নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৭৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদকৃত তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৭৫ জন নতুন রোগীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভর্তি হয়েছে বরিশাল বিভাগের হাসপাতালগুলোতে।
গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে মোট সাড়ে ১৫ হাজার রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে হাসপাতালে ১ হাজার ২১০ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। বাকিরা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেছে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের। মৃতদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ নারী এবং ৫৩ শতাংশ পুরুষ।
সরকারের তথ্য বলছে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে সবচেয়ে বেশি জুন মাসে। ওই মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চলতি মাসে ভর্তি হয়েছে ৫ হাজার ২৮৯ জন। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪, মার্চে ৩৩৬, এপ্রিলে ৭০১ এবং মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আর সবচেয়ে বেশি মারা গেছে জুনে, ১৯ জন। চলতি মাসে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩ জন মারা যান। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৭৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি।
ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদকৃত তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৭৫ জন নতুন রোগীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভর্তি হয়েছে বরিশাল বিভাগের হাসপাতালগুলোতে।
গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে মোট সাড়ে ১৫ হাজার রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে হাসপাতালে ১ হাজার ২১০ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। বাকিরা ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেছে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের। মৃতদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ নারী এবং ৫৩ শতাংশ পুরুষ।
সরকারের তথ্য বলছে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে সবচেয়ে বেশি জুন মাসে। ওই মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চলতি মাসে ভর্তি হয়েছে ৫ হাজার ২৮৯ জন। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪, মার্চে ৩৩৬, এপ্রিলে ৭০১ এবং মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আর সবচেয়ে বেশি মারা গেছে জুনে, ১৯ জন। চলতি মাসে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩ জন মারা যান। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি।
রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে (এনআইসিভিডি) পুরোনো করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা হচ্ছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলছে সেটির নির্মাণকাজ। এই অবস্থায় সংকটাপন্ন রোগীদের জরুরি সেবা দেওয়া হচ্ছে অস্থায়ী সিসিইউতে। কিন্তু একটি সিসিইউর জন্য যে পরিবেশ দরকার, সেখানে তা নেই।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যানোরেক্সিয়া নারভোসা এমন একটি মানসিক রোগ, যেখানে একজন মানুষ সব সময় মনে করেন তিনি মোটা। যদিও বাস্তবে হয়তো তিনি খুবই পাতলা। এই ভয়ে তিনি খাওয়া-দাওয়া একেবারে কমিয়ে দেন বা বাদই দিয়ে দেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে অন্তত ১ কোটি ৪৩ লাখ শিশু এখনো এক ডোজও টিকা পায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের নতুন বার্ষিক প্রতিবেদনে। গতকাল সোমবার প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে ১৯৫টি দেশের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখানো হয়েছে, শিশুদের নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে কিছুটা
১২ ঘণ্টা আগে