উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মুক্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানাতে অস্ট্রেলিয়ার সংসদে প্রস্তাব পাস হয়েছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এই প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছেন। এর পক্ষে ৮৬ ও বিপক্ষে ৪২ ভোট পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর সর্বোচ্চ ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অ্যাসাঞ্জ এখন যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগারে আছেন। যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে করা চূড়ান্ত আবেদনের শুনানিতে অংশ নিতে আগামী সপ্তাহে তাঁকে ব্রিটিশ হাইকোর্টে হাজির করার কথা।
২০১০ ও ১১ সালে হাজার হাজার গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এর মধ্য দিয়ে অ্যাসাঞ্জ আইন লঙ্ঘন করেছেন এবং মার্কিন নাগরিকদের জীবন হুমকির মুখে ফেলেছেন।
তবে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা বরাবরই বলে আসছেন, এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর আইনজীবীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হলে অ্যাসাঞ্জ আত্মহত্যা করতে পারেন। মানসিক স্বাস্থ্য বিবেচনায় নিয়ে ২০২১ সালে এক ব্রিটিশ বিচারক তাঁর প্রত্যর্পণ আটকে দেন।
তবে ২০২২ সালে ওই বিচারকের রায় খারিজ করে প্রত্যর্পণের সরকারি সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন ব্রিটিশ হাইকোর্ট। রায়ে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র অ্যাসাঞ্জকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত উপায়ে নিয়ে যাবে এবং তত্ত্বাবধান করবে।
অ্যাসাঞ্জের পরিবার বরাবরই তাঁর মুক্তির এবং দেশে ফেরানোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছে। তাদের ভাষ্য, একবার তাঁকে হস্তান্তর করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার প্রক্রিয়ায় হারিয়ে যাবেন তিনি।
এদিকে গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ বিষয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ।
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল মার্ক ড্রেফাসও গত মাসে ওয়াশিংটনে মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন।
তিনি বলেন, ‘এটি গোপন বৈঠক ছিল। অ্যাসাঞ্জের মুক্তির বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট ও অনড়। এখনই বিষয়টির চূড়ান্ত নিষ্পত্তির সময়।’
২০১৯ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের কড়া নিরাপত্তার বেলমার্স কারাগারে আছেন অ্যাসাঞ্জ। এর আগে লাতিন আমেরিকার কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য গত সাত বছর তিনি লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসের আশ্রয়ে ছিলেন।
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের মুক্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানাতে অস্ট্রেলিয়ার সংসদে প্রস্তাব পাস হয়েছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এই প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছেন। এর পক্ষে ৮৬ ও বিপক্ষে ৪২ ভোট পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর সর্বোচ্চ ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অ্যাসাঞ্জ এখন যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগারে আছেন। যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে করা চূড়ান্ত আবেদনের শুনানিতে অংশ নিতে আগামী সপ্তাহে তাঁকে ব্রিটিশ হাইকোর্টে হাজির করার কথা।
২০১০ ও ১১ সালে হাজার হাজার গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এর মধ্য দিয়ে অ্যাসাঞ্জ আইন লঙ্ঘন করেছেন এবং মার্কিন নাগরিকদের জীবন হুমকির মুখে ফেলেছেন।
তবে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা বরাবরই বলে আসছেন, এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর আইনজীবীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হলে অ্যাসাঞ্জ আত্মহত্যা করতে পারেন। মানসিক স্বাস্থ্য বিবেচনায় নিয়ে ২০২১ সালে এক ব্রিটিশ বিচারক তাঁর প্রত্যর্পণ আটকে দেন।
তবে ২০২২ সালে ওই বিচারকের রায় খারিজ করে প্রত্যর্পণের সরকারি সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন ব্রিটিশ হাইকোর্ট। রায়ে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র অ্যাসাঞ্জকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত উপায়ে নিয়ে যাবে এবং তত্ত্বাবধান করবে।
অ্যাসাঞ্জের পরিবার বরাবরই তাঁর মুক্তির এবং দেশে ফেরানোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছে। তাদের ভাষ্য, একবার তাঁকে হস্তান্তর করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার প্রক্রিয়ায় হারিয়ে যাবেন তিনি।
এদিকে গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ বিষয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ।
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল মার্ক ড্রেফাসও গত মাসে ওয়াশিংটনে মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন।
তিনি বলেন, ‘এটি গোপন বৈঠক ছিল। অ্যাসাঞ্জের মুক্তির বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট ও অনড়। এখনই বিষয়টির চূড়ান্ত নিষ্পত্তির সময়।’
২০১৯ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের কড়া নিরাপত্তার বেলমার্স কারাগারে আছেন অ্যাসাঞ্জ। এর আগে লাতিন আমেরিকার কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য গত সাত বছর তিনি লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসের আশ্রয়ে ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৮ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
১২ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে