ইউক্রেনকে উন্নত ড্রোন প্রযুক্তি সরবরাহ করতে ব্রিটেনসহ মিত্রদের সঙ্গে একটি সামরিক জোটে যোগ দিচ্ছে নেদারল্যান্ডস। এ জোটের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনের আক্রমণ ক্ষমতা আরও জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছে ডাচ প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
সামরিক জোটে যোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছাড়াও কিয়েভকে ডাচদের সরবরাহ করা এফ–১৬ যুদ্ধবিমান, আর্টিলারি, গোলাবারুদ এবং বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহের কথা দিয়েছে নেদারল্যান্ডস।
নেদারল্যান্ডসের এই পদক্ষেপের কারণে ২০২৪ সালের জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটি ইউরোর অতিরিক্ত ব্যয় হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডাচ প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাসজা ওলোনগ্রেন। আজ বুধবার থেকে ব্রাসেলসে শুরু হতে যাওয়া ন্যাটো প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের দু’দিনের বৈঠকের আগে রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ওলোনগ্রেন বলেন, ‘আমরা জানি, এই যুদ্ধে ড্রোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই অন্যান্য দেশের সঙ্গে আমরা ইউক্রেন লাটভিয়ার একত্রে শুরু করা ড্রোন জোটে যোগ দিচ্ছি। উৎপাদন বাড়ানো, সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা এবং ইউক্রেনের যা প্রয়োজন ঠিক তাই সরবরাহ করা নিশ্চিত করতেই এ জোট।’
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গত মাসে ব্রিটেনের অংশগ্রহণের বিষয়টি ঘোষণা করে।
পর্যবেক্ষণ এবং লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার জন্য ড্রোন ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধকালীন কৌশলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। এর একটি কারণ হলো, ড্রোনের ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম।
উভয় পক্ষই এখন হাজার হাজার ছোট, সস্তা ড্রোন ব্যবহার করছে যা মূলত যুদ্ধক্ষেত্রে নজরদারি এবং আক্রমণ পরিচালনা করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি দেশগুলো বৃহত্তর, দীর্ঘ–দূরত্বের চালকহীন ড্রোনের বহর বৃদ্ধি করছে। এ ড্রোনগুলো আরও অনেক বেশি উড়তে পারে এবং ভারী ক্যামেরা বা আরও বিস্ফোরক বহন করতে সক্ষম।
ব্রিটেন ও নেদারল্যান্ডস আগে থেকেই ইউক্রেনকে ড্রোন বহর তৈরিতে সহায়তা করে আসছে।
হেগ কার্যালয়ে বসে ওলোনগ্রেন বলেন, ‘নতুন বিষয় হলো এখন আমরা এই জোট গঠন করছি। বলা যায়, আমরা যে কাজগুলো আগে আলাদাভাবে করেছি তা এখন জোটে সংযুক্ত করছি। এতে ইউক্রেনের নতুন দাবির প্রতি সাড়া দেওয়া যাবে। কারণ যুদ্ধ বেড়েই চলছে।’
২০২৪ সালে ইউক্রেন রাশিয়ার গভীরে আঘাত হানতে সক্ষম হাজার হাজার দূরপাল্লার ড্রোন তৈরি করতে চায় এবং এরই মধ্যে ১০টি সংস্থা ড্রোন তৈরিতে কাজ করছে। গত সোমবার ইউক্রেনের ডিজিটাল মন্ত্রী মিখাইলো ফেদোরভ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওলোনগ্রেন বলেন, ‘একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে জোটটি কিয়েভের পরিবর্তিত যুদ্ধকালীন কৌশলের চাহিদা মেটাতে পারবে। আমি মনে করি এটিই জোটের শক্তি হতে চলেছে, যা হলো খুব স্বল্প মেয়াদে তাদের যা প্রয়োজন তা সরবরাহ করতে পারা।’
