ইন্দোনেশিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থীবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এমনকি একটি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ঢুকে সেখানকার সবকিছু তছনছ করে দেন তাঁরা। শতাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একটি ট্রাকেও তুলে দেন তাঁরা। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর বান্দা আচেহে গতকাল বুধবার এ ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের পাশাপাশি স্থানীয় একটি রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে হামলা চালান। সেখানকার একটি সরকারি ভবনে ১৩৭ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে থাকার জায়গা দেওয়া হয়েছিল।
শিক্ষার্থীরা সেখানে গিয়ে প্রথমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে তাঁরা শরণার্থীশিবিরে ঢুকে পড়ে অভিবাসীদের একটি ট্রাকে তুলে অন্য এক জায়গায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। হাতের কাছে যা আছে তা নিয়েই দুটি ট্রাকে উঠতে বাধ্য হন অভিবাসীরা। এদিকে, এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিও থেকে দেখা যায় কেউ কেউ কাঁদতে কাঁদতে সহায়সম্বলহীনভাবে ট্রাকে উঠছেন, কেউ বা প্রার্থনা করছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, অভিবাসীদের একটি সরকারি দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে ওই অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে হবে ইন্দোনেশিয়া সরকারকে। তাদের আর ইন্দোনেশিয়ায় থাকতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়া সরকার জানিয়েছে—ইন্টারনেটে ভুয়া নিউজ বা ভুয়া খবর ছড়িয়ে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ভুয়া খবর এমনভাবে ছড়ানো হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীদের উত্তেজিত করে একত্র করা যায়। ভুয়া খবরের ওপর ভিত্তি করেই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছাত্ররা এই বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়েছেন। প্রশ্ন উঠছে, প্রশাসন আগেই কেন কোনো ব্যবস্থা নিল না!
পুরো ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছ জাতিসংঘের শরণার্থীসংক্রান্ত সংস্থা ইউএনএইচআরসি। তারা জানিয়েছে, অবিলম্বে ওই অভিবাসীদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, ভুয়া খবরের ওপর ভিত্তি করে এই গোটা ঘটনা ঘটেছে।
মিয়ানমার থেকে প্রচুর অভিবাসী ইন্দোনেশিয়ায় পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার বেশ কিছু শহরে তাদের অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরে থাকতে দেওয়া হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থীবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এমনকি একটি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ঢুকে সেখানকার সবকিছু তছনছ করে দেন তাঁরা। শতাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একটি ট্রাকেও তুলে দেন তাঁরা। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর বান্দা আচেহে গতকাল বুধবার এ ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের পাশাপাশি স্থানীয় একটি রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে হামলা চালান। সেখানকার একটি সরকারি ভবনে ১৩৭ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে থাকার জায়গা দেওয়া হয়েছিল।
শিক্ষার্থীরা সেখানে গিয়ে প্রথমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে তাঁরা শরণার্থীশিবিরে ঢুকে পড়ে অভিবাসীদের একটি ট্রাকে তুলে অন্য এক জায়গায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। হাতের কাছে যা আছে তা নিয়েই দুটি ট্রাকে উঠতে বাধ্য হন অভিবাসীরা। এদিকে, এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিও থেকে দেখা যায় কেউ কেউ কাঁদতে কাঁদতে সহায়সম্বলহীনভাবে ট্রাকে উঠছেন, কেউ বা প্রার্থনা করছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, অভিবাসীদের একটি সরকারি দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে ওই অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে হবে ইন্দোনেশিয়া সরকারকে। তাদের আর ইন্দোনেশিয়ায় থাকতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়া সরকার জানিয়েছে—ইন্টারনেটে ভুয়া নিউজ বা ভুয়া খবর ছড়িয়ে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ভুয়া খবর এমনভাবে ছড়ানো হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীদের উত্তেজিত করে একত্র করা যায়। ভুয়া খবরের ওপর ভিত্তি করেই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছাত্ররা এই বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়েছেন। প্রশ্ন উঠছে, প্রশাসন আগেই কেন কোনো ব্যবস্থা নিল না!
পুরো ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছ জাতিসংঘের শরণার্থীসংক্রান্ত সংস্থা ইউএনএইচআরসি। তারা জানিয়েছে, অবিলম্বে ওই অভিবাসীদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, ভুয়া খবরের ওপর ভিত্তি করে এই গোটা ঘটনা ঘটেছে।
মিয়ানমার থেকে প্রচুর অভিবাসী ইন্দোনেশিয়ায় পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার বেশ কিছু শহরে তাদের অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরে থাকতে দেওয়া হয়েছে।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
৫ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
৮ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে