চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরশহরের লক্ষ্মীপুরে ভেঙে ফেলা সেতু ৫০ বছরেও সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জীবননগরকে হানাদার মুক্ত রাখতে মুক্তিযোদ্ধারা এই সেতুর একাংশ ভেঙে ফেলেন। ৪০০ গজ দৈর্ঘ্যের সেতু সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ছয় কিলোমিটার পথ ঘুরে হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেতে হয় আশপাশের মানুষকে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরসভাকে দুভাগে বিভক্ত করেছে ভৈরব নদ। এ নদের ওপর দুটি সেতু। একটি পুরোনো সেতু বা ভাঙা সেতু। অপরটি নতুন সেতু। ব্রিটিশ আমলে ভৈরব নদের ওপর পুরোনো সেতুটি নির্মিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় জীবননগরকে পাক হানাদার মুক্ত রাখতে মুক্তিযোদ্ধারা সেতুটির একাংশ ভেঙে ফেলেন। যুদ্ধের পর জোড়াতালি দিয়ে এটি চলাচল উপযোগী করা হয়। তৎকালীন চুয়াডাঙ্গা মহকুমার সঙ্গে জীবননগর থানার সড়ক পথের যোগাযোগ এই সেতু দিয়েই হতো।
এক সময় সেতুটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। পৌরসভার চেয়ারম্যান আশরাফুল হক পৌরসভার অর্থায়নে এটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে শুধু মানুষ চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
সেতু দিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারে না। কোনো রোগীকে হাসপাতালে নিতে বা বিক্রির জন্য পণ্য শহরে নিতে হলে ছয় কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়। অথচ ৪০০ গজ সেতু হলে এই ছয় কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয় না।
এ বিষয়ে পৌরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জামাল হোসেন খোকনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘ব্রিজটির কারণে আমার ওয়ার্ডের জনগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে এটি চলাচলের উপযোগী করার চেষ্টা করছি।’
জীবননগর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘লক্ষ্মীপুরের এ ভাঙ্গা ব্রিজটি পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছে। এটি ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় জনগণকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এখানে একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের জন্য আমি আমাদের এমপি মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আশ্বস্ত করেছেন একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের জন্য। কোনো সংস্থা থেকে যদি নতুন ব্রিজ নির্মাণে ব্যর্থ হই, তাহলে আমি পৌরসভার অর্থায়নে এখানে ব্রিজ নির্মাণ করব।’
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরশহরের লক্ষ্মীপুরে ভেঙে ফেলা সেতু ৫০ বছরেও সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জীবননগরকে হানাদার মুক্ত রাখতে মুক্তিযোদ্ধারা এই সেতুর একাংশ ভেঙে ফেলেন। ৪০০ গজ দৈর্ঘ্যের সেতু সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ছয় কিলোমিটার পথ ঘুরে হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেতে হয় আশপাশের মানুষকে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরসভাকে দুভাগে বিভক্ত করেছে ভৈরব নদ। এ নদের ওপর দুটি সেতু। একটি পুরোনো সেতু বা ভাঙা সেতু। অপরটি নতুন সেতু। ব্রিটিশ আমলে ভৈরব নদের ওপর পুরোনো সেতুটি নির্মিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় জীবননগরকে পাক হানাদার মুক্ত রাখতে মুক্তিযোদ্ধারা সেতুটির একাংশ ভেঙে ফেলেন। যুদ্ধের পর জোড়াতালি দিয়ে এটি চলাচল উপযোগী করা হয়। তৎকালীন চুয়াডাঙ্গা মহকুমার সঙ্গে জীবননগর থানার সড়ক পথের যোগাযোগ এই সেতু দিয়েই হতো।
এক সময় সেতুটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। পৌরসভার চেয়ারম্যান আশরাফুল হক পৌরসভার অর্থায়নে এটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে শুধু মানুষ চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
সেতু দিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারে না। কোনো রোগীকে হাসপাতালে নিতে বা বিক্রির জন্য পণ্য শহরে নিতে হলে ছয় কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়। অথচ ৪০০ গজ সেতু হলে এই ছয় কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয় না।
এ বিষয়ে পৌরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জামাল হোসেন খোকনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘ব্রিজটির কারণে আমার ওয়ার্ডের জনগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে এটি চলাচলের উপযোগী করার চেষ্টা করছি।’
জীবননগর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘লক্ষ্মীপুরের এ ভাঙ্গা ব্রিজটি পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছে। এটি ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় জনগণকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এখানে একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের জন্য আমি আমাদের এমপি মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আশ্বস্ত করেছেন একটি নতুন ব্রিজ নির্মাণের জন্য। কোনো সংস্থা থেকে যদি নতুন ব্রিজ নির্মাণে ব্যর্থ হই, তাহলে আমি পৌরসভার অর্থায়নে এখানে ব্রিজ নির্মাণ করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