হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের খবরটি যতক্ষণে পৌঁছাল, ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে গেছে কিয়েভে। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর এক কর্নেল তখন খাবার টেবিলে বসে ছিলেন। তাঁর ফোনটি বেজে ওঠে এবং ওপাশ থেকে কারও রুদ্ধশ্বাস কণ্ঠস্বর তাঁকে ওভাল অফিসে ট্রাম্প-জেলেনস্কির কথোপকথনের ফুটেজ দেখার পরামর্শ দেয়।
খাবার টেবিলে সেই সময়টিতে কর্নেলের সঙ্গে বসে ছিলেন টাইম ম্যাগাজিনের ইউক্রেন ও রাশিয়াবিষয়ক লেখক সাইমন শাস্টার। মোবাইলে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠকের ফুটেজ দেখে তাঁরা দুজনই স্তম্ভিত হয়ে গেলেন।
টাইম ম্যাগাজিনে সেই পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়ে সাইমন লিখেছেন, আমাদের প্লেটে খাবারের চর্বি জমাট বাঁধছিল। আমাদের প্রেসিডেন্ট এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট একে অপরের সঙ্গে এমন তর্কে লিপ্ত ছিলেন, যেন তাঁরা দীর্ঘদিনের শত্রু।
স্তম্ভিত সেই মুহূর্ত কেটে যাওয়ার পর ইউক্রেনীয় কর্নেল তাঁর প্রথম প্রতিক্রিয়ায় বলে উঠলেন, ‘মলোদেৎস’। শব্দটির বাংলা অর্থ হলো—শাবাশ!
সাইমন জানান, এর আগে সেই কর্নেলের মুখ থেকে তিনি খুব কমই প্রেসিডেন্টের প্রশংসা শুনেছেন। তবে এবার তিনি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছেন। চোখে-মুখে মুগ্ধতা ধরে রেখে কর্নেল বললেন, ‘তিনি (জেলেনস্কি) প্রতিরোধ গড়েছেন। এটা সম্মান করা উচিত।’
কিছুক্ষণ চুপ থেকে কর্নেল তাঁর কথায় যোগ করলেন, ‘কিন্তু আমরা এখন ধ্বংসের মুখে।’
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসের নাটকীয় ঘটনার পর ইউক্রেনের সাধারণ মানুষের মধ্য দুটি প্রবল অনুভূতি একই সঙ্গে বিরাজ করতে দেখা গেছে। একদিকে তাঁরা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তির সামনে দাঁড়িয়ে তাঁদের প্রেসিডেন্টের সাহসিকতা নিয়ে গর্ব করছেন, আর এই মতানৈক্য ইউক্রেনের জন্য কী পরিণতি বয়ে আনবে, তা নিয়েও শঙ্কিত হচ্ছেন। যুদ্ধের চতুর্থ বছরে প্রবেশ করা ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ও সরকার ট্রাম্প-জেলেনস্কি কথোপকথনের সম্ভাব্য ফল নিয়ে গভীরভাবে চিন্তিত।
সাইমনের মতে—জেলেনস্কির উপদেষ্টারা জানতেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে এমনভাবে কথা বলবেন। এটি তাঁর ব্যক্তিত্বেরই একটি অংশ—গর্বিত, একরোখা, কখনো কখনো বেপরোয়া এবং অপমানকে নীরবে সহ্য করতে অক্ষম।
একজন উপদেষ্টা শুক্রবার রাতে বললেন, ‘তিনি আর কী করতে পারতেন? কেউ যদি আপনাকে পায়ের নিচে পিষে ফেলে, আপনি কি সেটা মুখ বুজে সহ্য করবেন?’
ইউক্রেনের প্রায় প্রত্যেক মানুষ এই বৈঠকের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন। তবে অনেকে জেলেনস্কির ওপরও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। কারণ, এই বাগ্বিতণ্ডা ইউক্রেনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জোটকে দুর্বল করে দিতে পারে।
২০১৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে আনুমানিক ১৮৩ বিলিয়ন ডলার সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে যুদ্ধকালীন গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্যও রয়েছে। ফলে জেলেনস্কির রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও বিশ্লেষকদের অনেকে এই বিতর্ককে কূটনৈতিক বিপর্যয় বলে অভিহিত করছেন।
এটি অবশ্য প্রথমবার নয়, জেলেনস্কি পশ্চিমা নেতাদের সঙ্গে কঠিন আলোচনায় জড়িয়েছেন। যুদ্ধের শুরুতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও তাঁর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছিল।
২০২২ সালের গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে একটি বৃহৎ সামরিক সহায়তা প্যাকেজ দেওয়ার ঘোষণা দেয়, যার মধ্যে একটি উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু বাইডেন সেটি কয়েক মাস ধরে স্থগিত রেখেছিলেন, যাতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়ে। যখন বিষয়টি নিয়ে ফোনে আলোচনা হয়, তখন জেলেনস্কি মাত্র এক মিনিটের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে আরও সাহায্যের দাবি করতে থাকেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে বাইডেন তাঁকে অকৃতজ্ঞ বলে তিরস্কার করেন।
এক বছর পর, ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও জেলেনস্কির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছিলেন। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এক ন্যাটো সম্মেলনে ওয়ালেস বলেছিলেন, ‘মানুষ কৃতজ্ঞতা দেখতে চায়। আমরা আমাজন নই।’ ইউক্রেনকে বিপুলসংখ্যক মাইন অপসারণকারী যান সরবরাহ করার পরও জেলেনস্কির চাহিদা অব্যাহত থাকায় ওয়ালেস এই মন্তব্য করেছিলেন। পরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে তিনি তাঁর মন্তব্যের জন্য দুঃখও প্রকাশ করেন।
শুক্রবার রাতেই ফক্স নিউজের এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইতে চাপের মুখে পড়েছিলেন জেলেনস্কি। কিন্তু তিনি শান্তভাবে বলেন, ‘না। আমি প্রেসিডেন্টকে সম্মান করি, আমেরিকার জনগণকে সম্মান করি। আমি মনে করি, আমাদের খোলামেলা ও সৎ হওয়া উচিত এবং আমি মনে করি না, আমরা কিছু ভুল করেছি।’
অনেক ইউক্রেনীয়র কাছে জেলেনস্কি ঠিক কাজই করেছেন। ওভাল অফিসে এবং ফক্স নিউজে তিনি যে আত্মসম্মানবোধ ও দৃঢ়তা দেখিয়েছেন, সেটাই তাঁর দেশের জনগণ তাঁর কাছ থেকে আশা করেন। তিনি ইউক্রেনের জনগণের যন্ত্রণা ও ক্ষোভকে নিজের মধ্যে ধারণ করেছেন এবং বিশ্ববাসীর কাছে সেই আবেগ তুলে ধরতে পারদর্শী হয়ে উঠেছেন।
কিয়েভে বসবাস করা সাইমনের এক বন্ধু তাঁকে বলেছেন, ‘প্রতিবার যখন তিনি (জেলেনস্কি) বিদেশ সফরে যান, তিনি আমাদের অনুভূতিগুলো সঙ্গে নিয়ে যান। এটা তাঁর দায়িত্বেরই অংশ—বিশ্বকে আমাদের অবস্থান জানান দেওয়া।’
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের খবরটি যতক্ষণে পৌঁছাল, ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে গেছে কিয়েভে। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর এক কর্নেল তখন খাবার টেবিলে বসে ছিলেন। তাঁর ফোনটি বেজে ওঠে এবং ওপাশ থেকে কারও রুদ্ধশ্বাস কণ্ঠস্বর তাঁকে ওভাল অফিসে ট্রাম্প-জেলেনস্কির কথোপকথনের ফুটেজ দেখার পরামর্শ দেয়।
খাবার টেবিলে সেই সময়টিতে কর্নেলের সঙ্গে বসে ছিলেন টাইম ম্যাগাজিনের ইউক্রেন ও রাশিয়াবিষয়ক লেখক সাইমন শাস্টার। মোবাইলে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠকের ফুটেজ দেখে তাঁরা দুজনই স্তম্ভিত হয়ে গেলেন।
টাইম ম্যাগাজিনে সেই পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়ে সাইমন লিখেছেন, আমাদের প্লেটে খাবারের চর্বি জমাট বাঁধছিল। আমাদের প্রেসিডেন্ট এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট একে অপরের সঙ্গে এমন তর্কে লিপ্ত ছিলেন, যেন তাঁরা দীর্ঘদিনের শত্রু।
স্তম্ভিত সেই মুহূর্ত কেটে যাওয়ার পর ইউক্রেনীয় কর্নেল তাঁর প্রথম প্রতিক্রিয়ায় বলে উঠলেন, ‘মলোদেৎস’। শব্দটির বাংলা অর্থ হলো—শাবাশ!
সাইমন জানান, এর আগে সেই কর্নেলের মুখ থেকে তিনি খুব কমই প্রেসিডেন্টের প্রশংসা শুনেছেন। তবে এবার তিনি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছেন। চোখে-মুখে মুগ্ধতা ধরে রেখে কর্নেল বললেন, ‘তিনি (জেলেনস্কি) প্রতিরোধ গড়েছেন। এটা সম্মান করা উচিত।’
কিছুক্ষণ চুপ থেকে কর্নেল তাঁর কথায় যোগ করলেন, ‘কিন্তু আমরা এখন ধ্বংসের মুখে।’
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসের নাটকীয় ঘটনার পর ইউক্রেনের সাধারণ মানুষের মধ্য দুটি প্রবল অনুভূতি একই সঙ্গে বিরাজ করতে দেখা গেছে। একদিকে তাঁরা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তির সামনে দাঁড়িয়ে তাঁদের প্রেসিডেন্টের সাহসিকতা নিয়ে গর্ব করছেন, আর এই মতানৈক্য ইউক্রেনের জন্য কী পরিণতি বয়ে আনবে, তা নিয়েও শঙ্কিত হচ্ছেন। যুদ্ধের চতুর্থ বছরে প্রবেশ করা ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ও সরকার ট্রাম্প-জেলেনস্কি কথোপকথনের সম্ভাব্য ফল নিয়ে গভীরভাবে চিন্তিত।
সাইমনের মতে—জেলেনস্কির উপদেষ্টারা জানতেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে এমনভাবে কথা বলবেন। এটি তাঁর ব্যক্তিত্বেরই একটি অংশ—গর্বিত, একরোখা, কখনো কখনো বেপরোয়া এবং অপমানকে নীরবে সহ্য করতে অক্ষম।
একজন উপদেষ্টা শুক্রবার রাতে বললেন, ‘তিনি আর কী করতে পারতেন? কেউ যদি আপনাকে পায়ের নিচে পিষে ফেলে, আপনি কি সেটা মুখ বুজে সহ্য করবেন?’
ইউক্রেনের প্রায় প্রত্যেক মানুষ এই বৈঠকের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন। তবে অনেকে জেলেনস্কির ওপরও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। কারণ, এই বাগ্বিতণ্ডা ইউক্রেনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জোটকে দুর্বল করে দিতে পারে।
২০১৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে আনুমানিক ১৮৩ বিলিয়ন ডলার সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে যুদ্ধকালীন গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্যও রয়েছে। ফলে জেলেনস্কির রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও বিশ্লেষকদের অনেকে এই বিতর্ককে কূটনৈতিক বিপর্যয় বলে অভিহিত করছেন।
এটি অবশ্য প্রথমবার নয়, জেলেনস্কি পশ্চিমা নেতাদের সঙ্গে কঠিন আলোচনায় জড়িয়েছেন। যুদ্ধের শুরুতে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও তাঁর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছিল।
২০২২ সালের গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে একটি বৃহৎ সামরিক সহায়তা প্যাকেজ দেওয়ার ঘোষণা দেয়, যার মধ্যে একটি উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু বাইডেন সেটি কয়েক মাস ধরে স্থগিত রেখেছিলেন, যাতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়ে। যখন বিষয়টি নিয়ে ফোনে আলোচনা হয়, তখন জেলেনস্কি মাত্র এক মিনিটের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে আরও সাহায্যের দাবি করতে থাকেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে বাইডেন তাঁকে অকৃতজ্ঞ বলে তিরস্কার করেন।
এক বছর পর, ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসও জেলেনস্কির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছিলেন। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এক ন্যাটো সম্মেলনে ওয়ালেস বলেছিলেন, ‘মানুষ কৃতজ্ঞতা দেখতে চায়। আমরা আমাজন নই।’ ইউক্রেনকে বিপুলসংখ্যক মাইন অপসারণকারী যান সরবরাহ করার পরও জেলেনস্কির চাহিদা অব্যাহত থাকায় ওয়ালেস এই মন্তব্য করেছিলেন। পরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে তিনি তাঁর মন্তব্যের জন্য দুঃখও প্রকাশ করেন।
শুক্রবার রাতেই ফক্স নিউজের এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইতে চাপের মুখে পড়েছিলেন জেলেনস্কি। কিন্তু তিনি শান্তভাবে বলেন, ‘না। আমি প্রেসিডেন্টকে সম্মান করি, আমেরিকার জনগণকে সম্মান করি। আমি মনে করি, আমাদের খোলামেলা ও সৎ হওয়া উচিত এবং আমি মনে করি না, আমরা কিছু ভুল করেছি।’
অনেক ইউক্রেনীয়র কাছে জেলেনস্কি ঠিক কাজই করেছেন। ওভাল অফিসে এবং ফক্স নিউজে তিনি যে আত্মসম্মানবোধ ও দৃঢ়তা দেখিয়েছেন, সেটাই তাঁর দেশের জনগণ তাঁর কাছ থেকে আশা করেন। তিনি ইউক্রেনের জনগণের যন্ত্রণা ও ক্ষোভকে নিজের মধ্যে ধারণ করেছেন এবং বিশ্ববাসীর কাছে সেই আবেগ তুলে ধরতে পারদর্শী হয়ে উঠেছেন।
কিয়েভে বসবাস করা সাইমনের এক বন্ধু তাঁকে বলেছেন, ‘প্রতিবার যখন তিনি (জেলেনস্কি) বিদেশ সফরে যান, তিনি আমাদের অনুভূতিগুলো সঙ্গে নিয়ে যান। এটা তাঁর দায়িত্বেরই অংশ—বিশ্বকে আমাদের অবস্থান জানান দেওয়া।’
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৪ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে