অনলাইন ডেস্ক
গত ১৫ আগস্ট আশরাফ গনির সরকারকে হটিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলে নেয় তালেবান। এরপর ৩০ আগস্ট মধ্যরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা পুরোপুরিভাবে কাবুল ছেড়ে চলে যাওয়ার পর ২০ বছরের যুদ্ধের অবসান হয়। যুদ্ধের অবসান হলেও নতুনভাবে দেশকে গড়ে তুলতে চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে তালেবান।
পশ্চিমা দেশগুলো আফগানিস্তানে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশটি অর্থনৈতিক ধস ও দেশ জুড়ে দুর্ভিক্ষ নেমে আসার মুখে রয়েছে। তবে এ পরিস্থিতি উতরে যেতে চীনের ওপর নির্ভর করছে তালেবান। ইতালীয় এক সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ চীনের ওপর নির্ভর করার বিষয়ে কথা বলেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাবিহুল্লাহ মুজাহিদের সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে ইতালির দৈনিক লা রিপাবলিকা।
সাক্ষাৎকারে তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, ‘আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনা সরে যাওয়ার পর এবং তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা বুঝে নেওয়ার পর এখন চীনের অর্থের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে। চীনের সহায়তা নিয়েই তালেবান আফগানিস্তানের অর্থনীতির ভিত গড়ে তোলার চেষ্টা করবে।’
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী। আমাদের মৌলিক ও অসাধারণ সুযোগের প্রতিনিধিত্ব করে তাঁরা। তাঁরা এখানে (আফগানিস্তান) বিনিয়োগ করতে এবং আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’
চীনের অবকাঠামো উন্নয়ন উদ্যোগ নিউ সিল্ক রোড প্রসঙ্গে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, এই রোডের মাধ্যমে বাণিজ্যিক পথ উন্মুক্ত করে বিশ্বে চীন প্রভাব বাড়াতে চায়। তালেবান এই রোডের বিষয়ে আগ্রহী।
নারীশিক্ষার বিষয়ে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মেয়েরা ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। এমনকি তাঁরা চাকরিও করতে পারবে। সরকারের অংশও হবে নারীরা। তবে তাঁরা মন্ত্রী হবে না।’
তালেবানের এই মুখপাত্র বলেন, আফগানিস্তানে সমৃদ্ধ তামার খনি রয়েছে। চীনকে ধন্যবাদ জানাই। এগুলো ফের চালু এবং আধুনিকায়ন করা হবে। চীনের মাধ্যমেই আমরা বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশ করতে পারব।
আফগানিস্তানের এখন অর্থের খুব দরকার। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশে থাকা ১০ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ তালেবানের হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
উল্লেখ্য, আফগানিস্তানে তীব্র মানবিক বিপর্যয় আসন্ন বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্থনি গুতেরেস। জরুরি তহবিলের জোগান দিতে বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এই মুহূর্তে আফগান শিশু, নারী এবং পুরুষদের জন্য অনেক বেশি আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন।
গত ১৫ আগস্ট আশরাফ গনির সরকারকে হটিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলে নেয় তালেবান। এরপর ৩০ আগস্ট মধ্যরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা পুরোপুরিভাবে কাবুল ছেড়ে চলে যাওয়ার পর ২০ বছরের যুদ্ধের অবসান হয়। যুদ্ধের অবসান হলেও নতুনভাবে দেশকে গড়ে তুলতে চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে তালেবান।
পশ্চিমা দেশগুলো আফগানিস্তানে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশটি অর্থনৈতিক ধস ও দেশ জুড়ে দুর্ভিক্ষ নেমে আসার মুখে রয়েছে। তবে এ পরিস্থিতি উতরে যেতে চীনের ওপর নির্ভর করছে তালেবান। ইতালীয় এক সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ চীনের ওপর নির্ভর করার বিষয়ে কথা বলেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাবিহুল্লাহ মুজাহিদের সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে ইতালির দৈনিক লা রিপাবলিকা।
সাক্ষাৎকারে তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, ‘আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনা সরে যাওয়ার পর এবং তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা বুঝে নেওয়ার পর এখন চীনের অর্থের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে। চীনের সহায়তা নিয়েই তালেবান আফগানিস্তানের অর্থনীতির ভিত গড়ে তোলার চেষ্টা করবে।’
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী। আমাদের মৌলিক ও অসাধারণ সুযোগের প্রতিনিধিত্ব করে তাঁরা। তাঁরা এখানে (আফগানিস্তান) বিনিয়োগ করতে এবং আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’
চীনের অবকাঠামো উন্নয়ন উদ্যোগ নিউ সিল্ক রোড প্রসঙ্গে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, এই রোডের মাধ্যমে বাণিজ্যিক পথ উন্মুক্ত করে বিশ্বে চীন প্রভাব বাড়াতে চায়। তালেবান এই রোডের বিষয়ে আগ্রহী।
নারীশিক্ষার বিষয়ে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মেয়েরা ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। এমনকি তাঁরা চাকরিও করতে পারবে। সরকারের অংশও হবে নারীরা। তবে তাঁরা মন্ত্রী হবে না।’
তালেবানের এই মুখপাত্র বলেন, আফগানিস্তানে সমৃদ্ধ তামার খনি রয়েছে। চীনকে ধন্যবাদ জানাই। এগুলো ফের চালু এবং আধুনিকায়ন করা হবে। চীনের মাধ্যমেই আমরা বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশ করতে পারব।
আফগানিস্তানের এখন অর্থের খুব দরকার। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশে থাকা ১০ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ তালেবানের হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
উল্লেখ্য, আফগানিস্তানে তীব্র মানবিক বিপর্যয় আসন্ন বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্থনি গুতেরেস। জরুরি তহবিলের জোগান দিতে বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এই মুহূর্তে আফগান শিশু, নারী এবং পুরুষদের জন্য অনেক বেশি আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘হাজার হাজার ইউক্রেনীয় সেনার’ জীবন বাঁচানোর অনুরোধ করেছেন। ট্রাম্পের এই অনুরোধের পর রুশ প্রেসিডেন্ট শুক্রবার রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন...
৩ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান ড্রোন ও আধুনিক ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিরোধীদের দমন করছে। বিশেষ করে, এই প্রযুক্তি সেই সব নারীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে, যারা ইসলামি প্রজাতন্ত্রের কঠোর পোশাক বিধি মানতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশের খাদ্য সহায়তা কমানোর ফলে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ অনাহারের মুখে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ইতিমধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইউএসএআইডির ৮৩ তহবিল বন্ধ করা হয়েছে। এর ফলে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষেরা আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে...
৩ ঘণ্টা আগেওমব্যাট হলো—ছোট পা-ওয়ালা, পেশিবহুল চতুর্মুখী থলেধারী একটি প্রাণী, যা সাধারণত অস্ট্রেলিয়ায় বিচরণ করে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণে গিয়ে ওমব্যাটের একটি ছানাকে তাঁর মায়ের কাছ থেকে কিছু সময়ের জন্য আলাদা করে ফেলায় ব্যাপক সমালোচনা ও বিতর্কের মুখে পড়েন সাম জোনস নামে এক মার্কিন নারী ইনফ্লুয়েন্সার।
৪ ঘণ্টা আগে