করোনা মহামারিতে গোটা বিশ্বে ৫৪ লাখ লোকের মৃত্যুর তথ্য রয়েছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করে, এ সংখ্যা সত্যিকার অর্থে তিনগুণ হবে। তারা বলছে, কোভিড-১৯ মহামারিতে গোটা বিশ্বে এখন পর্যন্ত ১৫ মিলিয়ন বা দেড় কোটি লোক মারা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কোভিড মহামারিতে সারা বিশ্বে দেড় কোটি লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের ভাষ্যমতে, বিশ্বের বহু দেশ করোনায় মৃত্যু সংখ্যা কমিয়ে দেখিয়েছে। এখন পর্যন্ত গোটা বিশ্বে এ মহামারিতে ৫৪ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেলেও প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, শুধু ভারতেই করোনায় মারা গেছে ৪৭ লাখ লোক। এ সংখ্যা দেশটির সরকার প্রদত্ত সংখ্যার ১০ গুণ। এ হিসাব সত্য হলে শুধু ভারতেই হয়েছে গোটা বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর এক-তৃতীয়াংশ।
অবশ্য ভারত সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই তথ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তারা সরাসরি এই পরিসংখ্যান তৈরির প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ আখ্যা দিয়েছে। যদিও এ সম্পর্কিত অন্য গবেষণাগুলোও ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সম্পর্কিত একই উপসংহারে নিয়ে যায় বলে মন্তব্য করা হয়েছে বিবিসির প্রতিবেদনে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই গবেষণা মূলত মৃত্যুহারকে বিবেচনায় নিয়ে করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মহামারি শুরুর আগে একটি অঞ্চলের মৃত্যুহারের সঙ্গে মহামারির সময়ের মৃত্যুহারকে তুলনা করা হয়েছে। মহামারির সময়ে মৃত্যুহার বৃদ্ধিকে বিবেচনায় নিয়ে করোনায় সম্ভাব্য মোট মৃত্যুর একটি হিসাব করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরাসরি করোনায় নয়, কিন্তু করোনার কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য জটিলতা ও জনস্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সেবাপ্রাপ্তি-বিষয়ক সংকটের কারণে মৃত্যুকেও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
যদিও এ সম্পর্কিত গবেষণা প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, হিসাবের আওতায় আসা ৫৪ লাখ মৃত্যুর বাইরে যে ৯৫ লাখ মৃত্যুর কথা বলা হচ্ছে, তা সরাসরি করোনার কারণেই হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বিভাগের কর্মকর্তা ড. সামিরা আসমা বিবিসিকে বলেন, ‘এটা এক বিরাট ট্র্যাজেডি। এটা এক ভয়াবহ সংখ্যা। আর হিসাবের বাইরে থাকা মৃতদেরও আমাদের সম্মান জানানো উচিত। (তাদের পরিসংখ্যানের বাইরে ঠেলে দেওয়ায়) নীতিনির্ধারকদের জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত। মোট মৃত্যুকে হিসাবে না নিলে সামনের সংকটের জন্য আমাদের প্রস্তুতিতেও ঘাটতি থেকে যাবে।’
করোনা মহামারিতে গোটা বিশ্বে ৫৪ লাখ লোকের মৃত্যুর তথ্য রয়েছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করে, এ সংখ্যা সত্যিকার অর্থে তিনগুণ হবে। তারা বলছে, কোভিড-১৯ মহামারিতে গোটা বিশ্বে এখন পর্যন্ত ১৫ মিলিয়ন বা দেড় কোটি লোক মারা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কোভিড মহামারিতে সারা বিশ্বে দেড় কোটি লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের ভাষ্যমতে, বিশ্বের বহু দেশ করোনায় মৃত্যু সংখ্যা কমিয়ে দেখিয়েছে। এখন পর্যন্ত গোটা বিশ্বে এ মহামারিতে ৫৪ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেলেও প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, শুধু ভারতেই করোনায় মারা গেছে ৪৭ লাখ লোক। এ সংখ্যা দেশটির সরকার প্রদত্ত সংখ্যার ১০ গুণ। এ হিসাব সত্য হলে শুধু ভারতেই হয়েছে গোটা বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর এক-তৃতীয়াংশ।
অবশ্য ভারত সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই তথ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তারা সরাসরি এই পরিসংখ্যান তৈরির প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ আখ্যা দিয়েছে। যদিও এ সম্পর্কিত অন্য গবেষণাগুলোও ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সম্পর্কিত একই উপসংহারে নিয়ে যায় বলে মন্তব্য করা হয়েছে বিবিসির প্রতিবেদনে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই গবেষণা মূলত মৃত্যুহারকে বিবেচনায় নিয়ে করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মহামারি শুরুর আগে একটি অঞ্চলের মৃত্যুহারের সঙ্গে মহামারির সময়ের মৃত্যুহারকে তুলনা করা হয়েছে। মহামারির সময়ে মৃত্যুহার বৃদ্ধিকে বিবেচনায় নিয়ে করোনায় সম্ভাব্য মোট মৃত্যুর একটি হিসাব করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরাসরি করোনায় নয়, কিন্তু করোনার কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য জটিলতা ও জনস্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সেবাপ্রাপ্তি-বিষয়ক সংকটের কারণে মৃত্যুকেও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
যদিও এ সম্পর্কিত গবেষণা প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, হিসাবের আওতায় আসা ৫৪ লাখ মৃত্যুর বাইরে যে ৯৫ লাখ মৃত্যুর কথা বলা হচ্ছে, তা সরাসরি করোনার কারণেই হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বিভাগের কর্মকর্তা ড. সামিরা আসমা বিবিসিকে বলেন, ‘এটা এক বিরাট ট্র্যাজেডি। এটা এক ভয়াবহ সংখ্যা। আর হিসাবের বাইরে থাকা মৃতদেরও আমাদের সম্মান জানানো উচিত। (তাদের পরিসংখ্যানের বাইরে ঠেলে দেওয়ায়) নীতিনির্ধারকদের জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত। মোট মৃত্যুকে হিসাবে না নিলে সামনের সংকটের জন্য আমাদের প্রস্তুতিতেও ঘাটতি থেকে যাবে।’
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে