দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে রাসায়নিকের গুদামে লাগা আগুন মধ্যরাতেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। রাত ১২টার পরও গুদাম থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস। আর রাস্তায় দাঁড়িয়ে তা দেখছে হাজারো উৎসুক জনতা।
টঙ্গী এলাকার সাহেরা মার্কেটে রাসায়নিক গুদামে আগুনের ঘটনায় করা মামলায় পলাতক গুদামমালিককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১)। আজ সোমবার রাজধানীর বনানী থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাত ৯টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের কাছে তাঁকে হস্তান্তর
চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় কর্তৃপক্ষ, রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন (বিএনএসিডব্লিউসি) গঠিত বিশেষজ্ঞ দল। দেশের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং তফসিলভুক্ত রাসায়নিক দ্রব্যের দ্রুত শনাক্তকরণের লক্ষ্যে ১১ আগস্ট চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়ন