ইউক্রেনকে উন্নত ড্রোন প্রযুক্তি সরবরাহ করতে ব্রিটেনসহ মিত্রদের সঙ্গে একটি সামরিক জোটে যোগ দিচ্ছে নেদারল্যান্ডস। এ জোটের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনের আক্রমণ ক্ষমতা আরও জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছে ডাচ প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
সামরিক জোটে যোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছাড়াও কিয়েভকে ডাচদের সরবরাহ করা এফ–১৬ যুদ্ধবিমান, আর্টিলারি, গোলাবারুদ এবং বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহের কথা দিয়েছে নেদারল্যান্ডস।
নেদারল্যান্ডসের এই পদক্ষেপের কারণে ২০২৪ সালের জন্য নির্ধারিত ২০০ কোটি ইউরোর অতিরিক্ত ব্যয় হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডাচ প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাসজা ওলোনগ্রেন। আজ বুধবার থেকে ব্রাসেলসে শুরু হতে যাওয়া ন্যাটো প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের দু’দিনের বৈঠকের আগে রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ওলোনগ্রেন বলেন, ‘আমরা জানি, এই যুদ্ধে ড্রোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই অন্যান্য দেশের সঙ্গে আমরা ইউক্রেন লাটভিয়ার একত্রে শুরু করা ড্রোন জোটে যোগ দিচ্ছি। উৎপাদন বাড়ানো, সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা এবং ইউক্রেনের যা প্রয়োজন ঠিক তাই সরবরাহ করা নিশ্চিত করতেই এ জোট।’
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গত মাসে ব্রিটেনের অংশগ্রহণের বিষয়টি ঘোষণা করে।
পর্যবেক্ষণ এবং লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার জন্য ড্রোন ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধকালীন কৌশলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। এর একটি কারণ হলো, ড্রোনের ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম।
উভয় পক্ষই এখন হাজার হাজার ছোট, সস্তা ড্রোন ব্যবহার করছে যা মূলত যুদ্ধক্ষেত্রে নজরদারি এবং আক্রমণ পরিচালনা করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি দেশগুলো বৃহত্তর, দীর্ঘ–দূরত্বের চালকহীন ড্রোনের বহর বৃদ্ধি করছে। এ ড্রোনগুলো আরও অনেক বেশি উড়তে পারে এবং ভারী ক্যামেরা বা আরও বিস্ফোরক বহন করতে সক্ষম।
ব্রিটেন ও নেদারল্যান্ডস আগে থেকেই ইউক্রেনকে ড্রোন বহর তৈরিতে সহায়তা করে আসছে।
হেগ কার্যালয়ে বসে ওলোনগ্রেন বলেন, ‘নতুন বিষয় হলো এখন আমরা এই জোট গঠন করছি। বলা যায়, আমরা যে কাজগুলো আগে আলাদাভাবে করেছি তা এখন জোটে সংযুক্ত করছি। এতে ইউক্রেনের নতুন দাবির প্রতি সাড়া দেওয়া যাবে। কারণ যুদ্ধ বেড়েই চলছে।’
২০২৪ সালে ইউক্রেন রাশিয়ার গভীরে আঘাত হানতে সক্ষম হাজার হাজার দূরপাল্লার ড্রোন তৈরি করতে চায় এবং এরই মধ্যে ১০টি সংস্থা ড্রোন তৈরিতে কাজ করছে। গত সোমবার ইউক্রেনের ডিজিটাল মন্ত্রী মিখাইলো ফেদোরভ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওলোনগ্রেন বলেন, ‘একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে জোটটি কিয়েভের পরিবর্তিত যুদ্ধকালীন কৌশলের চাহিদা মেটাতে পারবে। আমি মনে করি এটিই জোটের শক্তি হতে চলেছে, যা হলো খুব স্বল্প মেয়াদে তাদের যা প্রয়োজন তা সরবরাহ করতে পারা।’
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১২ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে