ফিচার ডেস্ক
অফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
কফি বা চা পান করুন
ক্যাফেইন মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে, ঘুমের ভাব কমায়। এক কাপ কফি বা চা দ্রুত এনার্জি দেবে। তবে অতিরিক্ত কফি পান করলে উদ্বেগ বা অস্বস্তি হতে পারে। তাই কফি পান দিনে ২ থেকে ৩ কাপের মধ্যে সীমিত রাখুন।
পাওয়ার ন্যাপ
লাঞ্চ ব্রেকে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের ঘুম বা পাওয়ার ন্যাপ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। নিজের অফিস রুম বা গাড়ির সিটে শুয়ে পড়ুন। অ্যালার্ম সেট করে নিন, যেন বেশি ঘুমিয়ে না পড়েন।
মাঝে মাঝে হাঁটাচলা করুন
একটানা বসে থাকলে রক্ত চলাচল কমে গিয়ে ঘুমঘুম ভাব বাড়ে। প্রতি ৩০ মিনিটে একবার ডেস্ক থেকে উঠে হেঁটে আসুন। ফোনে কথা বলার সময় রুমে পায়চারি করুন বা ডেস্কে বসে হাত-পা নাড়াচাড়া করুন।
গান শুনুন
শান্ত পরিবেশে কাজ করলে ঘুম পেতে পারে। বসের অনুমতি নিয়ে এয়ারফোনে চটপটে গান শুনতে পারেন। এতে মস্তিষ্ক সতেজ হবে, মন ভালো থাকবে।
হালকা খাবার খান
দুপুরে পেটভরে খাওয়ার পর ঝিমুনি চলে আসে। এর বদলে হালকা ও পুষ্টিকর খাবার; যেমন সেদ্ধ ডিম, গ্রিলড চিকেন, সালাদ, বাদাম বা ফল খান। খাদ্যতালিকায় চিনি ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার কম রাখুন।
কাজের জায়গা আলোকিত রাখুন
প্রাকৃতিক আলো ঘুমের ভাব কমায়। জানালার পাশে বসলে পর্দা খুলে দিন। আলো কম হলে ডেস্কে ল্যাম্প বা বাল্ব ব্যবহার করুন।
ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন
ঝিমুনি থেকে দ্রুত রেহাই পেতে বাথরুমে গিয়ে ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুতে পারেন। এরপর একটু হাওয়া খেতে বারান্দায় যান। দেখবেন ঘুমের ভাব পালিয়েছে।
ফ্যান বা এসি চালু রাখুন
গরম ঘরে কাজ করলে ক্লান্তি বাড়ে। ফ্যান বা এসির ঠান্ডা হাওয়া শরীর সক্রিয় রাখে। এ জন্য ডেস্ক ফ্যানও কিনতে পারেন।
নিজেকে ব্যস্ত রাখুন
কাজ ফাঁকা পড়ে থাকলে ঘুম পায় বেশি। তাই অতিরিক্ত কাজ থাকলে সেগুলো আগেই হালকা করে নিন।
এসবের পরেও নিয়মিত দিনে ঘুমানো, অতিরিক্ত ক্লান্তি বা মনোযোগের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ, এটি শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
সূত্র: হেলথলাইন
অফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
কফি বা চা পান করুন
ক্যাফেইন মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে, ঘুমের ভাব কমায়। এক কাপ কফি বা চা দ্রুত এনার্জি দেবে। তবে অতিরিক্ত কফি পান করলে উদ্বেগ বা অস্বস্তি হতে পারে। তাই কফি পান দিনে ২ থেকে ৩ কাপের মধ্যে সীমিত রাখুন।
পাওয়ার ন্যাপ
লাঞ্চ ব্রেকে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের ঘুম বা পাওয়ার ন্যাপ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। নিজের অফিস রুম বা গাড়ির সিটে শুয়ে পড়ুন। অ্যালার্ম সেট করে নিন, যেন বেশি ঘুমিয়ে না পড়েন।
মাঝে মাঝে হাঁটাচলা করুন
একটানা বসে থাকলে রক্ত চলাচল কমে গিয়ে ঘুমঘুম ভাব বাড়ে। প্রতি ৩০ মিনিটে একবার ডেস্ক থেকে উঠে হেঁটে আসুন। ফোনে কথা বলার সময় রুমে পায়চারি করুন বা ডেস্কে বসে হাত-পা নাড়াচাড়া করুন।
গান শুনুন
শান্ত পরিবেশে কাজ করলে ঘুম পেতে পারে। বসের অনুমতি নিয়ে এয়ারফোনে চটপটে গান শুনতে পারেন। এতে মস্তিষ্ক সতেজ হবে, মন ভালো থাকবে।
হালকা খাবার খান
দুপুরে পেটভরে খাওয়ার পর ঝিমুনি চলে আসে। এর বদলে হালকা ও পুষ্টিকর খাবার; যেমন সেদ্ধ ডিম, গ্রিলড চিকেন, সালাদ, বাদাম বা ফল খান। খাদ্যতালিকায় চিনি ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার কম রাখুন।
কাজের জায়গা আলোকিত রাখুন
প্রাকৃতিক আলো ঘুমের ভাব কমায়। জানালার পাশে বসলে পর্দা খুলে দিন। আলো কম হলে ডেস্কে ল্যাম্প বা বাল্ব ব্যবহার করুন।
ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন
ঝিমুনি থেকে দ্রুত রেহাই পেতে বাথরুমে গিয়ে ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুতে পারেন। এরপর একটু হাওয়া খেতে বারান্দায় যান। দেখবেন ঘুমের ভাব পালিয়েছে।
ফ্যান বা এসি চালু রাখুন
গরম ঘরে কাজ করলে ক্লান্তি বাড়ে। ফ্যান বা এসির ঠান্ডা হাওয়া শরীর সক্রিয় রাখে। এ জন্য ডেস্ক ফ্যানও কিনতে পারেন।
নিজেকে ব্যস্ত রাখুন
কাজ ফাঁকা পড়ে থাকলে ঘুম পায় বেশি। তাই অতিরিক্ত কাজ থাকলে সেগুলো আগেই হালকা করে নিন।
এসবের পরেও নিয়মিত দিনে ঘুমানো, অতিরিক্ত ক্লান্তি বা মনোযোগের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ, এটি শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
সূত্র: হেলথলাইন
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২১ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২১ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগেডিম প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলের অন্যতম উৎস। তবে এর উপকার পেতে হলে রান্নার পদ্ধতির দিকে নজর দেওয়া জরুরি। ভুল পদ্ধতিতে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়।
২১ ঘণ্টা আগে