নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার দুই দিনের মাথায় নতুন প্রধানমন্ত্রীও পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। গতকাল মঙ্গলবার বিজয়ী জোটের সতীর্থ হরিণী অমরসুরিয়াকেই দেশের ১৬তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন নতুন প্রেসিডেন্ট অনুঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। এই হিসেবে হরিণী এখন শ্রীলঙ্কার তৃতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। তাঁর আগে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সিরিমাভো বন্দরনায়েকে। পরবর্তীকালে সিরিমাভোর কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গাও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন।
৫৪ বছর বয়সী নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসুরিয়া একজন শিক্ষাবিদ-রাজনীতিবিদ। শ্রীলঙ্কার একজন বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী তিনি। পাশাপাশি তিনি নতুন প্রেসিডেন্টের দল জেভিপির সঙ্গে জোটবদ্ধ এনপিপির শীর্ষস্থানীয় নেতা।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, হরিণী অমরসুরিয়ার সঙ্গে ভারতের একটি সংযোগ রয়েছে। ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিকে তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৯১ থকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু কলেজ থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক হন হরিণী। এই কলেজে তাঁর ব্যাচমেট ছিলেন বলিউড পরিচালক নলিন রাজন সিং। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে হরিণী সম্পর্কে নলিন রাজন সিং বলেন, ‘তাঁকে অস্পষ্টভাবে মনে পড়ে। তবে কলেজ উৎসব এবং বিতর্কগুলোতে তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণের কথা এখনো মনে আছে। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হতে দেখা সত্যিই আশ্চর্যজনক।’
হরিণী অমরসুরিয়া পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামাজিক নৃবিজ্ঞানে পিএইচডি করেছেন। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৭০ সালে, দক্ষিণ শ্রীলঙ্কার গল অঞ্চলে, চা উৎপাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি পরিবারে। সেখানেই তাঁর শৈশব কেটেছে।
পরবর্তী সময় চা-বাগানগুলোর জাতীয়করণ হলে পরিবারের সঙ্গে রাজধানী কলম্বোতে স্থানান্তরিত হন হরিণী। কলম্বোর একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা করার সময় তিনি শক্তিশালী নারীবাদী আদর্শ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।
মানবাধিকারের কাজ করতে গিয়েই শ্রীলঙ্কার মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন হরিণী অমরসুরিয়া। ২০১১ সালে প্রভাবশালী রাজাপক্ষ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তিনি সরকারি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে তিনি দলীয় রাজনীতিতে যুক্ত হন।
নভেম্বরে একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংসদ গঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন হরিণী। তাঁর নেতৃত্ব শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে নারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার দুই দিনের মাথায় নতুন প্রধানমন্ত্রীও পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। গতকাল মঙ্গলবার বিজয়ী জোটের সতীর্থ হরিণী অমরসুরিয়াকেই দেশের ১৬তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন নতুন প্রেসিডেন্ট অনুঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। এই হিসেবে হরিণী এখন শ্রীলঙ্কার তৃতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। তাঁর আগে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সিরিমাভো বন্দরনায়েকে। পরবর্তীকালে সিরিমাভোর কন্যা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গাও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন।
৫৪ বছর বয়সী নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসুরিয়া একজন শিক্ষাবিদ-রাজনীতিবিদ। শ্রীলঙ্কার একজন বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী তিনি। পাশাপাশি তিনি নতুন প্রেসিডেন্টের দল জেভিপির সঙ্গে জোটবদ্ধ এনপিপির শীর্ষস্থানীয় নেতা।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, হরিণী অমরসুরিয়ার সঙ্গে ভারতের একটি সংযোগ রয়েছে। ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিকে তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৯১ থকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু কলেজ থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক হন হরিণী। এই কলেজে তাঁর ব্যাচমেট ছিলেন বলিউড পরিচালক নলিন রাজন সিং। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে হরিণী সম্পর্কে নলিন রাজন সিং বলেন, ‘তাঁকে অস্পষ্টভাবে মনে পড়ে। তবে কলেজ উৎসব এবং বিতর্কগুলোতে তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণের কথা এখনো মনে আছে। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হতে দেখা সত্যিই আশ্চর্যজনক।’
হরিণী অমরসুরিয়া পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামাজিক নৃবিজ্ঞানে পিএইচডি করেছেন। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৭০ সালে, দক্ষিণ শ্রীলঙ্কার গল অঞ্চলে, চা উৎপাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি পরিবারে। সেখানেই তাঁর শৈশব কেটেছে।
পরবর্তী সময় চা-বাগানগুলোর জাতীয়করণ হলে পরিবারের সঙ্গে রাজধানী কলম্বোতে স্থানান্তরিত হন হরিণী। কলম্বোর একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা করার সময় তিনি শক্তিশালী নারীবাদী আদর্শ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।
মানবাধিকারের কাজ করতে গিয়েই শ্রীলঙ্কার মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন হরিণী অমরসুরিয়া। ২০১১ সালে প্রভাবশালী রাজাপক্ষ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তিনি সরকারি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে তিনি দলীয় রাজনীতিতে যুক্ত হন।
নভেম্বরে একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংসদ গঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন হরিণী। তাঁর নেতৃত্ব শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে নারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
চারদিনের টানা সংঘর্ষের পর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যস্থতায় ভারত ও পাকিস্তান ’পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণা করেছে। কাশ্মীর ইস্যুকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া এই উত্তেজনা এখন সাময়িকভাবে প্রশমিত হলেও, দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নির্ভর করবে আলোচনার ধারাবাহিকতা ও আন্তরিকতার ওপর।
৪২ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতির ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেন পাকিস্তানের একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। এরপর বেলা ৩টা ৩৫ মিনিটে উভয় দেশের সামরিক অভিযান পরিচালনাকারী (ডিজিএমও) শীর্ষ কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলেন। তারপর ভারতীয় সময় বিকেল ৫টা (ব্রিটিশ সময় দুপুর ১২:৩০) থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। আজ শনিবার (১০ মে) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন
৪ ঘণ্টা আগে