ক্ষুধা মেটানোর সক্ষমতা বিবেচনায় প্রায় ভেঙে পড়া অর্থনীতির দেশ শ্রীলঙ্কার চেয়ে বেশ পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারত। বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে (জিএইচআই) ১২৫টি দেশের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার এই দ্বীপ দেশের অবস্থান ৬০তম, যেখানে বাংলাদেশ ৮১তম অবস্থানে আছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জিএইচআইয়ের ওয়েবসাইটে ২০২৩ সালের এই সূচক প্রকাশিত হয়। প্রতিবছর কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ও ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে যৌথভাবে এ সূচক তৈরি করে।
এই সূচক অনুযায়ী, শ্রীলঙ্কা ছাড়াও প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ৬৯তম অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে নেপাল। পাকিস্তান ও ভারতের অবস্থান যথাক্রমে ১০২তম ও ১১১তম।
২০২২ সালের এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৪তম। সেই হিসাবে গতবারের চেয়ে অবস্থান এগিয়েছে। কিন্তু স্কোর কমেছে। এবারের ক্ষুধা সূচকে মোট ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ১৯, যা আগের বছর ছিল ১৯ দশমিক ৬।
অপুষ্টিতে ভোগা জনসংখ্যার হার, বয়সের তুলনায় স্বল্প উচ্চতার পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর ও উচ্চতার তুলনায় স্বল্প ওজনের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা এবং শিশুমৃত্যুর হার বিবেচনা করে শূন্য থেকে ১০০ স্কোরে ক্ষুধার মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
জিএইচআইয়ের সূচকে স্কোর শূন্য মানে ক্ষুধা নেই। স্কোর ১০০ হলে ক্ষুধার মাত্রা সর্বোচ্চ। এই হিসাবে বাংলাদেশের ক্ষুধার মাত্রা মাঝারি পর্যায়ে আছে। গতবারও তা-ই ছিল। ২০১২ সালে ২৮ দশমিক ৬ স্কোরসহ ক্ষুধার মাত্রা গুরুতর পর্যায়ে ছিল। কিন্তু এরপর অগ্রগতি হচ্ছে। ২০২১ সালে স্কোর ১৯ দশমিক ১ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
এবারের ক্ষুধা সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের অন্তত ৯টি দেশে ক্ষুধার মাত্রা ‘উদ্বেগজনক’ (স্কোর ৩৫.১ থেকে ৪৯.৯) পর্যায়ে পৌঁছেছে। এসব দেশ হচ্ছে সোমালিয়া, বুরুন্ডি, দক্ষিণ সুদান, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ইয়েমেন, মাদাগাস্কার, গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো, লেসেথো ও নাইজার।
৫-এর নিচে স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে কম ক্ষুধার দেশ ২০টি। এগুলো হলো বেলারুশ, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, চিলি, চীন, ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, জর্জিয়া, হাঙ্গেরি, কুয়েত, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, মন্টিনিগ্রো, নর্থ মেসিডোনিয়া, রোমানিয়া, সার্বিয়া, স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও উরুগুয়ে।
ক্ষুধা মেটানোর সক্ষমতা বিবেচনায় প্রায় ভেঙে পড়া অর্থনীতির দেশ শ্রীলঙ্কার চেয়ে বেশ পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারত। বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে (জিএইচআই) ১২৫টি দেশের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার এই দ্বীপ দেশের অবস্থান ৬০তম, যেখানে বাংলাদেশ ৮১তম অবস্থানে আছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জিএইচআইয়ের ওয়েবসাইটে ২০২৩ সালের এই সূচক প্রকাশিত হয়। প্রতিবছর কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ও ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে যৌথভাবে এ সূচক তৈরি করে।
এই সূচক অনুযায়ী, শ্রীলঙ্কা ছাড়াও প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ৬৯তম অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে নেপাল। পাকিস্তান ও ভারতের অবস্থান যথাক্রমে ১০২তম ও ১১১তম।
২০২২ সালের এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৪তম। সেই হিসাবে গতবারের চেয়ে অবস্থান এগিয়েছে। কিন্তু স্কোর কমেছে। এবারের ক্ষুধা সূচকে মোট ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ১৯, যা আগের বছর ছিল ১৯ দশমিক ৬।
অপুষ্টিতে ভোগা জনসংখ্যার হার, বয়সের তুলনায় স্বল্প উচ্চতার পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর ও উচ্চতার তুলনায় স্বল্প ওজনের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা এবং শিশুমৃত্যুর হার বিবেচনা করে শূন্য থেকে ১০০ স্কোরে ক্ষুধার মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
জিএইচআইয়ের সূচকে স্কোর শূন্য মানে ক্ষুধা নেই। স্কোর ১০০ হলে ক্ষুধার মাত্রা সর্বোচ্চ। এই হিসাবে বাংলাদেশের ক্ষুধার মাত্রা মাঝারি পর্যায়ে আছে। গতবারও তা-ই ছিল। ২০১২ সালে ২৮ দশমিক ৬ স্কোরসহ ক্ষুধার মাত্রা গুরুতর পর্যায়ে ছিল। কিন্তু এরপর অগ্রগতি হচ্ছে। ২০২১ সালে স্কোর ১৯ দশমিক ১ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
এবারের ক্ষুধা সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের অন্তত ৯টি দেশে ক্ষুধার মাত্রা ‘উদ্বেগজনক’ (স্কোর ৩৫.১ থেকে ৪৯.৯) পর্যায়ে পৌঁছেছে। এসব দেশ হচ্ছে সোমালিয়া, বুরুন্ডি, দক্ষিণ সুদান, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ইয়েমেন, মাদাগাস্কার, গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো, লেসেথো ও নাইজার।
৫-এর নিচে স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে কম ক্ষুধার দেশ ২০টি। এগুলো হলো বেলারুশ, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, চিলি, চীন, ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, জর্জিয়া, হাঙ্গেরি, কুয়েত, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, মন্টিনিগ্রো, নর্থ মেসিডোনিয়া, রোমানিয়া, সার্বিয়া, স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও উরুগুয়ে।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে