আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার মধ্যাঞ্চলে বৌদ্ধ তীর্থযাত্রী বহনকারী একটি বাস পাহাড় থেকে খাদে পড়ে অন্তত ২১ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ রোববার (১১ মে) সকালে রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার (৮৬ মাইল) পূর্বে কোটমালের কাছে পাহাড়ি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দেশটির সড়ক ও পরিবহনবিষয়ক উপমন্ত্রী প্রসন্ন গুণসেনা স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় ২১ জন মারা গেছেন। আমরা নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
তিনি আরও জানান, স্থানীয়দের সহায়তায় বহু মানুষকে দুমড়েমুচড়ে যাওয়া বাস থেকে টেনে বের করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয়দের সহায়তা না থাকলে মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারত।
দেশটির টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, বাসটি উল্টে খাদে পড়ে আছে। কিছু উদ্ধারকারী ধ্বংসস্তূপ থেকে আহতদের উদ্ধার করছেন। বাসটির ছাদ ও পাশের অংশ ছিঁড়ে গেছে এবং অর্ধেকের বেশি আসন বাস থেকে আলাদা হয়ে গেছে।
উদ্ধারকাজে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর ২৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসা এক ব্যক্তি গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি বাসের সামনের সারিতে ছিলেন। দুর্ঘটনায় তাঁর তেমন ক্ষতি হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমার ভাগ্য ভালো, অল্পের জন্য বেঁচে গেছি।’
একটি ভিডিওতে আহত ওই ব্যক্তিকে কথা বলতে দেখা গেছে। তিনি বলেন, ‘বাসটি একদিকে কাত হয়ে যাচ্ছিল। ড্রাইভার যখন বাঁ দিকে মোড় নেওয়ার চেষ্টা করেন, তখনই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন এবং বাসটি নিচে খাদে পড়ে যায়।’
জানা গেছে, বাসটি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের। এটি শ্রীলঙ্কার দক্ষিণের তীর্থস্থান কাটারগামা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে কুরুন্যাগাল শহরের দিকে যাচ্ছিল।
শ্রীলঙ্কায় প্রতিবছর গড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়।
রোববারের এই বাস দুর্ঘটনা শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এর আগে ২০০৫ সালের এপ্রিলে পোলগাহাওয়েলা শহরে একটি বাস রেলক্রসিং পার হতে গিয়ে ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় চালক আহত হলেও বাসের ৩৭ জন যাত্রী নিহত হয়েছিলেন।
২০২১ সালের মার্চ মাসে একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস শ্রীলঙ্কার পূর্বাঞ্চলের পাসারায় খাদে পড়ে গেলে চালকসহ ১৩ জন যাত্রী নিহত হন। পাসারা শহরটি রোববারের দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
শ্রীলঙ্কার মধ্যাঞ্চলে বৌদ্ধ তীর্থযাত্রী বহনকারী একটি বাস পাহাড় থেকে খাদে পড়ে অন্তত ২১ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ রোববার (১১ মে) সকালে রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার (৮৬ মাইল) পূর্বে কোটমালের কাছে পাহাড়ি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দেশটির সড়ক ও পরিবহনবিষয়ক উপমন্ত্রী প্রসন্ন গুণসেনা স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় ২১ জন মারা গেছেন। আমরা নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
তিনি আরও জানান, স্থানীয়দের সহায়তায় বহু মানুষকে দুমড়েমুচড়ে যাওয়া বাস থেকে টেনে বের করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয়দের সহায়তা না থাকলে মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারত।
দেশটির টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, বাসটি উল্টে খাদে পড়ে আছে। কিছু উদ্ধারকারী ধ্বংসস্তূপ থেকে আহতদের উদ্ধার করছেন। বাসটির ছাদ ও পাশের অংশ ছিঁড়ে গেছে এবং অর্ধেকের বেশি আসন বাস থেকে আলাদা হয়ে গেছে।
উদ্ধারকাজে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর ২৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে আসা এক ব্যক্তি গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি বাসের সামনের সারিতে ছিলেন। দুর্ঘটনায় তাঁর তেমন ক্ষতি হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমার ভাগ্য ভালো, অল্পের জন্য বেঁচে গেছি।’
একটি ভিডিওতে আহত ওই ব্যক্তিকে কথা বলতে দেখা গেছে। তিনি বলেন, ‘বাসটি একদিকে কাত হয়ে যাচ্ছিল। ড্রাইভার যখন বাঁ দিকে মোড় নেওয়ার চেষ্টা করেন, তখনই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন এবং বাসটি নিচে খাদে পড়ে যায়।’
জানা গেছে, বাসটি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের। এটি শ্রীলঙ্কার দক্ষিণের তীর্থস্থান কাটারগামা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে কুরুন্যাগাল শহরের দিকে যাচ্ছিল।
শ্রীলঙ্কায় প্রতিবছর গড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়।
রোববারের এই বাস দুর্ঘটনা শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এর আগে ২০০৫ সালের এপ্রিলে পোলগাহাওয়েলা শহরে একটি বাস রেলক্রসিং পার হতে গিয়ে ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় চালক আহত হলেও বাসের ৩৭ জন যাত্রী নিহত হয়েছিলেন।
২০২১ সালের মার্চ মাসে একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস শ্রীলঙ্কার পূর্বাঞ্চলের পাসারায় খাদে পড়ে গেলে চালকসহ ১৩ জন যাত্রী নিহত হন। পাসারা শহরটি রোববারের দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। গতকাল সোমবার বিক্ষোভ থেকে পার্লামেন্ট ভবনে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে তরুণদের ওপর গুলি চালিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। এতে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অন্তত ১৯ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে...
২ ঘণ্টা আগেসংসদে ৩৬৪ জন এমপি বাইরুর বিরুদ্ধে ভোট দেন, আর পক্ষে যান মাত্র ১৯৪ জন। সরকার পতনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৮০ ভোটের চেয়ে এই সংখ্যা অনেক বেশি। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায় থাকার পরই পদত্যাগে বাধ্য হচ্ছেন বাইরু।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার শার্লটে একটি ট্রেনে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন এক ইউক্রেনীয় শরণার্থী তরুণী। ভয়াবহ এ ঘটনার ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর দেশজুড়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে। বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রের বড় শহরগুলোতে অপরাধ দমনে ব্যর্থতা নিয়ে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা ইরানিদের মাহসা আমিনির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইরানি মানবাধিকার কর্মী ও কানাডাভিত্তিক সংগঠক হামেদ এসমাইলিয়ন। ২২ বছর বয়সী কুর্দি নারী আমিনি ২০২২ সালে ইরানের নীতি-পুলিশের হেফাজতে মৃত্যুবরণ করেন।
৫ ঘণ্টা আগে