অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল যদি গাজা পুরোপুরি দখল করতে চায়, তাহলে সেটা তাদেরই সিদ্ধান্ত। তিনি এতে কোনো বাধা দেবেন না। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা যখন তাঁকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করেন, তখন ট্রাম্প বলেন, “আমি এখন গাজার মানুষদের খাবার দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে ভাবছি। বাকি সিদ্ধান্তগুলো ইসরায়েলই নেবে।”
ট্রাম্পের এই মন্তব্য সামনে এসেছে এমন সময়ে, যখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর গাজা পুরোপুরি দখল করার পরিকল্পনার খবর বেরিয়েছে। গাজা এখন যুদ্ধবিধ্বস্ত। মানুষজন প্রতিদিন বোমাবর্ষণ, অনাহার আর ধ্বংসের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইসরায়েল গাজার বেশিরভাগ এলাকায় ফিলিস্তিনিদের জোর করে সরিয়ে নিয়েছে। এখন পর্যন্ত গাজার ৮৬ শতাংশ এলাকা সামরিক নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষের জন্য বসবাসযোগ্য জায়গা অনেকটাই কমে গেছে।
এদিকে, গাজায় এখনও হামাস ও অন্যান্য সংগঠনের হাতে কিছু ইসরায়েলি বন্দি আছে। গাজা পুরোপুরি দখল করা হলে তাদের জীবনের ঝুঁকি আরও বেড়ে যাবে—এমন আশঙ্কা করছেন অনেকে।
জাতিসংঘের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা মিরোস্লাভ ইয়েনচা মঙ্গলবার সতর্ক করে বলেন, গাজা পুরোপুরি দখল করার চেষ্টা করলে “বিপর্যয় নেমে আসবে”। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী গাজা ভবিষ্যতের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অংশ হিসেবেই থাকতে হবে।”
২০০৫ সালে ইসরায়েল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করলেও এখনো তারা আকাশসীমা, প্রবেশপথ ও জলসীমার ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখে চলেছে। ফলে গাজা এখনো বাস্তবে ইসরায়েলের দখলেই রয়েছে বলে মনে করেন অনেক আইন বিশেষজ্ঞ।
এই যুদ্ধের শুরু থেকেই ইসরায়েলের ডানপন্থী নেতারা গাজায় পুনরায় সেনা পাঠানো এবং বসতি নির্মাণের দাবি করে আসছেন। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুও গাজার সব ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
ট্রাম্পও গত ফেব্রুয়ারিতে বলেছিলেন, গাজাকে ফাঁকা করে সেখানে “মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা” গড়া উচিত। অনেকেই এই বক্তব্যকে জাতিগত নির্মূলের ইঙ্গিত বলে মনে করেছেন।
বর্তমানে গাজায় তীব্র খাদ্যসংকট চলছে। মানুষ খেতে পাচ্ছে না, শিশুরা মারা যাচ্ছে অপুষ্টিতে। ইসরায়েল মার্চ থেকে প্রায় সব ধরনের সহায়তা গাজায় ঢুকতে দিচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতায় চালু থাকা কিছু সহায়তা কেন্দ্রই এখন মানুষের একমাত্র ভরসা।
তবে এই মানবিক বিপর্যয়ের মাঝেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়ে দিয়েছেন, গাজা নিয়ে ইসরায়েল কী করবে, সে সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্র কোনো বাধা দেবে না।
সূত্র: আলজাজিরা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল যদি গাজা পুরোপুরি দখল করতে চায়, তাহলে সেটা তাদেরই সিদ্ধান্ত। তিনি এতে কোনো বাধা দেবেন না। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা যখন তাঁকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করেন, তখন ট্রাম্প বলেন, “আমি এখন গাজার মানুষদের খাবার দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে ভাবছি। বাকি সিদ্ধান্তগুলো ইসরায়েলই নেবে।”
ট্রাম্পের এই মন্তব্য সামনে এসেছে এমন সময়ে, যখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর গাজা পুরোপুরি দখল করার পরিকল্পনার খবর বেরিয়েছে। গাজা এখন যুদ্ধবিধ্বস্ত। মানুষজন প্রতিদিন বোমাবর্ষণ, অনাহার আর ধ্বংসের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইসরায়েল গাজার বেশিরভাগ এলাকায় ফিলিস্তিনিদের জোর করে সরিয়ে নিয়েছে। এখন পর্যন্ত গাজার ৮৬ শতাংশ এলাকা সামরিক নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষের জন্য বসবাসযোগ্য জায়গা অনেকটাই কমে গেছে।
এদিকে, গাজায় এখনও হামাস ও অন্যান্য সংগঠনের হাতে কিছু ইসরায়েলি বন্দি আছে। গাজা পুরোপুরি দখল করা হলে তাদের জীবনের ঝুঁকি আরও বেড়ে যাবে—এমন আশঙ্কা করছেন অনেকে।
জাতিসংঘের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা মিরোস্লাভ ইয়েনচা মঙ্গলবার সতর্ক করে বলেন, গাজা পুরোপুরি দখল করার চেষ্টা করলে “বিপর্যয় নেমে আসবে”। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী গাজা ভবিষ্যতের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অংশ হিসেবেই থাকতে হবে।”
২০০৫ সালে ইসরায়েল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করলেও এখনো তারা আকাশসীমা, প্রবেশপথ ও জলসীমার ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখে চলেছে। ফলে গাজা এখনো বাস্তবে ইসরায়েলের দখলেই রয়েছে বলে মনে করেন অনেক আইন বিশেষজ্ঞ।
এই যুদ্ধের শুরু থেকেই ইসরায়েলের ডানপন্থী নেতারা গাজায় পুনরায় সেনা পাঠানো এবং বসতি নির্মাণের দাবি করে আসছেন। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুও গাজার সব ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
ট্রাম্পও গত ফেব্রুয়ারিতে বলেছিলেন, গাজাকে ফাঁকা করে সেখানে “মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা” গড়া উচিত। অনেকেই এই বক্তব্যকে জাতিগত নির্মূলের ইঙ্গিত বলে মনে করেছেন।
বর্তমানে গাজায় তীব্র খাদ্যসংকট চলছে। মানুষ খেতে পাচ্ছে না, শিশুরা মারা যাচ্ছে অপুষ্টিতে। ইসরায়েল মার্চ থেকে প্রায় সব ধরনের সহায়তা গাজায় ঢুকতে দিচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতায় চালু থাকা কিছু সহায়তা কেন্দ্রই এখন মানুষের একমাত্র ভরসা।
তবে এই মানবিক বিপর্যয়ের মাঝেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়ে দিয়েছেন, গাজা নিয়ে ইসরায়েল কী করবে, সে সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্র কোনো বাধা দেবে না।
সূত্র: আলজাজিরা
বাংলাদেশ সংলগ্ন ভারতের আসাম রাজ্যের কাছাড় জেলায় এক প্রতিবন্ধী কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে দেশটির সীমান্তরক্ষীবাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় বিএসএফের ৪ সদস্যের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তির নাম নির্মল নমশূদ্র (৪৫)। তিনি শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী
১ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে শত শত প্রাণী রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যাওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তাদের দাবি, চিড়িয়াখানায় নথিভুক্ত প্রাণীর সংখ্যা ৬৭২ থেকে কমে ৩৫১-তে দাঁড়িয়েছে, অর্থাৎ ৩২১টি প্রাণীর খোঁজ নেই।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এ নিয়ে ২০২৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত দেশটিতে মোট মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা দাঁড়াল ২৩৯-এ। বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, এই হার অব্যাহত থাকলে খুব দ্রুতই ২০২৪ সালের রেকর্ডকেও ছাড়িয়ে যাবে দেশটি। ওই বছর দেশটিতে সর্বোচ্চ ৩৩৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা
২ ঘণ্টা আগেভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) তাদের শতবর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও তুরস্কের দূতাবাসগুলোকে আমন্ত্রণ জানাবে না। তবে যেসব দেশের দূতাবাসের সঙ্গে সংগঠনটির নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে, সেগুলোর প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। আরএসএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে