ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহের যুদ্ধে রাশিয়ার অন্তত ৫ হাজার ৭৬০ জন সেনা নিহত হয়েছে। আজ রোববার এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নিউজউইক।
ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে রাশিয়ার বাহিনী শুধুমাত্র গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ১ হাজার ১৬০ সেনা হারিয়েছে। কিয়েভের দাবি অনুযায়ী, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে রাশিয়ার নিহত সেনার মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এখন ৪ লাখ ৩০ হাজার ৭৪০ জন। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও সত্যাসত্য যাচাইয়ের জন্য রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে মন্তব্য চেয়ে একটি ইমেইল পাঠিয়েছে নিউজউইক।
রাশিয়ার হারানো সেনার সংখ্যা নিয়ে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ ধারাবাহিকভাবে যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে যাচ্ছে—সেই বিষয়ে গত মাসে নিউজউইককে আশ্বস্ত করেছিলেন লন্ডন-ভিত্তিক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের গবেষক নিক রেনল্ডস। তিনি বলেছিলেন—যদি ইউক্রেনের দাবি করা সংখ্যাটির মধ্যে সামগ্রিকভাবে রাশিয়ার আহত ও নিহত দুই সেনাকেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে এটি মোটেও অবাক হওয়ার মতো কিছু নয়।
চলতি মাসের শুরুর দিকে গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সরকার দাবি করেছিল—২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে গত মাসেই (ফেব্রুয়ারি) দেশটির সবচেয়ে বেশি সৈন্য হতাহত হয়েছে। সে সময় রুশ বাহিনীর মোট হতাহতের সংখ্যা ৩ লাখ ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলেও জানিয়েছিল ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ।
এদিকে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই যুদ্ধে ইউক্রেনকেও চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। আজ রোববার রাশিয়া দাবি করেছে, গতকালের যুদ্ধেই ইউক্রেনের হারানো সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ৯০০। তবে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইউক্রেনের কত সেনা হতাহত হয়েছে সেই বিষয়ে রুশ কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি।
নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে মস্কো ও কিয়েভের দাবি করা হতাহতের সংখ্যা স্বাধীনভাবে যাচাই করা প্রায় অসম্ভব।
রোববার ইউক্রেনের প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়া ১১টি ট্যাংক হারিয়েছে। আর সপ্তাহজুড়ে হারিয়েছে ৫১টি ট্যাংক। যুদ্ধে সব মিলিয়ে ৬ হাজার ৭৯০টি ট্যাংক ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।
অন্যদিকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি অনুযায়ী, চলমান যুদ্ধে ইউক্রেন ১৫ হাজার ৫০৯টি ট্যাংক ও সাঁজোয়া হারিয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে বিপুল সেনা হতাহতের বিষয়ে মার্কিন থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার বলছে—সম্ভবত পূর্ব ইউক্রেনের দুটি গ্রাম দখল করার কারণে উভয় পক্ষেই ভারী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাশিয়ার সেনারা সম্ভবত গত সপ্তাহের শেষের দিকে আভদিভকা শহরের পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে টোনেঙ্কে এবং নেভেলস্কে নামে দুটি গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।
ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফ বলেছেন, তাঁদের বাহিনী টোনেঙ্কে ও নেভেলস্কে সহ বার্ডিচি এবং পারভোমাইস্কের গ্রামগুলোর আশপাশে ১১টি রুশ আক্রমণ প্রতিহত করেছে। আর রুশ কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের যোদ্ধারা টোনেঙ্কের চারপাশে ইউক্রেনের অবস্থান ধ্বংস করেছে এবং বার্ডিচি ও পারভোমাইস্কের চারপাশে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে।
ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহের যুদ্ধে রাশিয়ার অন্তত ৫ হাজার ৭৬০ জন সেনা নিহত হয়েছে। আজ রোববার এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নিউজউইক।
ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে রাশিয়ার বাহিনী শুধুমাত্র গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ১ হাজার ১৬০ সেনা হারিয়েছে। কিয়েভের দাবি অনুযায়ী, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে রাশিয়ার নিহত সেনার মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এখন ৪ লাখ ৩০ হাজার ৭৪০ জন। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও সত্যাসত্য যাচাইয়ের জন্য রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে মন্তব্য চেয়ে একটি ইমেইল পাঠিয়েছে নিউজউইক।
রাশিয়ার হারানো সেনার সংখ্যা নিয়ে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ ধারাবাহিকভাবে যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে যাচ্ছে—সেই বিষয়ে গত মাসে নিউজউইককে আশ্বস্ত করেছিলেন লন্ডন-ভিত্তিক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের গবেষক নিক রেনল্ডস। তিনি বলেছিলেন—যদি ইউক্রেনের দাবি করা সংখ্যাটির মধ্যে সামগ্রিকভাবে রাশিয়ার আহত ও নিহত দুই সেনাকেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে এটি মোটেও অবাক হওয়ার মতো কিছু নয়।
চলতি মাসের শুরুর দিকে গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সরকার দাবি করেছিল—২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে গত মাসেই (ফেব্রুয়ারি) দেশটির সবচেয়ে বেশি সৈন্য হতাহত হয়েছে। সে সময় রুশ বাহিনীর মোট হতাহতের সংখ্যা ৩ লাখ ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলেও জানিয়েছিল ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ।
এদিকে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই যুদ্ধে ইউক্রেনকেও চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। আজ রোববার রাশিয়া দাবি করেছে, গতকালের যুদ্ধেই ইউক্রেনের হারানো সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ৯০০। তবে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইউক্রেনের কত সেনা হতাহত হয়েছে সেই বিষয়ে রুশ কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি।
নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে মস্কো ও কিয়েভের দাবি করা হতাহতের সংখ্যা স্বাধীনভাবে যাচাই করা প্রায় অসম্ভব।
রোববার ইউক্রেনের প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়া ১১টি ট্যাংক হারিয়েছে। আর সপ্তাহজুড়ে হারিয়েছে ৫১টি ট্যাংক। যুদ্ধে সব মিলিয়ে ৬ হাজার ৭৯০টি ট্যাংক ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।
অন্যদিকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি অনুযায়ী, চলমান যুদ্ধে ইউক্রেন ১৫ হাজার ৫০৯টি ট্যাংক ও সাঁজোয়া হারিয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে বিপুল সেনা হতাহতের বিষয়ে মার্কিন থিংক ট্যাংক ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার বলছে—সম্ভবত পূর্ব ইউক্রেনের দুটি গ্রাম দখল করার কারণে উভয় পক্ষেই ভারী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাশিয়ার সেনারা সম্ভবত গত সপ্তাহের শেষের দিকে আভদিভকা শহরের পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে টোনেঙ্কে এবং নেভেলস্কে নামে দুটি গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।
ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফ বলেছেন, তাঁদের বাহিনী টোনেঙ্কে ও নেভেলস্কে সহ বার্ডিচি এবং পারভোমাইস্কের গ্রামগুলোর আশপাশে ১১টি রুশ আক্রমণ প্রতিহত করেছে। আর রুশ কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের যোদ্ধারা টোনেঙ্কের চারপাশে ইউক্রেনের অবস্থান ধ্বংস করেছে এবং বার্ডিচি ও পারভোমাইস্কের চারপাশে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে।
গাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
২ মিনিট আগেবেলজিয়ামে অনুষ্ঠিত টুমরোল্যান্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যোগ দিতে আসা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুই সদস্যকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার ব্রাসেলসে ফেডারেল প্রসিকিউটর অফিস এক লিখিত বিবৃতিতে জানায়, গাজায় যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত দুটি আইনি অভিযোগ দায়েরের পর এই
১ ঘণ্টা আগেগাজায় অবাধ ত্রাণ সরবরাহের প্রস্তুতি বাস্তবায়ন না করলে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বিবেচনা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গতকাল মঙ্গলবার এ হুঁশিয়ারি দিয়েছে জোটটির পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কাল্লাস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া...
২ ঘণ্টা আগেইহাব আল-জেইন বলেন, ‘আমরা কী করব? এক কেজি আটার জন্য আমরা মৃত্যুর মুখে ছুটে যাচ্ছি এবং এমনকি তারপরও সব সময় কাজ হয় না। কখনো কখনো আমরা কিছুই না নিয়ে ফিরে আসি। আমরা মরি এবং খালি হাতে বাড়ি ফিরি।’ তিনি জানান, তিনি এর আগে একাধিকবার চেষ্টা করলেও ত্রাণকেন্দ্র থেকে কখনো কিছু সংগ্রহ করতে পারেননি।
২ ঘণ্টা আগে