পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে থাকা আফগানদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পাকিস্তান সরকার পূর্বঘোষণা অনুসারে আজ বুধবার এই প্রক্রিয়া শুরু করে। তবে আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকার পাকিস্তানকে আরো বেশি সময় নিয়ে আফগানদের নিজ দেশে পাঠানোর বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছে। এদিকে বিপুল পরিমাণ আফগানকে একসঙ্গে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করায় আশ্রয়শিবিরগুলোতে মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত অক্টোবরের শুরুতে পাকিস্তান সরকার সতর্ক করে বলেছিল, তারা পাকিস্তানে অবৈধভাবে অবস্থানরত আফগানদের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে ফিরে না গেলে তাদের আইনি ব্যবস্থার সম্মুখীন করা হবে। ওই সময় পাকিস্তান সরকার জানিয়েছিল, পাকিস্তানে অনিবন্ধিত অন্তত ১৭ লাখ আফগান রয়েছে।
আফগানদের পাকিস্তান থেকে বিতাড়নের লক্ষ্যে বল প্রয়োগ করছে দেশটির সরকার। গতকাল মঙ্গলবার রাওয়ালপিন্ডি, ইসলামাবাদ, আটকে অন্তত ৮০০ বসতি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫২ হাজার আফগানকে চিহ্নিত করা হয়েছে বিতাড়নের লক্ষ্যে।
এদিকে, তালেবান সরকার পাকিস্তান সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যেন আফগানদের পাকিস্তান থেকে বিতাড়নের আগে আরও কিছু সময় দেয়। তবে পাকিস্তান সরকার আল্টিমেটাম দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটি থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার আফগান সীমান্ত পাড়ি দিয়েছে।
তবে তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চলাকালে যেসব আফগান দেশ ছেড়ে পালিয়েছিল, তাদের আশ্রয়দাতা দেশগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যেন আশ্রয় নেওয়া আফগানদের জোরপূর্বক বিতাড়িত না করে তালেবান সরকারকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সময় দেয়।
অন্যদিকে, পাকিস্তান সরকার জোরপূর্বক আফগানদের বিতাড়িত করায় দেশ দুটির সীমান্তে রীতিমতো জরুরি অবস্থা তৈরি হয়েছে। আফগানিস্তানের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, একসঙ্গে এত মানুষের প্রবেশের ফলে সীমান্তে একপ্রকার জরুরি অবস্থা তৈরি হয়েছে। তাঁরা আরও আশঙ্কা করছেন, এর ফলে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে।
পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে থাকা আফগানদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পাকিস্তান সরকার পূর্বঘোষণা অনুসারে আজ বুধবার এই প্রক্রিয়া শুরু করে। তবে আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকার পাকিস্তানকে আরো বেশি সময় নিয়ে আফগানদের নিজ দেশে পাঠানোর বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছে। এদিকে বিপুল পরিমাণ আফগানকে একসঙ্গে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করায় আশ্রয়শিবিরগুলোতে মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত অক্টোবরের শুরুতে পাকিস্তান সরকার সতর্ক করে বলেছিল, তারা পাকিস্তানে অবৈধভাবে অবস্থানরত আফগানদের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে ফিরে না গেলে তাদের আইনি ব্যবস্থার সম্মুখীন করা হবে। ওই সময় পাকিস্তান সরকার জানিয়েছিল, পাকিস্তানে অনিবন্ধিত অন্তত ১৭ লাখ আফগান রয়েছে।
আফগানদের পাকিস্তান থেকে বিতাড়নের লক্ষ্যে বল প্রয়োগ করছে দেশটির সরকার। গতকাল মঙ্গলবার রাওয়ালপিন্ডি, ইসলামাবাদ, আটকে অন্তত ৮০০ বসতি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫২ হাজার আফগানকে চিহ্নিত করা হয়েছে বিতাড়নের লক্ষ্যে।
এদিকে, তালেবান সরকার পাকিস্তান সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যেন আফগানদের পাকিস্তান থেকে বিতাড়নের আগে আরও কিছু সময় দেয়। তবে পাকিস্তান সরকার আল্টিমেটাম দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটি থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার আফগান সীমান্ত পাড়ি দিয়েছে।
তবে তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চলাকালে যেসব আফগান দেশ ছেড়ে পালিয়েছিল, তাদের আশ্রয়দাতা দেশগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যেন আশ্রয় নেওয়া আফগানদের জোরপূর্বক বিতাড়িত না করে তালেবান সরকারকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সময় দেয়।
অন্যদিকে, পাকিস্তান সরকার জোরপূর্বক আফগানদের বিতাড়িত করায় দেশ দুটির সীমান্তে রীতিমতো জরুরি অবস্থা তৈরি হয়েছে। আফগানিস্তানের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, একসঙ্গে এত মানুষের প্রবেশের ফলে সীমান্তে একপ্রকার জরুরি অবস্থা তৈরি হয়েছে। তাঁরা আরও আশঙ্কা করছেন, এর ফলে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে।
ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) তাদের শতবর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও তুরস্কের দূতাবাসগুলোকে আমন্ত্রণ জানাবে না। তবে যেসব দেশের দূতাবাসের সঙ্গে সংগঠনটির নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে, সেগুলোর প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। আরএসএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল যদি গাজা পুরোপুরি দখল করতে চায়, তাহলে সেটা তাদেরই সিদ্ধান্ত। তিনি এতে কোনো বাধা দেবেন না। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা যখন তাঁকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করেন, তখন ট্রাম্প বলেন, “আমি এখন গাজার মানুষদের খাবার দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের লাগাতার গণহত্যামূলক হামলায় গাজা উপত্যকায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৬১ হাজার ২০ জন, যার মধ্যে অনাহারে মৃত্যু হয়েছে ১৮৮ জনের। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিত কর
১ ঘণ্টা আগেইরানে নারীদের ওপর দুইটি পৃথক সহিংস হামলার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেশজুড়ে এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে তীব্র প্রতিক্রিয়ার তৈরি হয়েছে। একটি ভিডিওতে রাস্তায় এক নারীকে ভয়াবহভাবে নির্যাতন এবং অপরটিতে একটি পেশাদার সভায় নারীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
৮ ঘণ্টা আগে