বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার আপিলের রায় দেওয়া হবে আজ শুক্রবার। ব্রিটেনের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ এই রায় দেবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটেনের প্রধান বিচারপতি সুই কা’রেরে নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আরও দুই বিচারপতি সমন্বয়ে গঠিত আপিল বেঞ্চ এই রায় দেবেন। এর আগে, ২০১৯ সালে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাজিদ জাভিদ ‘জনকল্যাণের স্বার্থের’ দাবি তুলে শামীমার নাগরিকত্ব বাতিল করেন। পরে যুক্তরাজ্যের স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিলস কমিশন সেই সিদ্ধান্ত বহাল রাখে। এরপর সেই সিদ্ধান্তের বিপরীতে আদালতে আপিল করেন শামীমা।
গত বছরের অক্টোবরে শামীমার আপিলের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় তাঁর আইনজীবী যুক্ত দেখান যে, তৎকালীন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেখানে শামীমাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে মানবপাচারের শিকার বানানো হয়েছিল—এই বিষয়টি আমলে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। যা ব্রিটেনের দাসত্ব-বিরোধী আইনের লঙ্ঘন।
এমনকি, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিলস কমিশন যে রায় দিয়েছিল, তাতেও তাঁরা বলেছে যে, এটি সন্দেহ করার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আছে যে শামীমাকে ‘যৌন নিগ্রহের উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছিল এবং তাঁর চিন্তাধারা বদলে দেওয়া হয়েছে। সে সময় কমিশন বলেছিল যে, তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিচক্ষণতা ছিল।
এর আগে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে যখন ব্রিটেন ছাড়েন এবং তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর তাঁর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। এরপর থেকেই তিনি উত্তর সিরিয়ায় একটি সশস্ত্রবাহিনী শিবিরে বাস করছেন।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার আপিলের রায় দেওয়া হবে আজ শুক্রবার। ব্রিটেনের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ এই রায় দেবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটেনের প্রধান বিচারপতি সুই কা’রেরে নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আরও দুই বিচারপতি সমন্বয়ে গঠিত আপিল বেঞ্চ এই রায় দেবেন। এর আগে, ২০১৯ সালে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাজিদ জাভিদ ‘জনকল্যাণের স্বার্থের’ দাবি তুলে শামীমার নাগরিকত্ব বাতিল করেন। পরে যুক্তরাজ্যের স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিলস কমিশন সেই সিদ্ধান্ত বহাল রাখে। এরপর সেই সিদ্ধান্তের বিপরীতে আদালতে আপিল করেন শামীমা।
গত বছরের অক্টোবরে শামীমার আপিলের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় তাঁর আইনজীবী যুক্ত দেখান যে, তৎকালীন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেখানে শামীমাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে মানবপাচারের শিকার বানানো হয়েছিল—এই বিষয়টি আমলে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। যা ব্রিটেনের দাসত্ব-বিরোধী আইনের লঙ্ঘন।
এমনকি, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিলস কমিশন যে রায় দিয়েছিল, তাতেও তাঁরা বলেছে যে, এটি সন্দেহ করার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আছে যে শামীমাকে ‘যৌন নিগ্রহের উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছিল এবং তাঁর চিন্তাধারা বদলে দেওয়া হয়েছে। সে সময় কমিশন বলেছিল যে, তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিচক্ষণতা ছিল।
এর আগে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে যখন ব্রিটেন ছাড়েন এবং তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর তাঁর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। এরপর থেকেই তিনি উত্তর সিরিয়ায় একটি সশস্ত্রবাহিনী শিবিরে বাস করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৩৬ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
১ ঘণ্টা আগে