাবিহীন সীমানার কারণে—বিএসএফের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার পরেও কিছু লোক এখনো আমাদের দেশে আসছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলোকে বাংলাদেশ থেকে প্রবেশ করা অবৈধ অভিবাসীদের প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে বলে মন্তব্য করেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, আসাম এবং ত্রিপুরা এই লক্ষ্যে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। এ সময় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকেও ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী বিএসএফের সঙ্গে সহযোগিতা করার এবং অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্তকরণ কাজ শুরু করার আহ্বান জানান তিনি।
হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘ত্রিপুরা কিছু বিদেশি শনাক্ত করছে এবং আসামও শনাক্ত করছে...আমরা বিএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করছি। কখনো যৌথ অভিযানের মাধ্যমে মানুষকে শনাক্ত করা হয়, কখনো বিএসএফ করে, আবার কখনো রাজ্য পুলিশও করে। এটি একটি সমন্বিত প্রচেষ্টা।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি রাজ্য সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে এবং বিএসএফের সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। তাই, আসাম-ত্রিপুরা খুব ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। যদি পশ্চিমবঙ্গ সরকারও শনাক্ত করা শুরু করে, তাহলে এটি একটি পরিকল্পিত এবং সুশৃঙ্খল প্রচেষ্টা হবে।’
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের বিষয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা ভারতে আসার চেষ্টা করবে এমন অনুমান থাকলেও বাস্তবে ‘রোহিঙ্গা মুসলমানরাই’ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনুপ্রবেশের সময় শনাক্ত করা হচ্ছে। তাই, আমি মনে করি, প্রথমত, হিন্দু-বাঙালিদের সম্পর্কে একটি ভুল ধারণা রয়েছে, আমাদের প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত সেটাই বলছে। দ্বিতীয়ত, রোহিঙ্গা মুসলিমরা এখনো আমাদের দেশের বিভিন্ন রাজ্যে প্রবেশের চেষ্টা করছে।’
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৪২ মিনিট আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে