অনলাইন ডেস্ক
বোরকা ছাড়া গাড়িতে উঠতে পারবেন না আফগানিস্তানের নারীরা। দেশটির তালেবান সরকারের এমন কোনো নির্দেশনা না থাকলেও অলিখিতভাবে বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। বিগত কয়েক মাস ধরেই গাড়িতে চড়ার ক্ষেত্রে বাঁধার মুখোমুখি হচ্ছেন আফগান নারীরা। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে বিষয়টি উঠে এসেছে।
ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদনে আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর হেরাতের একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। যেখানে ট্যাক্সি চালক ফেরেদুন তাঁর গাড়িতে কোনো বেপর্দা নারীকে উঠতে দেন না। এমনটা করার পেছনের কারণ হিসেবে ফেরেদুন জানান, তিনি যদি কোনো বেপর্দা নারীকে গাড়িতে উঠান এবং সেটি যদি কোনো তালেবান দেখতে পান তবে তাঁকে মারধরের শিকার হতে হয়।
ফেরেদুন জানান, তালেবানেরা একাধিকবার তাঁর গাড়ি থেকে বোরকা না পরার কারণে অনেক নারীকে বের করে দিয়েছে। বোরকা ছাড়া নারীদের গাড়ি তোলায় তাঁকেও একাধিকবার শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে।
২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী চলে যাওয়ার পর ক্ষমতায় আসে তালেবান। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তাঁরা দেশটিতে শরিয়া শাসন জারির কথা বলে। কিন্তু তালেবান ক্ষমতায় থাকলেও কিছু আফগান নারী তালেবানের আদেশ মানছেন না। অনেক নারী জনসম্মুখে বোরকা পড়েন না, এমনকি তাদের মুখও ঢেকে রাখেন না।
২০২২ সালের মে মাসে তালেবান নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা এক আদেশে বলেন, ‘নারীদের জনসমক্ষে মুখ ঢেকে রাখতে হবে। কারণ, এটা ঐতিহ্য ও সম্মানের।’
তবে তালেবান ক্ষমতায় আসার পরে নারী অধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু তারপরও নারীদের বিভিন্ন চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যেতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। কিছুদিন আগে নারীদের রূপচর্চার জন্য বিখ্যাত একটি বিউটি পারলারও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নারীরা যেন জনসমক্ষে তাদের মুখ প্রদর্শন করতে না পারেন সে বিষয়ে চাপ বাড়ছে।
তালেবান সরকার দেশটির বড় বড় শহরগুলোতে নৈতিক পুলিশ মোতায়েন করেছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় আদেশ জারি করেছে যে, কোনো ট্যাক্সি, রিকশা এবং অন্য যেকোনো যাত্রীবাহী গাড়িতে এমন কোনো নারীকে তুলতে পারবে না যারা বোরকা পরেননি বা বেপর্দা অবস্থায় থাকেন।
এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে তালেবান শাসনামলে আফগান নারীদের বোরকা পরা বাধ্যতামূলক ছিল। ১২ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের পড়াশোনার অনুমতি ছিল না। নারীদের চাকরি করাও নিষিদ্ধ ছিল।
দেশটির পাপ-পুণ্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আকিফ মোহাজের বলেন, ‘নারীকে ভ্রমণের সময় অবশ্যই সঙ্গে কোনো পুরুষ থাকতে হবে। তবে যখন নারীরা শহরের মধ্যে ভ্রমণ করবেন তাদের পাশে কোন পুরুষকে বসতে দেওয়া হবে না। নারীরা চাদর পড়া থাকুক বা না থাকুক তাদের ইসলামি হিজাব পড়তে হবে।’
বোরকা ছাড়া গাড়িতে উঠতে পারবেন না আফগানিস্তানের নারীরা। দেশটির তালেবান সরকারের এমন কোনো নির্দেশনা না থাকলেও অলিখিতভাবে বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। বিগত কয়েক মাস ধরেই গাড়িতে চড়ার ক্ষেত্রে বাঁধার মুখোমুখি হচ্ছেন আফগান নারীরা। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে বিষয়টি উঠে এসেছে।
ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদনে আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর হেরাতের একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। যেখানে ট্যাক্সি চালক ফেরেদুন তাঁর গাড়িতে কোনো বেপর্দা নারীকে উঠতে দেন না। এমনটা করার পেছনের কারণ হিসেবে ফেরেদুন জানান, তিনি যদি কোনো বেপর্দা নারীকে গাড়িতে উঠান এবং সেটি যদি কোনো তালেবান দেখতে পান তবে তাঁকে মারধরের শিকার হতে হয়।
ফেরেদুন জানান, তালেবানেরা একাধিকবার তাঁর গাড়ি থেকে বোরকা না পরার কারণে অনেক নারীকে বের করে দিয়েছে। বোরকা ছাড়া নারীদের গাড়ি তোলায় তাঁকেও একাধিকবার শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে।
২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী চলে যাওয়ার পর ক্ষমতায় আসে তালেবান। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তাঁরা দেশটিতে শরিয়া শাসন জারির কথা বলে। কিন্তু তালেবান ক্ষমতায় থাকলেও কিছু আফগান নারী তালেবানের আদেশ মানছেন না। অনেক নারী জনসম্মুখে বোরকা পড়েন না, এমনকি তাদের মুখও ঢেকে রাখেন না।
২০২২ সালের মে মাসে তালেবান নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা এক আদেশে বলেন, ‘নারীদের জনসমক্ষে মুখ ঢেকে রাখতে হবে। কারণ, এটা ঐতিহ্য ও সম্মানের।’
তবে তালেবান ক্ষমতায় আসার পরে নারী অধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু তারপরও নারীদের বিভিন্ন চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যেতেও বাধা দেওয়া হয়েছে। কিছুদিন আগে নারীদের রূপচর্চার জন্য বিখ্যাত একটি বিউটি পারলারও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নারীরা যেন জনসমক্ষে তাদের মুখ প্রদর্শন করতে না পারেন সে বিষয়ে চাপ বাড়ছে।
তালেবান সরকার দেশটির বড় বড় শহরগুলোতে নৈতিক পুলিশ মোতায়েন করেছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় আদেশ জারি করেছে যে, কোনো ট্যাক্সি, রিকশা এবং অন্য যেকোনো যাত্রীবাহী গাড়িতে এমন কোনো নারীকে তুলতে পারবে না যারা বোরকা পরেননি বা বেপর্দা অবস্থায় থাকেন।
এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে তালেবান শাসনামলে আফগান নারীদের বোরকা পরা বাধ্যতামূলক ছিল। ১২ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের পড়াশোনার অনুমতি ছিল না। নারীদের চাকরি করাও নিষিদ্ধ ছিল।
দেশটির পাপ-পুণ্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আকিফ মোহাজের বলেন, ‘নারীকে ভ্রমণের সময় অবশ্যই সঙ্গে কোনো পুরুষ থাকতে হবে। তবে যখন নারীরা শহরের মধ্যে ভ্রমণ করবেন তাদের পাশে কোন পুরুষকে বসতে দেওয়া হবে না। নারীরা চাদর পড়া থাকুক বা না থাকুক তাদের ইসলামি হিজাব পড়তে হবে।’
২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
২ মিনিট আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৬ মিনিট আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে