অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না, এটি ‘দুঃখজনক’। টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ ইস্যুতে এক চিঠিতে এমন মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাস। তিনিই টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ওঠার অভিযোগের তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাস প্রধানমন্ত্রী বরাবর দেওয়া চিঠিতে বলেছেন, টিউলিপ তাঁর পরিবারের সঙ্গে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ত থাকার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না। এটি ‘দুঃখজনক’।
শেখ হাসিনা গণ–অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয়ে নিয়েছেন। দুর্নীতি ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বাংলাদেশের আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। তাঁর সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের অর্থায়নে ক্রয় করা সম্পত্তি থেকে টিউলিপ সিদ্দিক সুবিধা পেয়েছেন—এমন খবর ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। এরপর ব্যাপক চাপের মুখে পড়ে খোদ ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি। টিউলিপের পদত্যাগের দাবি তোলে বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি।
স্যার লরি ম্যাগনাস চিঠিতে লিখেছেন, টিউলিপ সিদ্দিক স্বীকার করেছেন যে, দীর্ঘ সময় ধরে তিনি কিংস ক্রসে কীভাবে ফ্ল্যাটের মালিক হলেন সে সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলেন। যদিও সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় তিনি একটি ভূমি রেজিস্ট্রি ট্রান্সফার ফরমে স্বাক্ষর করেছিলেন। তবে তিনি মনে করেছিলেন, তাঁর বাবা–মা ফ্ল্যাটটি তাঁকে উপহার দিচ্ছেন এবং পূর্বের মালিকের কাছ থেকে এটি কেনা হচ্ছে।
ফলে ২০২২ সালে এক প্রশ্নের জবাবে টিউলিপ ‘অনিচ্ছাকৃতভাবে’ সম্পত্তির দাতার পরিচয় নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল বোঝাবুঝি ছিল, যার ফলে মন্ত্রী হওয়ার পর তিনি (টিউলিপ) তাঁর মালিকানাধীন সম্পত্তির উৎস সম্পর্কে জনসম্মুখে সংশোধনী দেন।
ম্যাগনাস আরও বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রিত্বের আচরণবিধি ভঙ্গ করেননি। তবে যুক্তরাজ্যের আর্থিক খাতের প্রচার ও এর নিয়ন্ত্রক কাঠামোর সততা বিষয়ক মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব থেকে এ ধরনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন না থাকাটা ‘দুঃখজনক’।
ম্যাগনাস বলেন, টিউলিপ সিদ্দিকের মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব ও বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে তাঁর পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ঝুঁকি সম্পর্কে আরও সতর্ক থাকা উচিত ছিল। আমি এ বিষয়টি মন্ত্রিসভার আচরণবিধির লঙ্ঘন হিসেবে দেখছি না। তবে আপনি (প্রধানমন্ত্রী) তাঁর বর্তমান দায়িত্বগুলো এ আলোকে বিবেচনা করতে পারেন।
আরও পড়ুন:–
বাংলাদেশের সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না, এটি ‘দুঃখজনক’। টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ ইস্যুতে এক চিঠিতে এমন মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাস। তিনিই টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ওঠার অভিযোগের তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাস প্রধানমন্ত্রী বরাবর দেওয়া চিঠিতে বলেছেন, টিউলিপ তাঁর পরিবারের সঙ্গে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ত থাকার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না। এটি ‘দুঃখজনক’।
শেখ হাসিনা গণ–অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয়ে নিয়েছেন। দুর্নীতি ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বাংলাদেশের আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। তাঁর সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের অর্থায়নে ক্রয় করা সম্পত্তি থেকে টিউলিপ সিদ্দিক সুবিধা পেয়েছেন—এমন খবর ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। এরপর ব্যাপক চাপের মুখে পড়ে খোদ ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি। টিউলিপের পদত্যাগের দাবি তোলে বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি।
স্যার লরি ম্যাগনাস চিঠিতে লিখেছেন, টিউলিপ সিদ্দিক স্বীকার করেছেন যে, দীর্ঘ সময় ধরে তিনি কিংস ক্রসে কীভাবে ফ্ল্যাটের মালিক হলেন সে সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলেন। যদিও সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় তিনি একটি ভূমি রেজিস্ট্রি ট্রান্সফার ফরমে স্বাক্ষর করেছিলেন। তবে তিনি মনে করেছিলেন, তাঁর বাবা–মা ফ্ল্যাটটি তাঁকে উপহার দিচ্ছেন এবং পূর্বের মালিকের কাছ থেকে এটি কেনা হচ্ছে।
ফলে ২০২২ সালে এক প্রশ্নের জবাবে টিউলিপ ‘অনিচ্ছাকৃতভাবে’ সম্পত্তির দাতার পরিচয় নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল বোঝাবুঝি ছিল, যার ফলে মন্ত্রী হওয়ার পর তিনি (টিউলিপ) তাঁর মালিকানাধীন সম্পত্তির উৎস সম্পর্কে জনসম্মুখে সংশোধনী দেন।
ম্যাগনাস আরও বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রিত্বের আচরণবিধি ভঙ্গ করেননি। তবে যুক্তরাজ্যের আর্থিক খাতের প্রচার ও এর নিয়ন্ত্রক কাঠামোর সততা বিষয়ক মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব থেকে এ ধরনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন না থাকাটা ‘দুঃখজনক’।
ম্যাগনাস বলেন, টিউলিপ সিদ্দিকের মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব ও বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে তাঁর পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ঝুঁকি সম্পর্কে আরও সতর্ক থাকা উচিত ছিল। আমি এ বিষয়টি মন্ত্রিসভার আচরণবিধির লঙ্ঘন হিসেবে দেখছি না। তবে আপনি (প্রধানমন্ত্রী) তাঁর বর্তমান দায়িত্বগুলো এ আলোকে বিবেচনা করতে পারেন।
আরও পড়ুন:–
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সামরিক হেলিকপ্টার ও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ সংঘর্ষের ঘটনায় ৬৭ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। মৃতদের মধ্যে ৪০ জনের মরদেহ পটোম্যাক নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। মৃতের তালিকায় রয়েছেন রাশিয়ার জনপ্রিয় স্কেটারসহ অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) অপিওড মুক্ত বা আসক্তিহীন নতুন একটি ব্যথানাশক ওষুধের অনুমোদন দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ‘জর্নাভেক্স’ নামে পরিচিত সুজেট্রিজিন নামক এই ওষুধটি ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছানোর আগেই কাজ শুরু করবে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সামরিক হেলিকপ্টার ও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ সংঘর্ষের ঘটনায় ৬৭ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। তা মধ্যে ৪০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়া ফায়ার এবং ইমার্জেন্সি মেডিকেল সার্ভিসেসের প্রধান জন ডনেলি। পটোম্যাক নদীর বরফ–শীতল পানি এবং বৈরী আবহাওয়ার কা
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপ করবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনী প্রচারণা থেকে দায়িত্ব গ্রহণ—পুরো সময়টাতেই দুই প্রতিবেশীকে এই হুমকি দিয়েছেন তিনি। এবার তার বাস্তবায়ন করছেন ট্রাম্প। আগামীকাল শনিবার ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্য
৭ ঘণ্টা আগে