গাজায় নতুন করে সংঘাত বেড়ে যাওয়ায়, সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ থাকায় এবং খাদ্যের তীব্র অভাবে সেখানকার জনগণ ব্যাপক দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছে। গত ২ মার্চ থেকে ইসরায়েল গাজায় সব ধরনের সাহায্য প্রবেশে বাধা দেওয়ায় ক্ষুধা ও অপুষ্টি মারাত্মকভাবে বেড়েছে। এর ফলে চলতি বছরের শুরুর দিকে যুদ্ধবিরতির সময় মানবিক...
২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ জানিয়েছে, গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে অঞ্চলটির ৫০ হাজারের বেশি শিশু তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে। এদিকে, জাতিসংঘ সতর্ক করে বলেছ, গাজা উপত্যকায় মানবিক পরিস্থিতি ‘বিপর্যয়কর অবস্থাও ছাড়িয়ে’ গেছে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসের
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় ৮ হাজারের বেশি শিশু তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে। তাদের সবার বয়সই পাঁচ বছরের নিচে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান গতকাল বুধবার জানিয়েছেন, এই শিশুগুলোর প্রত্যেকেই অপুষ্টির কারণে তীব্র ঝুঁকিতে আছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে