ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ঠেকাতে চলতি বছরের জানুয়ারিতেই মস্কোর ওপর প্রাথমিকভাবে কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। কিন্তু হামলা ঠেকানো যায়নি। তাই তাইওয়ানে চীনের সম্ভাব্য হামলা ঠেকাতে এবার আগে থেকেই কিছু প্রস্তুতি সেরে রাখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা। এ লক্ষ্যে এখন থেকেই বেইজিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছেন পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এসব পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। নিষেধাজ্ঞার নানা দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কারণ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর অর্থনীতি ব্যাপকভাবে জড়িত। তাই রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বিশ্ব অর্থনীতিতে যে ধাক্কা এসেছে, চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে তার প্রভাব হবে সুদূর প্রসারী।
এই অবস্থায় চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা ফলপ্রসূ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের সাবেক কর্মকর্তা নাজাক নিকাখতার বলেছেন, ‘চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ব্যাপারটি অনেক বেশি জটিল। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিপুল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান চীনে কাজ করছে। চীনের ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ভোক্তা বাজার কতটা সহ্য করতে পারবে, তাও ভাবার বিষয়।’
এই বিষয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাজ করেন এমন এক বিদেশি কর্মকর্তা পরিচয় গোপনের শর্তে বলেছেন, ‘গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া কর্তৃক ইউক্রেনে হামলার পর চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি নিয়ে পুরোদমে আলোচনা শুরু হয়েছে মার্কিন প্রশাসনে।’ কিন্তু কোন কোন খাত নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা সফল করার জন্য ইউরোপের বাইরে এশিয়ার দেশগুলোকেও রাখার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট এক মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেছেন, চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজে কী কী থাকবে তা এখনো চূড়ান্ত না হলেও চীনের সামরিক খাতের নিষেধাজ্ঞায় পড়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া শুরুর দিকে কম্পিউটার চিপ (সেমিকন্ডাক্টার) ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি খাতকেই টার্গেট করা হবে। এতে করে হোঁচট খাবে চীনের সামরিক শিল্প বলেও জানান তিনি।
এদিকে, গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের পর নজিরবিহীন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে চীন। তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলেই মনে করে বেইজিং। শান্তিপূর্ণভাবে সম্ভব না হলে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটিকে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পরিকল্পনাও উড়িয়ে দেয়নি বেইজিং।
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ঠেকাতে চলতি বছরের জানুয়ারিতেই মস্কোর ওপর প্রাথমিকভাবে কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। কিন্তু হামলা ঠেকানো যায়নি। তাই তাইওয়ানে চীনের সম্ভাব্য হামলা ঠেকাতে এবার আগে থেকেই কিছু প্রস্তুতি সেরে রাখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা। এ লক্ষ্যে এখন থেকেই বেইজিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছেন পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এসব পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। নিষেধাজ্ঞার নানা দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কারণ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর অর্থনীতি ব্যাপকভাবে জড়িত। তাই রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বিশ্ব অর্থনীতিতে যে ধাক্কা এসেছে, চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা দিলে তার প্রভাব হবে সুদূর প্রসারী।
এই অবস্থায় চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা ফলপ্রসূ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের সাবেক কর্মকর্তা নাজাক নিকাখতার বলেছেন, ‘চীনা অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ব্যাপারটি অনেক বেশি জটিল। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিপুল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান চীনে কাজ করছে। চীনের ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ভোক্তা বাজার কতটা সহ্য করতে পারবে, তাও ভাবার বিষয়।’
এই বিষয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাজ করেন এমন এক বিদেশি কর্মকর্তা পরিচয় গোপনের শর্তে বলেছেন, ‘গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া কর্তৃক ইউক্রেনে হামলার পর চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি নিয়ে পুরোদমে আলোচনা শুরু হয়েছে মার্কিন প্রশাসনে।’ কিন্তু কোন কোন খাত নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা সফল করার জন্য ইউরোপের বাইরে এশিয়ার দেশগুলোকেও রাখার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট এক মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেছেন, চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজে কী কী থাকবে তা এখনো চূড়ান্ত না হলেও চীনের সামরিক খাতের নিষেধাজ্ঞায় পড়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া শুরুর দিকে কম্পিউটার চিপ (সেমিকন্ডাক্টার) ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি খাতকেই টার্গেট করা হবে। এতে করে হোঁচট খাবে চীনের সামরিক শিল্প বলেও জানান তিনি।
এদিকে, গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের পর নজিরবিহীন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে চীন। তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলেই মনে করে বেইজিং। শান্তিপূর্ণভাবে সম্ভব না হলে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটিকে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পরিকল্পনাও উড়িয়ে দেয়নি বেইজিং।
মূলত তিনি ইতালির নাগরিক। তবে, তার জন্মের আগেই ফ্যাসিবাদের নিপীড়ন থেকে বাঁচতে আর্জেন্টিনায় পালিয়ে আসেন তার বাবা-মা। পরে, সেখানেই থাকতে জন্ম হয় মারিওর। পাঁচ ভাই-বোনদের মধ্যে মারিওই ছিলেন সবার বড়। তরুণ বয়সে নিজের ও পরিবারের দায়িত্ব ঘাড়ে এসে পড়ায় তিনি ঝাড়ুদার-নাইটক্লাবে নিরাপত্তাকর্মীর...
১১ মিনিট আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন। ৮৮ বছর বয়সে ভ্যাটিকানের কাসা সান্তা মার্তায় নিজ বাসভবনে আজ সোমবার মারা যান তিনি। ভ্যাটিকানের বিবৃতির বরাত দিয়ে এই মৃত্যু সংবাদ জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার কারাগারে আটক রাজনৈতিক বন্দীদের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত ২৫২ ভেনেজুয়েলান বন্দীকে প্রত্যর্পণের প্রস্তাব দিয়েছে এল সালভাদর। গতকাল রোববার সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এ প্রস্তাব দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট নায়িব বুকেলে।
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় ১৫ জন জরুরি ত্রাণকর্মী এবং চিকিৎসকের মৃত্যুর জন্য কিছু সদস্যের পেশাগত ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। এতগুলো মানুষের জীবন শেষ করার পেছনে তাদের সাফাই—কমান্ড সংক্রান্ত ভুল বোঝাবুঝি এবং কিছু সেনার আদেশ লঙ্ঘনের কারণে এমন ঘটেছে। তবে, হামলায় নিহতদের মধ্যে ৬ জন হামাস সদস্য বলেও
৩ ঘণ্টা আগে