ইউক্রেনে যুদ্ধের পেছনে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ না করে দেশটির শস্য কিনে আফ্রিকার দুর্ভিক্ষপ্রবণ দেশগুলোতে পাঠানোর জন্য ইউরোপীয় কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো অনেক আগেই রাশিয়ার এমন প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যেহেতু ইউরোপীয় কমিশন ইউক্রেনে শ-খানেক বিলিয়ন ডলার খরচ করছে (যুদ্ধসহায়তা হিসেবে) ... তার বদলে তারা ইউক্রেন যে শস্য বিক্রি করতে চায় তা কিনে নিতে পারে এবং সেগুলো তারা আফ্রিকার দেশগুলোতে পাঠিয়ে দিতে পারে।’
লাভরভ বলেন, ‘ইউরোপের দেশগুলোতে ইউক্রেন বিপুল পরিমাণ শস্য বিক্রি করতে চায়, কিন্তু অনেক দেশই সেগুলো কিনতে চায় না। কারণ, সেই দেশগুলোর নিজস্ব উৎপাদন রয়েছে এবং তারা তাদের কৃষকদের অবমূল্যায়িত করতে চায় না।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০২২ সাল থেকে ইউরোপেরে বিভিন্ন দেশের বন্দরে ২ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন রাশিয়ার সার আটকে আছে। আমরা এই সারগুলো আফ্রিকার দেশগুলোকে বিনা মূল্যে দিতে চাই।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মালাবিতে ২০ হাজার মেট্রিক টন সারের প্রথম চালান পাঠাতে সময় লেগেছে ছয় মাস, কেনিয়ায় ৩০ হাজার টন সার পাঠাতে সময় লাগবে আরও তিন মাস।’
সের্গেই লাভরভ জানান, নাইজেরিয়ায় পাঠানোর জন্যও ৩৪ হাজার টন সার রাশিয়া মজুত করে রেখেছে। কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলো সাড়া না দেওয়ায় সেগুলো কবে পাঠানো সম্ভব হবে তা তিনি জানেন না।
এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসে তুরস্ক ও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত কৃষ্ণসাগর হয়ে ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি চুক্তি থেকে রাশিয়া নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। এই অভিযোগ ধরে পশ্চিমা বিশ্ব আফ্রিকায় খাদ্যসংকটের জন্য আফ্রিকাকে দোষারোপ করে আসছে। আফ্রিকার অধিকাংশ দেশই খাদ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
ইউক্রেনে যুদ্ধের পেছনে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ না করে দেশটির শস্য কিনে আফ্রিকার দুর্ভিক্ষপ্রবণ দেশগুলোতে পাঠানোর জন্য ইউরোপীয় কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো অনেক আগেই রাশিয়ার এমন প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যেহেতু ইউরোপীয় কমিশন ইউক্রেনে শ-খানেক বিলিয়ন ডলার খরচ করছে (যুদ্ধসহায়তা হিসেবে) ... তার বদলে তারা ইউক্রেন যে শস্য বিক্রি করতে চায় তা কিনে নিতে পারে এবং সেগুলো তারা আফ্রিকার দেশগুলোতে পাঠিয়ে দিতে পারে।’
লাভরভ বলেন, ‘ইউরোপের দেশগুলোতে ইউক্রেন বিপুল পরিমাণ শস্য বিক্রি করতে চায়, কিন্তু অনেক দেশই সেগুলো কিনতে চায় না। কারণ, সেই দেশগুলোর নিজস্ব উৎপাদন রয়েছে এবং তারা তাদের কৃষকদের অবমূল্যায়িত করতে চায় না।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০২২ সাল থেকে ইউরোপেরে বিভিন্ন দেশের বন্দরে ২ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন রাশিয়ার সার আটকে আছে। আমরা এই সারগুলো আফ্রিকার দেশগুলোকে বিনা মূল্যে দিতে চাই।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মালাবিতে ২০ হাজার মেট্রিক টন সারের প্রথম চালান পাঠাতে সময় লেগেছে ছয় মাস, কেনিয়ায় ৩০ হাজার টন সার পাঠাতে সময় লাগবে আরও তিন মাস।’
সের্গেই লাভরভ জানান, নাইজেরিয়ায় পাঠানোর জন্যও ৩৪ হাজার টন সার রাশিয়া মজুত করে রেখেছে। কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলো সাড়া না দেওয়ায় সেগুলো কবে পাঠানো সম্ভব হবে তা তিনি জানেন না।
এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসে তুরস্ক ও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত কৃষ্ণসাগর হয়ে ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি চুক্তি থেকে রাশিয়া নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। এই অভিযোগ ধরে পশ্চিমা বিশ্ব আফ্রিকায় খাদ্যসংকটের জন্য আফ্রিকাকে দোষারোপ করে আসছে। আফ্রিকার অধিকাংশ দেশই খাদ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৫ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে