শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে। অভিযোগের সত্যতা মেলায় এরই মধ্যে ব্যাংকটির এক ডিএমডিসহ দুই কর্মকর্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২২ সালের ডলার-সংকট তীব্র আকার ধারণ করলে সেই সুযোগ লুফে নিতে ডলার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। অতিরিক্ত দরে ডলার লেনদেনের দায়ে ২০২৩ সালে ব্যাংকটিকে জরিমানাও করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
নথিপত্র অনুযায়ী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডলার কারসাজির নেপথ্যে ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন ও ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের তৎকালীন ম্যানেজার (ডিএমডি) মোস্তফা হোসেন। মোসলেহ উদ্দিন ২০২২ সালে এনসিসি ব্যাংক থেকে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে যোগ দিয়েই ঢাকা ব্যাংক থেকে মোস্তফা হোসেনকে নিয়ে আসেন এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের দায়িত্ব দেন। এই দুজনের যোগসাজশে ডলারের বাড়তি দাম নিত ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়। গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি টাকা তাঁরা ব্যাংকের হিসাবে জমা না করে ব্যক্তিগত হিসাবে লেনদেন করতেন, যা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকটির নিজস্ব নিরীক্ষায় ধরা পড়ে। এমনকি অডিট টিম ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের এভিপি ও ইমপোর্ট ইনচার্জ মোহাম্মদ নকিবুল হকের ড্রয়ার থেকে ক্যাশ চেক ও পে-অর্ডার হাতেনাতে উদ্ধার করে, যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩০ কোটি টাকা। তদন্ত টিম ২৮ লাখ টাকার আত্মসাতের প্রমাণও পায়। সর্বোপরি প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ডিএমডি মোস্তফা হোসেনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং এভিপি নকিবুল হককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তথ্য বলছে, শাহজালালের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ে ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৮ মে পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূতভাবে গ্রাহকের কাছ থেকে অতিরিক্ত এক্সচেঞ্জ গেইন বাবদ আদায় করা হয়েছে ৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে গাজী ইন্টারন্যাশনাল, গাজী ট্যাংক, গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ক্যাশের মাধ্যমে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা নেওয়া হয়। পাশাপাশি ইনগ্লোন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের কাছ থেকে ৮ লাখ ৪৮ হাজার নেওয়া হয় স্পনসরশিপের আড়ালে। যদিও ব্যাংকটির অডিটে গাজী ট্যাংকের কাছ থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ৮টি চেক উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছে, যা ব্যাংকে নির্ধারিত হিসাবে জমা হয়নি।
এ বিষয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘ডলার থেকে এক্সচেঞ্জ গেইন ব্যাংকের একটি বিশ্বব্যাপী নিয়ম। ব্যাংক তো গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ঘোষণা দিয়ে ডলার কেনাবেচা করে। সেখানে তো রেট ভিন্ন না হলে ব্যবসা থাকবে না। কোনো আইনে গ্রাহকের কাছে বেশি দরে ডলার বিক্রয় করা অবৈধ নয়। আমরা আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নীতিমালা অনুযায়ী ডলার লেনদেন করেছি। এতে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।’
ডলার-সংকট চলাকালে শুধু শাহজালাল নয়, অন্তত ২০টি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ডলার রেটের বেশি দামে ডলার লেনদেন করেছে বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত রেট জানার পরে তার চেয়ে কমপক্ষে ১ টাকা বেশি দরে ডলার ছাড়ে। যেহেতু আমদানি বেশি রপ্তানি কম, সে জন্য গ্রাহকের স্বার্থে বাধ্য হয়ে বেশি দামে ডলার কিনে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে ঘোষিত দর দেখানো হয়। আর বাড়তি রেট ভাউচার ও চেকের মাধ্যমে সমন্বয় করা হয়। এটা বাংলাদেশ ব্যাংক জানত। এমনকি ফোনে বেশি দরে কেনারও পরামর্শ দিতেন তখনকার কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডলার বাড়তি দরে বিক্রয় করতে পারে। এটা মুক্তবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি। কিন্তু তারা ডলারের লেনদেনের দর এবং পরিমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য। আর ডলার লেনদেনে যে এক্সচেঞ্জ গেইন হয়, তা তো ব্যাংকের হিসাবে জমা করতে হবে। যেহেতু এ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে, সে জন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার লেনদেনে দামের পার্থক্য থাকবে। সেটাই তো ব্যাংকের ব্যবসা। তবে অস্বাভাবিক দরে লেনদেন করলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য যেকোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক। শাহজালাল ব্যাংকের নিয়মের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে ডলার-সংকট দেখা দিলে রেট নিয়ে অনেক ব্যাংক বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। অন্তত ১০টি ব্যাংককে জরিমানা করা হয়েছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে। অভিযোগের সত্যতা মেলায় এরই মধ্যে ব্যাংকটির এক ডিএমডিসহ দুই কর্মকর্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২২ সালের ডলার-সংকট তীব্র আকার ধারণ করলে সেই সুযোগ লুফে নিতে ডলার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। অতিরিক্ত দরে ডলার লেনদেনের দায়ে ২০২৩ সালে ব্যাংকটিকে জরিমানাও করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
নথিপত্র অনুযায়ী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডলার কারসাজির নেপথ্যে ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন ও ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের তৎকালীন ম্যানেজার (ডিএমডি) মোস্তফা হোসেন। মোসলেহ উদ্দিন ২০২২ সালে এনসিসি ব্যাংক থেকে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে যোগ দিয়েই ঢাকা ব্যাংক থেকে মোস্তফা হোসেনকে নিয়ে আসেন এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের দায়িত্ব দেন। এই দুজনের যোগসাজশে ডলারের বাড়তি দাম নিত ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়। গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি টাকা তাঁরা ব্যাংকের হিসাবে জমা না করে ব্যক্তিগত হিসাবে লেনদেন করতেন, যা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকটির নিজস্ব নিরীক্ষায় ধরা পড়ে। এমনকি অডিট টিম ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের এভিপি ও ইমপোর্ট ইনচার্জ মোহাম্মদ নকিবুল হকের ড্রয়ার থেকে ক্যাশ চেক ও পে-অর্ডার হাতেনাতে উদ্ধার করে, যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩০ কোটি টাকা। তদন্ত টিম ২৮ লাখ টাকার আত্মসাতের প্রমাণও পায়। সর্বোপরি প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ডিএমডি মোস্তফা হোসেনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং এভিপি নকিবুল হককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তথ্য বলছে, শাহজালালের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ে ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৮ মে পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূতভাবে গ্রাহকের কাছ থেকে অতিরিক্ত এক্সচেঞ্জ গেইন বাবদ আদায় করা হয়েছে ৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে গাজী ইন্টারন্যাশনাল, গাজী ট্যাংক, গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ক্যাশের মাধ্যমে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা নেওয়া হয়। পাশাপাশি ইনগ্লোন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের কাছ থেকে ৮ লাখ ৪৮ হাজার নেওয়া হয় স্পনসরশিপের আড়ালে। যদিও ব্যাংকটির অডিটে গাজী ট্যাংকের কাছ থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ৮টি চেক উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছে, যা ব্যাংকে নির্ধারিত হিসাবে জমা হয়নি।
এ বিষয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘ডলার থেকে এক্সচেঞ্জ গেইন ব্যাংকের একটি বিশ্বব্যাপী নিয়ম। ব্যাংক তো গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ঘোষণা দিয়ে ডলার কেনাবেচা করে। সেখানে তো রেট ভিন্ন না হলে ব্যবসা থাকবে না। কোনো আইনে গ্রাহকের কাছে বেশি দরে ডলার বিক্রয় করা অবৈধ নয়। আমরা আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নীতিমালা অনুযায়ী ডলার লেনদেন করেছি। এতে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।’
ডলার-সংকট চলাকালে শুধু শাহজালাল নয়, অন্তত ২০টি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ডলার রেটের বেশি দামে ডলার লেনদেন করেছে বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত রেট জানার পরে তার চেয়ে কমপক্ষে ১ টাকা বেশি দরে ডলার ছাড়ে। যেহেতু আমদানি বেশি রপ্তানি কম, সে জন্য গ্রাহকের স্বার্থে বাধ্য হয়ে বেশি দামে ডলার কিনে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে ঘোষিত দর দেখানো হয়। আর বাড়তি রেট ভাউচার ও চেকের মাধ্যমে সমন্বয় করা হয়। এটা বাংলাদেশ ব্যাংক জানত। এমনকি ফোনে বেশি দরে কেনারও পরামর্শ দিতেন তখনকার কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডলার বাড়তি দরে বিক্রয় করতে পারে। এটা মুক্তবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি। কিন্তু তারা ডলারের লেনদেনের দর এবং পরিমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য। আর ডলার লেনদেনে যে এক্সচেঞ্জ গেইন হয়, তা তো ব্যাংকের হিসাবে জমা করতে হবে। যেহেতু এ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে, সে জন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার লেনদেনে দামের পার্থক্য থাকবে। সেটাই তো ব্যাংকের ব্যবসা। তবে অস্বাভাবিক দরে লেনদেন করলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য যেকোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক। শাহজালাল ব্যাংকের নিয়মের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে ডলার-সংকট দেখা দিলে রেট নিয়ে অনেক ব্যাংক বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। অন্তত ১০টি ব্যাংককে জরিমানা করা হয়েছিল।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে। অভিযোগের সত্যতা মেলায় এরই মধ্যে ব্যাংকটির এক ডিএমডিসহ দুই কর্মকর্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২২ সালের ডলার-সংকট তীব্র আকার ধারণ করলে সেই সুযোগ লুফে নিতে ডলার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। অতিরিক্ত দরে ডলার লেনদেনের দায়ে ২০২৩ সালে ব্যাংকটিকে জরিমানাও করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
নথিপত্র অনুযায়ী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডলার কারসাজির নেপথ্যে ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন ও ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের তৎকালীন ম্যানেজার (ডিএমডি) মোস্তফা হোসেন। মোসলেহ উদ্দিন ২০২২ সালে এনসিসি ব্যাংক থেকে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে যোগ দিয়েই ঢাকা ব্যাংক থেকে মোস্তফা হোসেনকে নিয়ে আসেন এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের দায়িত্ব দেন। এই দুজনের যোগসাজশে ডলারের বাড়তি দাম নিত ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়। গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি টাকা তাঁরা ব্যাংকের হিসাবে জমা না করে ব্যক্তিগত হিসাবে লেনদেন করতেন, যা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকটির নিজস্ব নিরীক্ষায় ধরা পড়ে। এমনকি অডিট টিম ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের এভিপি ও ইমপোর্ট ইনচার্জ মোহাম্মদ নকিবুল হকের ড্রয়ার থেকে ক্যাশ চেক ও পে-অর্ডার হাতেনাতে উদ্ধার করে, যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩০ কোটি টাকা। তদন্ত টিম ২৮ লাখ টাকার আত্মসাতের প্রমাণও পায়। সর্বোপরি প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ডিএমডি মোস্তফা হোসেনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং এভিপি নকিবুল হককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তথ্য বলছে, শাহজালালের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ে ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৮ মে পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূতভাবে গ্রাহকের কাছ থেকে অতিরিক্ত এক্সচেঞ্জ গেইন বাবদ আদায় করা হয়েছে ৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে গাজী ইন্টারন্যাশনাল, গাজী ট্যাংক, গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ক্যাশের মাধ্যমে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা নেওয়া হয়। পাশাপাশি ইনগ্লোন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের কাছ থেকে ৮ লাখ ৪৮ হাজার নেওয়া হয় স্পনসরশিপের আড়ালে। যদিও ব্যাংকটির অডিটে গাজী ট্যাংকের কাছ থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ৮টি চেক উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছে, যা ব্যাংকে নির্ধারিত হিসাবে জমা হয়নি।
এ বিষয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘ডলার থেকে এক্সচেঞ্জ গেইন ব্যাংকের একটি বিশ্বব্যাপী নিয়ম। ব্যাংক তো গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ঘোষণা দিয়ে ডলার কেনাবেচা করে। সেখানে তো রেট ভিন্ন না হলে ব্যবসা থাকবে না। কোনো আইনে গ্রাহকের কাছে বেশি দরে ডলার বিক্রয় করা অবৈধ নয়। আমরা আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নীতিমালা অনুযায়ী ডলার লেনদেন করেছি। এতে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।’
