কলকাতা প্রতিনিধি
ভোটার তালিকা সংশোধনের নামে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম বাদ পড়ার বিতর্ক এবার সুপ্রিম কোর্টে। আগামী মঙ্গলবারের (আগস্ট ১৯) মধ্যে বাদ যাওয়া সমস্ত নাম ও সেই সঙ্গে বাদ দেওয়ার কারণ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। বিহারের বিশেষ নিবিড় সংশোধন (স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর) প্রক্রিয়ায় অনেক ভোটারের নাম বাদ পড়ায় বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত আরও নির্দেশ দিয়েছেন, প্রত্যেকের নামের সঙ্গে বাদ দেওয়ার কারণও উল্লেখ করতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। এর পাশাপাশি আধার কার্ডকে ভোটার তালিকা সংশোধনের বৈধ প্রমাণপত্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে একটি আলাদা বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। এর মাধ্যমে প্যান, রেশন, ভোটার কার্ডসহ মোট ১১টি বৈধ নথির মধ্যে আধার কার্ডও যুক্ত হলো। যাঁদের নাম বাদ পড়েছে, তাঁদের নোটিশে ‘মৃত’ বা ‘পরিযায়ী’ হিসেবে আলাদা করে উল্লেখ করতে হবে।
আদালতের এ পর্যবেক্ষণে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী বলেন, কেন এই তথ্য গোপন রাখা হবে? এতে তো স্বচ্ছতা নষ্ট হয়।
বিহারের এ ঘটনা এখন কেবল প্রশাসনিক জটিলতার বিষয় নয়, বরং এক তীব্র রাজনৈতিক লড়াইয়ের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। বিরোধী জোট ইন্ডিয়া অভিযোগ করছে, বিজেপির চাপে নির্বাচন কমিশন বিরোধী ভোটব্যাংকের বড় অংশকে তালিকা থেকে বাদ দিচ্ছে। এই ইস্যুতে দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গেও বিক্ষোভ হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ মিছিলে অভিযোগ করা হয়েছে, বাংলাভাষী ও সংখ্যালঘুদের পরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে বিজেপি এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভুয়া ভোটারদের সরিয়ে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার কথা বলছে। নির্বাচন কমিশন আদালতে স্বীকার করেছে, তারা প্রবল রাজনৈতিক চাপের মধ্যে কাজ করছে।
আগামীকাল শুক্রবার এ মামলার পরবর্তী শুনানিতে কমিশনকে বাদ পড়ার কারণ ও বিজ্ঞপ্তিসংক্রান্ত অগ্রগতির বিষয়ে আদালতকে জানাতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের এ নির্দেশনা নাগরিক অধিকার, প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও রাজনৈতিক কৌশলের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
ভোটার তালিকা সংশোধনের নামে প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারের নাম বাদ পড়ার বিতর্ক এবার সুপ্রিম কোর্টে। আগামী মঙ্গলবারের (আগস্ট ১৯) মধ্যে বাদ যাওয়া সমস্ত নাম ও সেই সঙ্গে বাদ দেওয়ার কারণ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। বিহারের বিশেষ নিবিড় সংশোধন (স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর) প্রক্রিয়ায় অনেক ভোটারের নাম বাদ পড়ায় বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত আরও নির্দেশ দিয়েছেন, প্রত্যেকের নামের সঙ্গে বাদ দেওয়ার কারণও উল্লেখ করতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। এর পাশাপাশি আধার কার্ডকে ভোটার তালিকা সংশোধনের বৈধ প্রমাণপত্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে একটি আলাদা বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। এর মাধ্যমে প্যান, রেশন, ভোটার কার্ডসহ মোট ১১টি বৈধ নথির মধ্যে আধার কার্ডও যুক্ত হলো। যাঁদের নাম বাদ পড়েছে, তাঁদের নোটিশে ‘মৃত’ বা ‘পরিযায়ী’ হিসেবে আলাদা করে উল্লেখ করতে হবে।
আদালতের এ পর্যবেক্ষণে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী বলেন, কেন এই তথ্য গোপন রাখা হবে? এতে তো স্বচ্ছতা নষ্ট হয়।
বিহারের এ ঘটনা এখন কেবল প্রশাসনিক জটিলতার বিষয় নয়, বরং এক তীব্র রাজনৈতিক লড়াইয়ের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। বিরোধী জোট ইন্ডিয়া অভিযোগ করছে, বিজেপির চাপে নির্বাচন কমিশন বিরোধী ভোটব্যাংকের বড় অংশকে তালিকা থেকে বাদ দিচ্ছে। এই ইস্যুতে দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গেও বিক্ষোভ হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ মিছিলে অভিযোগ করা হয়েছে, বাংলাভাষী ও সংখ্যালঘুদের পরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে বিজেপি এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভুয়া ভোটারদের সরিয়ে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার কথা বলছে। নির্বাচন কমিশন আদালতে স্বীকার করেছে, তারা প্রবল রাজনৈতিক চাপের মধ্যে কাজ করছে।
আগামীকাল শুক্রবার এ মামলার পরবর্তী শুনানিতে কমিশনকে বাদ পড়ার কারণ ও বিজ্ঞপ্তিসংক্রান্ত অগ্রগতির বিষয়ে আদালতকে জানাতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের এ নির্দেশনা নাগরিক অধিকার, প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও রাজনৈতিক কৌশলের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৭ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
১০ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগে