অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয় লাভ করতে দমবন্ধ করার রাসায়নিক ক্লোরোপিক্রিন ব্যবহার করছে ক্রেমলিন। এর ফলে রাশিয়া অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে আন্তর্জাতিক চুক্তি ভঙ্গ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। তবে মার্কিন এই অভিযোগকে প্রত্যাখ্যান করে ‘ভিত্তিহীন’ বলে দাবি করেছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ মস্কোতে সাংবাদিকদের বলেন, রাশিয়া রাসায়নিক অস্ত্র চুক্তির অধীনে তার বাধ্যবাধকতা বজায় রেখেছে।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাসায়নিক অস্ত্র চুক্তিতে রাশিয়াসহ বিশ্বের ১৯৩টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির অধীনে নতুন রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি বা অর্জন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বাক্ষর করা দেশগুলো এই চুক্তি মেনে চলছে কি-না তার ওপর নজরদারি করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক সংস্থাও রয়েছে। সংস্থাটি বর্ণনা মতে, রাসায়নিক অস্ত্র হলো এমন একটি পদার্থ যার বিষাক্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর মাধ্যমে ইচ্ছাকৃত মৃত্যু বা ক্ষতি করতে ব্যবহৃত হয়।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে, রাশিয়া সুরক্ষিত অবস্থান থেকে ইউক্রেনের বাহিনীকে সরিয়ে দিতে ক্লোরোপিক্রিন রাসায়নিক এজেন্ট ব্যবহার করছে। এটি একটি তৈলাক্ত পদার্থ, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্য অনুযায়ী, ক্লোরোপিক্রিনের সংস্পর্শে মানুষের ফুসফুস, চোখ এবং ত্বকের জ্বালা সৃষ্টি হয়। পাশাপাশি বমি, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়াও হতে পারে। এই ওষুধটিকে ‘শ্বাসরোধ করা এজেন্ট’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে রাসায়নিক অস্ত্রের ওপর নজরদারি করা আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতিপূর্বে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র মোতায়েনের বিষয়ে রাশিয়াকে সতর্ক করেছিলেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। পরের মাসেই বাইডেন সতর্ক করেছিলেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যদি ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের অনুমোদন দেন, তবে এর জন্য গুরুতর মূল্য দিতে হবে। বাইডেন বলেছিলেন, ‘তিনি (পুতিন) এটি ব্যবহার করলে আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব। প্রতিক্রিয়া কেমন হবে তা নির্ভর করবে ব্যবহারের ধরনের ওপর।’
তবে ধারাবাহিক বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কো সেই সতর্কতা উপেক্ষা করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স চলতি বছরের শুরুতে জানিয়েছিল, রুশ বাহিনী যুদ্ধক্ষেত্রে নিষিদ্ধ সিএস এবং সিএন টিয়ার গ্যাস লোড করা গ্রেনেড ব্যবহার করেছে। এর ফলে ইউক্রেনের অন্তত ৫০০ সৈন্যকে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। এর মধ্যে একজনের মৃত্যু ঘটেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয় লাভ করতে দমবন্ধ করার রাসায়নিক ক্লোরোপিক্রিন ব্যবহার করছে ক্রেমলিন। এর ফলে রাশিয়া অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে আন্তর্জাতিক চুক্তি ভঙ্গ করছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। তবে মার্কিন এই অভিযোগকে প্রত্যাখ্যান করে ‘ভিত্তিহীন’ বলে দাবি করেছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ মস্কোতে সাংবাদিকদের বলেন, রাশিয়া রাসায়নিক অস্ত্র চুক্তির অধীনে তার বাধ্যবাধকতা বজায় রেখেছে।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাসায়নিক অস্ত্র চুক্তিতে রাশিয়াসহ বিশ্বের ১৯৩টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির অধীনে নতুন রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি বা অর্জন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বাক্ষর করা দেশগুলো এই চুক্তি মেনে চলছে কি-না তার ওপর নজরদারি করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক সংস্থাও রয়েছে। সংস্থাটি বর্ণনা মতে, রাসায়নিক অস্ত্র হলো এমন একটি পদার্থ যার বিষাক্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর মাধ্যমে ইচ্ছাকৃত মৃত্যু বা ক্ষতি করতে ব্যবহৃত হয়।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে, রাশিয়া সুরক্ষিত অবস্থান থেকে ইউক্রেনের বাহিনীকে সরিয়ে দিতে ক্লোরোপিক্রিন রাসায়নিক এজেন্ট ব্যবহার করছে। এটি একটি তৈলাক্ত পদার্থ, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্য অনুযায়ী, ক্লোরোপিক্রিনের সংস্পর্শে মানুষের ফুসফুস, চোখ এবং ত্বকের জ্বালা সৃষ্টি হয়। পাশাপাশি বমি, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়াও হতে পারে। এই ওষুধটিকে ‘শ্বাসরোধ করা এজেন্ট’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে রাসায়নিক অস্ত্রের ওপর নজরদারি করা আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতিপূর্বে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র মোতায়েনের বিষয়ে রাশিয়াকে সতর্ক করেছিলেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। পরের মাসেই বাইডেন সতর্ক করেছিলেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যদি ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের অনুমোদন দেন, তবে এর জন্য গুরুতর মূল্য দিতে হবে। বাইডেন বলেছিলেন, ‘তিনি (পুতিন) এটি ব্যবহার করলে আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব। প্রতিক্রিয়া কেমন হবে তা নির্ভর করবে ব্যবহারের ধরনের ওপর।’
তবে ধারাবাহিক বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কো সেই সতর্কতা উপেক্ষা করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স চলতি বছরের শুরুতে জানিয়েছিল, রুশ বাহিনী যুদ্ধক্ষেত্রে নিষিদ্ধ সিএস এবং সিএন টিয়ার গ্যাস লোড করা গ্রেনেড ব্যবহার করেছে। এর ফলে ইউক্রেনের অন্তত ৫০০ সৈন্যকে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। এর মধ্যে একজনের মৃত্যু ঘটেছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত যেকোনো দেশের অবৈধ অভিবাসী ও দাগি আসামিদের গ্রহণে রাজি হয়েছে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর। এই বিষয়ে সান সালভাদর ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তিও হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গতকাল সোমবার নজিরবিহীন ও আইনি দিক থেকে বিতর্কিত এই চুক্তির ঘোষণা দেন।
৬ মিনিট আগেভারতের ১৯৪৬ সালের ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ থাকার পরও শত শত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কেন আটক করে রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছেন। পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-তে অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এল পাসো থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
৩ ঘণ্টা আগে