ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে একটি তথ্য প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘ফিলিস্তিনের সমর্থনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভিডিও শেয়ার করলেন ইলন মাস্ক।’
ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইলন মাস্কের টুইট দাবি করে প্রচারিত এক পোস্টের কমেন্ট বক্স যাচাই করে তাঁর নামে খোলা একটি এক্স অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। যাচাই করে দেখা যায়, সেটি ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট। সেখানে ইউজার নেমে লেখা ইলন মাস্ক এওসি ও অ্যাকাউন্টটির নামের পাশে ইংরেজিতে প্যারোডি লেখা।
অনুসন্ধানে এই একই এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৭ জুলাই প্রকাশিত একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। সেখানে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের উদ্দেশে লেখা হয়, ‘আমি এই অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ৪৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছি। আর মার্ক আমাকে কপি পেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছ, খাঁচায় দেখা হবে।’
সেই পোস্টে ইলন মাস্কের নাম এবং একই ইউজার নেমসহ ইলন মাস্কের মূল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে কমেন্ট করে বলা হয়, ‘অনেক মানুষ মনে করে এটা আমার অ্যাকাউন্ট।’ এই কমেন্টে ইউটিউবার মি বিস্টের জিজ্ঞাসার পরিপ্রেক্ষিতে ইলন মাস্ক নিশ্চিত করেন, এটি তার অ্যাকাউন্ট নয়।
ইলন মাস্কের আসল এক্স অ্যাকাউন্ট দেখুন এখানে।
ওপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইলন মাস্কের নামে যে এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে, সেটি ইলন মাস্কের অ্যাকাউন্ট নয়। তাঁর নামে খোলা একটি প্যারোডি অ্যাকাউন্ট।
প্রসঙ্গত হামাসের হামলার পাল্টায় গাজায় ইসরায়েলের চলমান হামলার মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোকে ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দেয় বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্টার লিংক।
সিদ্ধান্ত
চলমান ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের মাঝে ৭ নভেম্বর টুইটারের মালিক ইলন মাস্কের নামে খোলা একটি প্যারোডি অ্যাকাউন্ট থেকে সুইডেনের স্টকহোমে অনুষ্ঠিত একটি মিছিলের ভিডিও প্রচার করা হয়। তবে পরে এই প্যারোডি বা নকল অ্যাকাউন্টের পোস্টটিই ইলন মাস্কের আসল পোস্ট দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হতে থাকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে একটি তথ্য প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘ফিলিস্তিনের সমর্থনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভিডিও শেয়ার করলেন ইলন মাস্ক।’
ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইলন মাস্কের টুইট দাবি করে প্রচারিত এক পোস্টের কমেন্ট বক্স যাচাই করে তাঁর নামে খোলা একটি এক্স অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। যাচাই করে দেখা যায়, সেটি ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট। সেখানে ইউজার নেমে লেখা ইলন মাস্ক এওসি ও অ্যাকাউন্টটির নামের পাশে ইংরেজিতে প্যারোডি লেখা।
অনুসন্ধানে এই একই এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৭ জুলাই প্রকাশিত একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। সেখানে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের উদ্দেশে লেখা হয়, ‘আমি এই অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ৪৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছি। আর মার্ক আমাকে কপি পেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছ, খাঁচায় দেখা হবে।’
সেই পোস্টে ইলন মাস্কের নাম এবং একই ইউজার নেমসহ ইলন মাস্কের মূল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে কমেন্ট করে বলা হয়, ‘অনেক মানুষ মনে করে এটা আমার অ্যাকাউন্ট।’ এই কমেন্টে ইউটিউবার মি বিস্টের জিজ্ঞাসার পরিপ্রেক্ষিতে ইলন মাস্ক নিশ্চিত করেন, এটি তার অ্যাকাউন্ট নয়।
ইলন মাস্কের আসল এক্স অ্যাকাউন্ট দেখুন এখানে।
ওপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইলন মাস্কের নামে যে এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে, সেটি ইলন মাস্কের অ্যাকাউন্ট নয়। তাঁর নামে খোলা একটি প্যারোডি অ্যাকাউন্ট।
প্রসঙ্গত হামাসের হামলার পাল্টায় গাজায় ইসরায়েলের চলমান হামলার মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোকে ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দেয় বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্টার লিংক।
সিদ্ধান্ত
চলমান ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের মাঝে ৭ নভেম্বর টুইটারের মালিক ইলন মাস্কের নামে খোলা একটি প্যারোডি অ্যাকাউন্ট থেকে সুইডেনের স্টকহোমে অনুষ্ঠিত একটি মিছিলের ভিডিও প্রচার করা হয়। তবে পরে এই প্যারোডি বা নকল অ্যাকাউন্টের পোস্টটিই ইলন মাস্কের আসল পোস্ট দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হতে থাকে।
চাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
২১ ঘণ্টা আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
২ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাকির টাকা চাওয়ায় চায়ের দোকানিকে ছাত্রদল নেতা ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগে