গাজায় খাবারের অভাবের কারণে অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় অন্তত ছয় শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তাঁরা জানিয়েছে, আরও সাত শিশু মরণাপন্ন অবস্থায় আছে। অবরুদ্ধ অঞ্চলটির পৃথক দুটি হাসপাতালে বিগত কয়েক দিনের মধ্যে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার জানিয়েছিল, পানিশূন্যতা ও অপুষ্টির কারণে গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অন্তত দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। তার আগে তারা জানিয়েছিল, গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে একই কারণে আরও চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে ছয় শিশু মারা গেছে। আরও সাত শিশুর অবস্থা খুবই গুরুতর।
এই প্রাণহানির বিষয়টি নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা বলেছেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে উত্তর গাজায় সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয় এড়াতে অবিলম্বে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় গণহত্যা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একটি নৈতিক ও মানবিক পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছে।’
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আহমেদ আল-কাহলুত বলেছেন, জেনারেটরের জ্বালানির অভাবে তাঁর হাসপাতাল স্থবির হয়ে পড়েছে। একই কারণে গত মঙ্গলবার গাজার আল-আওদা হাসপাতালও বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেভ দ্য চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়ান পলিসি অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি বিভাগের প্রধান আলেজান্দ্রা সাইহ বলেছেন, ‘গাজায় আমরা এখন যা দেখছি তা হলো, তিলে তিলে গণহত্যার শিকার হচ্ছে শিশুরা।’
আলেজান্দ্রা সাইহ আরও বলেছেন, ‘প্রায় কোনো খাবারই আর অবশিষ্ট নেই সেখানে (গাজা) এবং তাদের (শিশু) কাছে কিছুই পৌঁছাচ্ছে না। শিশুরা ক্ষুধার্ত হয়ে বসে আছে খাবারের আশায় আর তখন ত্রাণের খাবারবাহী ট্রাক আক্ষরিক অর্থে কয়েক মাইল দূরে নিশ্চল বসে আছে, কিন্তু প্রবেশ করতে পারছে না। আমরা জানি, এটি মূলত ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ ও বিধিনিষেধের কারণেই ঘটছে।’
উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে ৪ মাস ২২ দিনেরও বেশি সময় ধরে। এই ১৪৫ দিনে অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ৩০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। সেই বিবেচনায় অঞ্চলটিতে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ২০৬ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
গাজায় খাবারের অভাবের কারণে অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় অন্তত ছয় শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তাঁরা জানিয়েছে, আরও সাত শিশু মরণাপন্ন অবস্থায় আছে। অবরুদ্ধ অঞ্চলটির পৃথক দুটি হাসপাতালে বিগত কয়েক দিনের মধ্যে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার জানিয়েছিল, পানিশূন্যতা ও অপুষ্টির কারণে গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অন্তত দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। তার আগে তারা জানিয়েছিল, গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে একই কারণে আরও চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে ছয় শিশু মারা গেছে। আরও সাত শিশুর অবস্থা খুবই গুরুতর।
এই প্রাণহানির বিষয়টি নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা বলেছেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে উত্তর গাজায় সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয় এড়াতে অবিলম্বে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় গণহত্যা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একটি নৈতিক ও মানবিক পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছে।’
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আহমেদ আল-কাহলুত বলেছেন, জেনারেটরের জ্বালানির অভাবে তাঁর হাসপাতাল স্থবির হয়ে পড়েছে। একই কারণে গত মঙ্গলবার গাজার আল-আওদা হাসপাতালও বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেভ দ্য চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়ান পলিসি অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি বিভাগের প্রধান আলেজান্দ্রা সাইহ বলেছেন, ‘গাজায় আমরা এখন যা দেখছি তা হলো, তিলে তিলে গণহত্যার শিকার হচ্ছে শিশুরা।’
আলেজান্দ্রা সাইহ আরও বলেছেন, ‘প্রায় কোনো খাবারই আর অবশিষ্ট নেই সেখানে (গাজা) এবং তাদের (শিশু) কাছে কিছুই পৌঁছাচ্ছে না। শিশুরা ক্ষুধার্ত হয়ে বসে আছে খাবারের আশায় আর তখন ত্রাণের খাবারবাহী ট্রাক আক্ষরিক অর্থে কয়েক মাইল দূরে নিশ্চল বসে আছে, কিন্তু প্রবেশ করতে পারছে না। আমরা জানি, এটি মূলত ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ ও বিধিনিষেধের কারণেই ঘটছে।’
উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে ৪ মাস ২২ দিনেরও বেশি সময় ধরে। এই ১৪৫ দিনে অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ৩০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। সেই বিবেচনায় অঞ্চলটিতে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ২০৬ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
আইফেল টাওয়ারের চেয়ে উঁচু একটি রেলসেতু তৈরি করেছে ভারত। জম্মু ও কাশ্মীরের চেনাব নদীর ওপর নির্মিত এই রেলসেতুর উচ্চতা ভূমি থেকে ৩৫৯ মিটার (আইফেল টাওয়ার ৩৩০ মিটার)। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৩ কিলোমিটার। আর এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি রুপি। আজ শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়ে
১০ মিনিট আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে জাতিসংঘের হয়ে কাজ করা বেশ কয়েকজন আফগান নারী কর্মী ভয়াবহ হয়রানি ও প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন। অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি তাঁদের পিছু নিয়েছে, বাড়ি পর্যন্ত অনুসরণ করেছে এবং অফিসে না যাওয়ার হুমকি দিয়েছে।
২৯ মিনিট আগেবিদেশে ভিক্ষাবৃত্তিসহ অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় প্রায় ৮ হাজার নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করছে পাকিস্তান। এদের মধ্যে ৫ হাজার ৬০০-এর বেশি নাগরিক ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সংঘবদ্ধ ভিক্ষুক চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, ওমান ও কাতার থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে রুবিও বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এখন আর নিরপেক্ষ নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। তারা ভুলভাবে দাবি করছে যে, তাদের এমন সীমাহীন ক্ষমতা আছে, যার মাধ্যমে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো তদন্ত ও বিচার চালাতে পারে। এই বিপজ্জনক দাবি ও ক্ষ
৩ ঘণ্টা আগে