অনলাইন ডেস্ক
ভোট কারচুপির অভিযোগে নির্বাচনের ফল বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন সার্বিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা। গতকাল রোববার সন্ধ্য়ায় শত শত বিক্ষোভকারী বেলগ্রেড সিটি হলে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করলে দাঙ্গা পুলিশ তাঁদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও পেপার স্প্রে ছোড়ে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সার্বিয়ায় পার্লামেন্ট ও স্থানীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়। তবে ভোটের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন বিরোধীরা। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, এ নির্বাচনে ভোট কেনা, জাল ভোট ও প্রশাসনে প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার ভুসিকের প্রভাব খাটানোসহ ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে।
গতকাল বিক্ষোভকারীরা রাজধানীর প্রশাসনিক ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে দাঙ্গা পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তখন তারা ‘ভুসিক চোর’ ও ‘ভুসিক পুতিন’ বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করে এবং লাঠি ও পাথর দিয়ে জানালা ভেঙে ফেলে।
নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণার সময় নির্বাচন কর্তৃপক্ষ বলে, প্রায় ৪৭ শতাংশ ভোট পেয়ে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে ক্ষমতাসীন ভুসিকের সার্বিয়ান প্রগ্রেসিভ পার্টি (এসএনএস)। আর মধ্য বামপন্থী দল সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স পার্টি পেয়েছে ২৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট এবং সোশ্যালিস্ট পার্টি অব সার্বিয়া পেয়েছে ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট।
সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স দলের দাবি, এ নির্বাচনে তারাই প্রকৃতপক্ষে জয়ী, বিশেষ করে বেলগ্রেডে। এ অঞ্চলে অনাবাসীদের দিয়ে জাল ভোট দেওয়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তারা।
চলতি সপ্তাহে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন সংস্থা, কর্মকর্তা ও সদস্য দেশগুলোকে দেওয়া চিঠিতে সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স পার্টি বলেছে, তারা এ নির্বাচনের ফল মেনে নেবে না। তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নকেও এ ফলাফল মেনে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তদন্তের দাবি জানায়।
সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্সের নেতা নেবোসা জেলেনোভিক বলেন, ‘সব জায়গায় পুলিশ, এমনকি ছাদেও পুলিশ। এটা স্পষ্ট তারা নির্বাচনের প্রকৃত ফলাফলকে স্বীকৃতি দিতে চায় না। আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব।’
বিরোধীদের নির্বাচন বাতিলের আহ্বান নাকচ করে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভুসিক। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার সরকারপন্থী টেলিভিশন চ্যানেল পিংক টিভিতে সম্প্রচারিত প্রতিবেদনে ভুসিক এই বিক্ষোভ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এসব বিক্ষোভ কোনো বিপ্লব নয় এবং যারা রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে চায় তারা সফল হবে না।’ এ পর্যন্ত ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আরও গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভুসিক।
প্রেসিডেন্ট ভুসিকের সরকারের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি এবং ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। গত মে মাসে একটি ভুসিক সরকার ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে নয় শিশুসহ ১৮ জন প্রাণ হারায়। এই ঘটনার পর থেকে সার্বিয়াতে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ জোরদার হয়েছে।
ভোট কারচুপির অভিযোগে নির্বাচনের ফল বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন সার্বিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা। গতকাল রোববার সন্ধ্য়ায় শত শত বিক্ষোভকারী বেলগ্রেড সিটি হলে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করলে দাঙ্গা পুলিশ তাঁদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও পেপার স্প্রে ছোড়ে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সার্বিয়ায় পার্লামেন্ট ও স্থানীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়। তবে ভোটের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন বিরোধীরা। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, এ নির্বাচনে ভোট কেনা, জাল ভোট ও প্রশাসনে প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার ভুসিকের প্রভাব খাটানোসহ ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে।
গতকাল বিক্ষোভকারীরা রাজধানীর প্রশাসনিক ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে দাঙ্গা পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তখন তারা ‘ভুসিক চোর’ ও ‘ভুসিক পুতিন’ বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করে এবং লাঠি ও পাথর দিয়ে জানালা ভেঙে ফেলে।
নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণার সময় নির্বাচন কর্তৃপক্ষ বলে, প্রায় ৪৭ শতাংশ ভোট পেয়ে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে ক্ষমতাসীন ভুসিকের সার্বিয়ান প্রগ্রেসিভ পার্টি (এসএনএস)। আর মধ্য বামপন্থী দল সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স পার্টি পেয়েছে ২৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট এবং সোশ্যালিস্ট পার্টি অব সার্বিয়া পেয়েছে ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট।
সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স দলের দাবি, এ নির্বাচনে তারাই প্রকৃতপক্ষে জয়ী, বিশেষ করে বেলগ্রেডে। এ অঞ্চলে অনাবাসীদের দিয়ে জাল ভোট দেওয়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তারা।
চলতি সপ্তাহে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন সংস্থা, কর্মকর্তা ও সদস্য দেশগুলোকে দেওয়া চিঠিতে সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্স পার্টি বলেছে, তারা এ নির্বাচনের ফল মেনে নেবে না। তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নকেও এ ফলাফল মেনে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তদন্তের দাবি জানায়।
সার্বিয়া অ্যাগেইনস্ট ভায়োলেন্সের নেতা নেবোসা জেলেনোভিক বলেন, ‘সব জায়গায় পুলিশ, এমনকি ছাদেও পুলিশ। এটা স্পষ্ট তারা নির্বাচনের প্রকৃত ফলাফলকে স্বীকৃতি দিতে চায় না। আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব।’
বিরোধীদের নির্বাচন বাতিলের আহ্বান নাকচ করে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভুসিক। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার সরকারপন্থী টেলিভিশন চ্যানেল পিংক টিভিতে সম্প্রচারিত প্রতিবেদনে ভুসিক এই বিক্ষোভ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এসব বিক্ষোভ কোনো বিপ্লব নয় এবং যারা রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে চায় তারা সফল হবে না।’ এ পর্যন্ত ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আরও গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভুসিক।
প্রেসিডেন্ট ভুসিকের সরকারের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি এবং ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। গত মে মাসে একটি ভুসিক সরকার ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে নয় শিশুসহ ১৮ জন প্রাণ হারায়। এই ঘটনার পর থেকে সার্বিয়াতে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ জোরদার হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্র দেশ, বিশেষত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির অভিযোগের কারণে ট্রাম্প এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে মেক্সিকো তাদের উত্তরের সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বুধবার সিউদাদ হুয়ারেজ ও টেক্সাসের এল পাসোর মধ্যবর্তী সীমান্তে মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড ও সেনাবাহিনীর ট্রাকের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
২ ঘণ্টা আগেফোর্বসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার সকালে দেওজির এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি তাঁর অফিসে বসে আছেন এবং একটি কাগজে ডলারের সাইনসহ তাঞ্জানিয়া লেখা একটি কাগজ ধরে আছেন। ওই কাগজে লেখা সংকেতটি ছিল মূলত একটি ক্রিপটো কারেন্সির...
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন গাজার যে কোনো বাসিন্দা চাইলে অন্য দেশে চলে যেতে পারেন। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন—
৩ ঘণ্টা আগে