ডলার-সংকট চলাকালে শুধু শাহজালাল নয়, অন্তত ২০টি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ডলার রেটের বেশি দামে ডলার লেনদেন করেছে বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত রেট জানার পরে তার চেয়ে কমপক্ষে ১ টাকা বেশি দরে ডলার ছাড়ে। যেহেতু আমদানি বেশি রপ্তানি কম, সে জন্য গ্রাহকের স্বার্থে বাধ্য হয়ে বেশি দামে ডলার কিনে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে ঘোষিত দর দেখানো হয়। আর বাড়তি রেট ভাউচার ও চেকের মাধ্যমে সমন্বয় করা হয়। এটা বাংলাদেশ ব্যাংক জানত। এমনকি ফোনে বেশি দরে কেনারও পরামর্শ দিতেন তখনকার কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডলার বাড়তি দরে বিক্রয় করতে পারে। এটা মুক্তবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি। কিন্তু তারা ডলারের লেনদেনের দর এবং পরিমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য। আর ডলার লেনদেনে যে এক্সচেঞ্জ গেইন হয়, তা তো ব্যাংকের হিসাবে জমা করতে হবে। যেহেতু এ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে, সে জন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার লেনদেনে দামের পার্থক্য থাকবে। সেটাই তো ব্যাংকের ব্যবসা। তবে অস্বাভাবিক দরে লেনদেন করলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য যেকোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক। শাহজালাল ব্যাংকের নিয়মের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে ডলার-সংকট দেখা দিলে রেট নিয়ে অনেক ব্যাংক বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। অন্তত ১০টি ব্যাংককে জরিমানা করা হয়েছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে। অভিযোগের সত্যতা মেলায় এরই মধ্যে ব্যাংকটির এক ডিএমডিসহ দুই কর্মকর্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২২ সালের ডলার-সংকট তীব্র আকার ধারণ করলে সেই সুযোগ লুফে নিতে ডলার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। অতিরিক্ত দরে ডলার লেনদেনের দায়ে ২০২৩ সালে ব্যাংকটিকে জরিমানাও করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
নথিপত্র অনুযায়ী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডলার কারসাজির নেপথ্যে ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন ও ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের তৎকালীন ম্যানেজার (ডিএমডি) মোস্তফা হোসেন। মোসলেহ উদ্দিন ২০২২ সালে এনসিসি ব্যাংক থেকে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে যোগ দিয়েই ঢাকা ব্যাংক থেকে মোস্তফা হোসেনকে নিয়ে আসেন এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের দায়িত্ব দেন। এই দুজনের যোগসাজশে ডলারের বাড়তি দাম নিত ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়। গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি টাকা তাঁরা ব্যাংকের হিসাবে জমা না করে ব্যক্তিগত হিসাবে লেনদেন করতেন, যা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকটির নিজস্ব নিরীক্ষায় ধরা পড়ে। এমনকি অডিট টিম ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের এভিপি ও ইমপোর্ট ইনচার্জ মোহাম্মদ নকিবুল হকের ড্রয়ার থেকে ক্যাশ চেক ও পে-অর্ডার হাতেনাতে উদ্ধার করে, যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩০ কোটি টাকা। তদন্ত টিম ২৮ লাখ টাকার আত্মসাতের প্রমাণও পায়। সর্বোপরি প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ডিএমডি মোস্তফা হোসেনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং এভিপি নকিবুল হককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তথ্য বলছে, শাহজালালের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ে ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৮ মে পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূতভাবে গ্রাহকের কাছ থেকে অতিরিক্ত এক্সচেঞ্জ গেইন বাবদ আদায় করা হয়েছে ৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে গাজী ইন্টারন্যাশনাল, গাজী ট্যাংক, গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ক্যাশের মাধ্যমে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা নেওয়া হয়। পাশাপাশি ইনগ্লোন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের কাছ থেকে ৮ লাখ ৪৮ হাজার নেওয়া হয় স্পনসরশিপের আড়ালে। যদিও ব্যাংকটির অডিটে গাজী ট্যাংকের কাছ থেকে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার ৮টি চেক উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছে, যা ব্যাংকে নির্ধারিত হিসাবে জমা হয়নি।
এ বিষয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘ডলার থেকে এক্সচেঞ্জ গেইন ব্যাংকের একটি বিশ্বব্যাপী নিয়ম। ব্যাংক তো গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ঘোষণা দিয়ে ডলার কেনাবেচা করে। সেখানে তো রেট ভিন্ন না হলে ব্যবসা থাকবে না। কোনো আইনে গ্রাহকের কাছে বেশি দরে ডলার বিক্রয় করা অবৈধ নয়। আমরা আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নীতিমালা অনুযায়ী ডলার লেনদেন করেছি। এতে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।’
ডলার-সংকট চলাকালে শুধু শাহজালাল নয়, অন্তত ২০টি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ডলার রেটের বেশি দামে ডলার লেনদেন করেছে বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত রেট জানার পরে তার চেয়ে কমপক্ষে ১ টাকা বেশি দরে ডলার ছাড়ে। যেহেতু আমদানি বেশি রপ্তানি কম, সে জন্য গ্রাহকের স্বার্থে বাধ্য হয়ে বেশি দামে ডলার কিনে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে ঘোষিত দর দেখানো হয়। আর বাড়তি রেট ভাউচার ও চেকের মাধ্যমে সমন্বয় করা হয়। এটা বাংলাদেশ ব্যাংক জানত। এমনকি ফোনে বেশি দরে কেনারও পরামর্শ দিতেন তখনকার কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডলার বাড়তি দরে বিক্রয় করতে পারে। এটা মুক্তবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি। কিন্তু তারা ডলারের লেনদেনের দর এবং পরিমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য। আর ডলার লেনদেনে যে এক্সচেঞ্জ গেইন হয়, তা তো ব্যাংকের হিসাবে জমা করতে হবে। যেহেতু এ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে, সে জন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার লেনদেনে দামের পার্থক্য থাকবে। সেটাই তো ব্যাংকের ব্যবসা। তবে অস্বাভাবিক দরে লেনদেন করলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে বাধ্য যেকোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক। শাহজালাল ব্যাংকের নিয়মের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে ডলার-সংকট দেখা দিলে রেট নিয়ে অনেক ব্যাংক বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। অন্তত ১০টি ব্যাংককে জরিমানা করা হয়েছিল।

একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ...
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
১০ ঘণ্টা আগে
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) আয়োজিত ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই নতুন বার্তা দেন।
গভর্নর বলেন, একীভূত পাঁচ ব্যাংকের সংযুক্তির কাজ এগোচ্ছে এবং ডিপোজিট গ্যারান্টির আওতায় সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা প্রথম ধাপে ফেরত দেওয়া হবে। প্রাথমিক মূল্যায়ন অনুযায়ী নবগঠিত ব্যাংকগুলো প্রথম বা দ্বিতীয় বছরের মধ্যেই লাভজনক অবস্থানে ফিরতে সক্ষম হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এর আগে গত রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে টাকা ফেরত না পাওয়ার ক্ষোভ প্রকাশ করেন সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকেরা।
তাঁরা জানান, এক মাস থেকে দুই মাস, তারপর ছয় মাস—এভাবে প্রতিশ্রুতির মেয়াদ বাড়তে বাড়তে দেড় বছর পার হয়ে গেছে; কিন্তু ব্যাংক থেকে জমা রাখা অর্থের ১ টাকাও তাঁরা তুলতে পারেননি। এখন গভর্নর ‘এক সপ্তাহের’ নতুন প্রতিশ্রুতি দিলেও সেটি কবে বাস্তবে কার্যকর হবে—তা নিয়েও তাঁরা গভীর অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেন। গ্রাহকদের দাবি, অবিলম্বে আমানত ফেরত দেওয়ার নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) আয়োজিত ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই নতুন বার্তা দেন।
গভর্নর বলেন, একীভূত পাঁচ ব্যাংকের সংযুক্তির কাজ এগোচ্ছে এবং ডিপোজিট গ্যারান্টির আওতায় সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা প্রথম ধাপে ফেরত দেওয়া হবে। প্রাথমিক মূল্যায়ন অনুযায়ী নবগঠিত ব্যাংকগুলো প্রথম বা দ্বিতীয় বছরের মধ্যেই লাভজনক অবস্থানে ফিরতে সক্ষম হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এর আগে গত রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে টাকা ফেরত না পাওয়ার ক্ষোভ প্রকাশ করেন সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকেরা।
তাঁরা জানান, এক মাস থেকে দুই মাস, তারপর ছয় মাস—এভাবে প্রতিশ্রুতির মেয়াদ বাড়তে বাড়তে দেড় বছর পার হয়ে গেছে; কিন্তু ব্যাংক থেকে জমা রাখা অর্থের ১ টাকাও তাঁরা তুলতে পারেননি। এখন গভর্নর ‘এক সপ্তাহের’ নতুন প্রতিশ্রুতি দিলেও সেটি কবে বাস্তবে কার্যকর হবে—তা নিয়েও তাঁরা গভীর অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেন। গ্রাহকদের দাবি, অবিলম্বে আমানত ফেরত দেওয়ার নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১৪ আগস্ট ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
১০ ঘণ্টা আগে
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস; রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান, শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস; রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান, শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১৪ আগস্ট ২০২৫
একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ...
৩ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
১০ ঘণ্টা আগে
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৯১ বারের মতো পিছিয়েছে। নতুন তারিখ আগামী ১৩ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রিজার্ভের অর্থ চুরির ওই ঘটনায় একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মামলা করেন। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪-সহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় মামলাটি করা হয়। কিন্তু নয় বছরেও রিজার্ভে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৯১ বারের মতো পিছিয়েছে। নতুন তারিখ আগামী ১৩ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রিজার্ভের অর্থ চুরির ওই ঘটনায় একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মামলা করেন। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪-সহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় মামলাটি করা হয়। কিন্তু নয় বছরেও রিজার্ভে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১৪ আগস্ট ২০২৫
একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ...
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার পুঁজিবাজারে তথ্যের স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ওয়াজিদ হাসান শাহ।
আজ সোমবার বিআইসিএমের মাল্টিপারপাস হলে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) সদস্যদের জন্য আয়োজিত ‘এআই অ্যাসেনসিয়াল ফর ক্যাপিটাল মার্কেট’ শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
কর্মশালাটি যৌথভাবে আয়োজন করে সিএমজেএফ ও বিআইসিএম। সেশনটি সঞ্চালনা করেন বিআইসিএমের উপপরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলী। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) নাজমুছ সালেহীন।
বিআইসিএমের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ওয়াজিদ হাসান শাহ বলেন, ‘সম্প্রতি পুঁজিবাজারে পাঁচটি তালিকাভুক্ত ব্যাংক একীভূত করা হয়েছে এবং আরও নয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান অবসান হতে যাচ্ছে। এআই ব্যবহারের মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করা সম্ভব। শুধু এসব কোম্পানিই নয়, পুঁজিবাজার-সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য বিশ্লেষণে এআই ভবিষ্যতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে। এটি সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা আরও বৃদ্ধি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলী বলেন, সিএমজেএফের সদস্যদের পেশাগত মানোন্নয়নের জন্য নিয়মিতভাবে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এরই অংশ হিসেবে আজ বিআইসিএমের সঙ্গে যৌথভাবে এ প্রশিক্ষণটি আয়োজন করা হয়েছে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন বিআইসিএমের প্রভাষক ইমরান মাহমুদ ও গৌরব রায়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার পুঁজিবাজারে তথ্যের স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ওয়াজিদ হাসান শাহ।
আজ সোমবার বিআইসিএমের মাল্টিপারপাস হলে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) সদস্যদের জন্য আয়োজিত ‘এআই অ্যাসেনসিয়াল ফর ক্যাপিটাল মার্কেট’ শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
কর্মশালাটি যৌথভাবে আয়োজন করে সিএমজেএফ ও বিআইসিএম। সেশনটি সঞ্চালনা করেন বিআইসিএমের উপপরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলী। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) নাজমুছ সালেহীন।
বিআইসিএমের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ওয়াজিদ হাসান শাহ বলেন, ‘সম্প্রতি পুঁজিবাজারে পাঁচটি তালিকাভুক্ত ব্যাংক একীভূত করা হয়েছে এবং আরও নয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান অবসান হতে যাচ্ছে। এআই ব্যবহারের মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করা সম্ভব। শুধু এসব কোম্পানিই নয়, পুঁজিবাজার-সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য বিশ্লেষণে এআই ভবিষ্যতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।’
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া বলেন, বর্তমান সময়ে এআই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শেয়ারবাজারের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি বিবেচনা করে সিএমজেএফের সদস্যদের জন্য এআইয়ের ওপর এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি আয়োজন করা হয়েছে। এটি সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা আরও বৃদ্ধি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সিএমজেএফ সাধারণ সম্পাদক আবু আলী বলেন, সিএমজেএফের সদস্যদের পেশাগত মানোন্নয়নের জন্য নিয়মিতভাবে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এরই অংশ হিসেবে আজ বিআইসিএমের সঙ্গে যৌথভাবে এ প্রশিক্ষণটি আয়োজন করা হয়েছে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন বিআইসিএমের প্রভাষক ইমরান মাহমুদ ও গৌরব রায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১৪ আগস্ট ২০২৫
একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ...
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনের একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করেছে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
১০ ঘণ্টা আগে