আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাতের বেলা খোলা আকাশের নিচে কোথাও দল বেঁধে বসে আছেন। কারো তেমন অসুবিধা হচ্ছে না, শুধু আপনাকেই বিরক্ত করছে মশার দল! এমন অভিজ্ঞতা অনেকের হয়। এর ব্যাখ্যায় নানা তত্ত্ব রয়েছে।
কথিত আছে, যার রক্ত বেশি মিষ্টি তাকেই মশা বেশি কামড়ায়। মানে হলো, রক্তে বেশি চিনি থাকলে মশা বেশি আকৃষ্ট হয়। এটা নিছকই ধারণা। তবে, এবার বিজ্ঞানীরা জানালেন আসল কারণ। মূলত কিছু জৈব অ্যাসিডের প্রতি মশা বেশি আকর্ষণ বোধ করে। রকফেলার ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এমন তথ্য। গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে সেল জার্নালে।
ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের ত্বক থেকে কারবক্সিলিক অ্যাসিড বেশি নিঃসৃত হয় তাদের প্রতিই মশা বেশি আকৃষ্ট হয়। ওই অ্যাসিডের বিশেষ গন্ধ রয়েছে।
গবেষণাটি করার জন্য বেশ কয়েকজন মানুষের শরীরের ঘ্রাণ সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের হাতে নায়লনের মোজা পরিয়ে রাখা হয় কিছুক্ষণ, যাতে নাইলন তাঁদের শরীরের ঘ্রাণ শোষণ করে নেয়।
পরে ওই মোজাগুলোর মধ্যে ছোট ছোট ছিদ্র করা হয়। নমুনাগুলো উন্মুক্ত রাখলে একটি নির্দিষ্ট মোজায় ঝাঁপিয়ে পড়ে মশার ঝাঁক। এ রকম মোট ১০০টি পরীক্ষা করা হয়। প্রতিটি পরীক্ষায়ই ওই নির্দিষ্টর মোজাটির ওপরই ঝাঁপিয়ে পড়ছিল মশা। অন্যান্য নমুনার চেয়ে মশাদের প্রায় ১০০ গুণ বেশি আকৃষ্ট করছিল ওই মোজাটি।
পরে, রাসায়নিক বিশ্লেষণ দেখা যায়, ওই মোজাটিতে কারবক্সিলিক অ্যাসিডের পরিমাণ অন্য নমুনাগুলোর চেয়ে অনেক বেশি। তবে, এই অ্যাসিডের প্রতি মশা কেন এত আকৃষ্ট হয় তা এখনো জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, প্রত্যেক মানুষের ত্বকের আলাদা রাসায়নিক পরিবেশ বা ‘স্কিন ক্লাইমেট’ এর পেছনে বড় ভূমিকা রাখে।
প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় ৭০ কোটি মানুষ মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়। গবেষকেরা আশা করছেন, এই গবেষণার ফলাফল মশাবাহিত রোগের প্রতিকার-প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখবে।
রাতের বেলা খোলা আকাশের নিচে কোথাও দল বেঁধে বসে আছেন। কারো তেমন অসুবিধা হচ্ছে না, শুধু আপনাকেই বিরক্ত করছে মশার দল! এমন অভিজ্ঞতা অনেকের হয়। এর ব্যাখ্যায় নানা তত্ত্ব রয়েছে।
কথিত আছে, যার রক্ত বেশি মিষ্টি তাকেই মশা বেশি কামড়ায়। মানে হলো, রক্তে বেশি চিনি থাকলে মশা বেশি আকৃষ্ট হয়। এটা নিছকই ধারণা। তবে, এবার বিজ্ঞানীরা জানালেন আসল কারণ। মূলত কিছু জৈব অ্যাসিডের প্রতি মশা বেশি আকর্ষণ বোধ করে। রকফেলার ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এমন তথ্য। গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে সেল জার্নালে।
ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের ত্বক থেকে কারবক্সিলিক অ্যাসিড বেশি নিঃসৃত হয় তাদের প্রতিই মশা বেশি আকৃষ্ট হয়। ওই অ্যাসিডের বিশেষ গন্ধ রয়েছে।
গবেষণাটি করার জন্য বেশ কয়েকজন মানুষের শরীরের ঘ্রাণ সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের হাতে নায়লনের মোজা পরিয়ে রাখা হয় কিছুক্ষণ, যাতে নাইলন তাঁদের শরীরের ঘ্রাণ শোষণ করে নেয়।
পরে ওই মোজাগুলোর মধ্যে ছোট ছোট ছিদ্র করা হয়। নমুনাগুলো উন্মুক্ত রাখলে একটি নির্দিষ্ট মোজায় ঝাঁপিয়ে পড়ে মশার ঝাঁক। এ রকম মোট ১০০টি পরীক্ষা করা হয়। প্রতিটি পরীক্ষায়ই ওই নির্দিষ্টর মোজাটির ওপরই ঝাঁপিয়ে পড়ছিল মশা। অন্যান্য নমুনার চেয়ে মশাদের প্রায় ১০০ গুণ বেশি আকৃষ্ট করছিল ওই মোজাটি।
পরে, রাসায়নিক বিশ্লেষণ দেখা যায়, ওই মোজাটিতে কারবক্সিলিক অ্যাসিডের পরিমাণ অন্য নমুনাগুলোর চেয়ে অনেক বেশি। তবে, এই অ্যাসিডের প্রতি মশা কেন এত আকৃষ্ট হয় তা এখনো জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, প্রত্যেক মানুষের ত্বকের আলাদা রাসায়নিক পরিবেশ বা ‘স্কিন ক্লাইমেট’ এর পেছনে বড় ভূমিকা রাখে।
প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় ৭০ কোটি মানুষ মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়। গবেষকেরা আশা করছেন, এই গবেষণার ফলাফল মশাবাহিত রোগের প্রতিকার-প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখবে।
একটি রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যানসার শনাক্ত করা সম্ভব বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, এই রক্ত পরীক্ষা ক্যানসার শনাক্ত করার গতিও বাড়িয়ে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের তরুণ বলা হয়। বাংলাদেশে তরুণের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। বর্তমানে এই তরুণদের মধ্যেও বিভিন্ন রকমের নন-কমিউনিকেবল রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। আগে মনে করা হতো, ডায়াবেটিস বয়স্ক মানুষের রোগ।
১ দিন আগেহিমালয়ের ‘হিমলুং’ পর্বত শিখরে অভিযান শুরু করতে যাচ্ছেন দেশের নারী পর্বতারোহী নুরুননাহার নিম্মি। ৩০ দিনের এই অভিযানে শনিবার (আজ) নেপালের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন তিনি। শুক্রবার (গতকাল) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযাত্রী নুরুননাহার নিম্মির হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেনারীর ক্যানসারের মধ্যে স্তন ক্যানসারই বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি নির্ণয় হওয়া রোগ। ২০২২ সালে আনুমানিক ২ দশমিক ৩ মিলিয়ন নারী এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং আরও ৬ লাখ ৭০ হাজার নারী মারা গেছেন। যেখানে উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে এই রোগে ৫ বছর বেঁচে থাকার হার ৯০ শতাংশের বেশি, সেখানে ভারতে এই সংখ্যা ৬৬ শতাংশ...
১ দিন আগে