মো. ইকবাল হোসেন
ঢাকা: শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান হচ্ছে ভিটামিন। এটি শরীরে লাগে খুবই কম পরিমাণে; কিন্তু এর কাজের পরিধি অনেক বেশি। ভিটামিনের অভাবে শরীরে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব সমস্যা।
যেমন: ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে আপনার চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে, এমনকি আপনি অন্ধও হয়ে যেতে পারেন। আবার ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে আপনার হাড় ক্ষয়, হাড়ে ব্যথা, ওজন বেড়ে যাওয়াসহ অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার ভিটামিন ‘ই’-এর অভাবে আপনার সুন্দর চুলগুলো ঝরে যাওয়াসহ দেখা দিতে পারে চর্মরোগ, যা আপনার সুন্দর ত্বককে বিশ্রী করে দিতে খুব বেশি সময় নেবে না।
আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে ভিটামিন সম্বন্ধে মারাত্মক কিছু ভুল ধারণা আছে। বেশির ভাগ মানুষই যেকোনো শারীরিক সমস্যার জন্য শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে বলে মনে করে থাকেন। কোনো রকমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়ার প্রবণতা আছে সাধারণ মানুষের। কিন্তু কথা হচ্ছে, ভিটামিনের নামে যে ওষুধগুলো মানুষ নিয়ম করে খাচ্ছে, তাতে কি আসলেই কোনো ভিটামিন উপাদান আছে? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা আসলেই জানি না।
ভিটামিনের প্রধান উৎস হচ্ছে শাকসবজি আর ফলমূল। প্রতিটি শাকসবজি ও ফলমূলে পাওয়া যায় প্রায় সব রকমের ভিটামিন এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ বা মিনারেল। ফার্মেসি থেকে কেনা ওষুধে ভিটামিন-মিনারেল আছে কি না, এর নিশ্চয়তা কেউ না দিলেও শাকসবজি ও ফলমূলে যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল আছে এটা নিশ্চিত। এটা জানার জন্য কোনো গবেষক বা ডাক্তার হওয়ার দরকার নেই। ফলে কষ্টের টাকায় ভিটামিন ওষুধ না কিনে শাকসবজি ও ফলমূল কিনে খান। আমাদের দেশে ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন শাকসবজি ও ফলমূল পাওয়া যায়। এগুলোই শরীরে ভিটামিনের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মিনারেলের চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করবে।
লেখক: পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
ঢাকা: শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান হচ্ছে ভিটামিন। এটি শরীরে লাগে খুবই কম পরিমাণে; কিন্তু এর কাজের পরিধি অনেক বেশি। ভিটামিনের অভাবে শরীরে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব সমস্যা।
যেমন: ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে আপনার চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে, এমনকি আপনি অন্ধও হয়ে যেতে পারেন। আবার ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে আপনার হাড় ক্ষয়, হাড়ে ব্যথা, ওজন বেড়ে যাওয়াসহ অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার ভিটামিন ‘ই’-এর অভাবে আপনার সুন্দর চুলগুলো ঝরে যাওয়াসহ দেখা দিতে পারে চর্মরোগ, যা আপনার সুন্দর ত্বককে বিশ্রী করে দিতে খুব বেশি সময় নেবে না।
আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে ভিটামিন সম্বন্ধে মারাত্মক কিছু ভুল ধারণা আছে। বেশির ভাগ মানুষই যেকোনো শারীরিক সমস্যার জন্য শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে বলে মনে করে থাকেন। কোনো রকমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়ার প্রবণতা আছে সাধারণ মানুষের। কিন্তু কথা হচ্ছে, ভিটামিনের নামে যে ওষুধগুলো মানুষ নিয়ম করে খাচ্ছে, তাতে কি আসলেই কোনো ভিটামিন উপাদান আছে? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা আসলেই জানি না।
ভিটামিনের প্রধান উৎস হচ্ছে শাকসবজি আর ফলমূল। প্রতিটি শাকসবজি ও ফলমূলে পাওয়া যায় প্রায় সব রকমের ভিটামিন এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ বা মিনারেল। ফার্মেসি থেকে কেনা ওষুধে ভিটামিন-মিনারেল আছে কি না, এর নিশ্চয়তা কেউ না দিলেও শাকসবজি ও ফলমূলে যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল আছে এটা নিশ্চিত। এটা জানার জন্য কোনো গবেষক বা ডাক্তার হওয়ার দরকার নেই। ফলে কষ্টের টাকায় ভিটামিন ওষুধ না কিনে শাকসবজি ও ফলমূল কিনে খান। আমাদের দেশে ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন শাকসবজি ও ফলমূল পাওয়া যায়। এগুলোই শরীরে ভিটামিনের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মিনারেলের চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করবে।
লেখক: পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
অনেকে মনে করি, ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হলো দীর্ঘদিন খাবার ভালো রাখার নিরাপদ জায়গা। কিন্তু সব খাবার ফ্রিজে ভালো থাকে না। কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি ক্ষতিকরও হয়ে উঠতে পারে। আধুনিক জীবনব্যবস্থায় ফ্রিজ অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ, যা আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশে গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেকানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে। যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই...
৯ ঘণ্টা আগেকাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
৯ ঘণ্টা আগেশিশুর মনোবল বাড়ানোর জন্য মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা থেকে শিশুর মনোবল বাড়ানোর কিছু কার্যকরী কৌশল খুঁজে পেয়েছেন। এসব কৌশল শিশুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
১০ ঘণ্টা আগে