যশোর প্রতিনিধি
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষক-কর্মকর্তারা বাড়িভাড়ার ক্ষেত্রে প্রায় কোটি টাকার অনিয়ম করেছেন বলে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে (অডিট) উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এ নিয়ে ইউজিসি একাধিকবার আপত্তি জানালেও গা করছে না যবিপ্রবি কর্তৃপক্ষ।
ইউজিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবনে বসবাস করেও শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা সরকারি বাড়িভাড়ার পুরোটাই তুলে নিচ্ছেন। এরপর নামমাত্র বাড়িভাড়া পরিশোধ করছেন। এর মধ্যে উপাচার্যও রয়েছেন।
যবিপ্রবি সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আবাসনের জন্য ৭৩টি ফ্ল্যাট ও বাসা রয়েছে। এ ছাড়া উপাচার্যের জন্য রয়েছে এয়ারমার্ক বাংলো। ৭৩টি ফ্ল্যাট ও বাসার মধ্যে ৬৭টিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বসবাস করছেন। সে হিসাবে সরকারি বাসভবনে থেকেও ৬৮ শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী বাড়িভাড়া ভাতার পুরোটাই তুলে নিচ্ছেন। অন্যদিকে বসবাসের ভাড়া বাবদ নামমাত্র দেড় হাজার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা পরিশোধ করছেন।
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাড়িভাড়ার ক্ষেত্রে সরকারি বিধিতে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের যে সকল কর্মচারী সরকারি বাসস্থানে বসবাস করিতেছেন, তাহারা বাড়িভাড়া ভাতা প্রাপ্য হইবেন না।’
কিন্তু বাসাভাড়া নিয়ে যবিপ্রবির সর্বশেষ গত ১৩ সেপ্টেম্বরের অফিস আদেশেও বিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়েছে। এই অফিস আদেশে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটের ভাড়া সাড়ে ৪ হাজার টাকা, দুই কক্ষের জন্য ৩ হাজার টাকা, এক কক্ষের জন্য দেড় হাজার থেকে দুই হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ভবিষ্যতে বাসাভাড়া বিষয়ে অডিট আপত্তি উত্থাপিত হলে সে অনুযায়ী ভাড়া পরিশোধে বাধ্য থাকিবেন।’
এই পুরো প্রক্রিয়াটি নিয়েই আপত্তি ইউজিসির। যবিপ্রবি নিয়ে ইউজিসির ২০২২-২৩ অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বাড়িভাড়া প্রসঙ্গে আপত্তিতে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবনে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে বিধিবহির্ভূতভাবে পূর্ণ বাড়ি ভাড়া প্রদান করে একটি নির্দিষ্ট হারে বাড়ি ভাড়া কর্তন করায় আর্থিক বিধির লঙ্ঘন ও ক্ষতির পরিমাণ ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।’
আর ইউজিসি পরিদর্শক দলের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর অনুচ্ছেদ ১৬ এর উপ-অনুচ্ছেদ (২) অনুসরণপূর্বক আবাসনে বসবাসরতদের বাড়ি ভাড়াভাতা প্রদান বন্ধ করে ইতোপূর্বে প্রদত্ত অতিরিক্ত অর্থ সুবিধাভোগীদের নিকট হতে আদায় করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
একই সঙ্গে প্রতিবেদনে আরেক আপত্তিতে বলা হয়েছে, ‘উপাচার্য মহোদয়ের এয়ারমার্ক বাংলো থাকা সত্ত্বেও ঢাকাস্থ বাসার ভাড়া বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল হতে পরিশোধ করায় রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা।’ এ বিষয়ে সুপারিশে বলা হয়, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এয়ারমার্ক করা বাংলো থাকলে ব্যক্তি ব্যবহার করুক বা না করুক, এ ক্ষেত্রে বাড়িভাড়া ভাতা প্রদানের কোনো সুযোগ নেই। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য মহোদয়কে ঢাকাস্থ বাসার ভাড়া বাবদ প্রদত্ত আর্থিক সুবিধা বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আবাসিক ভবনে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে পূর্ণ বাড়ি ভাড়া দেওয়া এবং উপাচার্যের ঢাকার বাড়ি ভাড়া বাবদ সরকারের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৯৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। এ ছাড়া আবাসিক কর্মকর্তা হিসেবে যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের সার্বক্ষণিক ক্যাম্পাসে অবস্থানের জন্য আবাসিক ভবনে বসবাস করার বিধান থাকলেও তিনি সেখানে অবস্থান না করে বাসাভাড়া ভাতা তুলে নেন।
আবাসিক ভবনে বসবাসরতদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে যবিপ্রবির পরিচালক (হিসাব) মো. জাকির হোসেন বলেন, রেজিস্ট্রার দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়া হয়। বিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো বক্তব্য না দিয়ে রেজিস্ট্রার দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
আবাসিক ভবনে বসবাসরতদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়া এবং নিজের ক্যাম্পাসের বাইরে থাকা নিয়ে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব বলেন, বক্তব্য দেওয়ার জন্য তিনি অথরাইজড পারসন নন।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইউজিসি অনেক বিষয় নিয়ে অডিট আপত্তি দেয়। সেগুলোর যথাযথ জবাবও দেওয়া হয়। আর রাজধানী ঢাকার বাইরের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়িভাড়া ভাতা নিয়ে সমস্যা রয়েছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা বিষয়টি বিবেচনার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। সেখান থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সেটিই বাস্তবায়ন করা হবে।’
রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বিষয়টি নিয়ে রেজিস্ট্রারের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব এ ব্যাপারে বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষক-কর্মকর্তারা বাড়িভাড়ার ক্ষেত্রে প্রায় কোটি টাকার অনিয়ম করেছেন বলে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে (অডিট) উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এ নিয়ে ইউজিসি একাধিকবার আপত্তি জানালেও গা করছে না যবিপ্রবি কর্তৃপক্ষ।
ইউজিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবনে বসবাস করেও শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা সরকারি বাড়িভাড়ার পুরোটাই তুলে নিচ্ছেন। এরপর নামমাত্র বাড়িভাড়া পরিশোধ করছেন। এর মধ্যে উপাচার্যও রয়েছেন।
যবিপ্রবি সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আবাসনের জন্য ৭৩টি ফ্ল্যাট ও বাসা রয়েছে। এ ছাড়া উপাচার্যের জন্য রয়েছে এয়ারমার্ক বাংলো। ৭৩টি ফ্ল্যাট ও বাসার মধ্যে ৬৭টিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বসবাস করছেন। সে হিসাবে সরকারি বাসভবনে থেকেও ৬৮ শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী বাড়িভাড়া ভাতার পুরোটাই তুলে নিচ্ছেন। অন্যদিকে বসবাসের ভাড়া বাবদ নামমাত্র দেড় হাজার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা পরিশোধ করছেন।
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাড়িভাড়ার ক্ষেত্রে সরকারি বিধিতে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের যে সকল কর্মচারী সরকারি বাসস্থানে বসবাস করিতেছেন, তাহারা বাড়িভাড়া ভাতা প্রাপ্য হইবেন না।’
কিন্তু বাসাভাড়া নিয়ে যবিপ্রবির সর্বশেষ গত ১৩ সেপ্টেম্বরের অফিস আদেশেও বিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়েছে। এই অফিস আদেশে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটের ভাড়া সাড়ে ৪ হাজার টাকা, দুই কক্ষের জন্য ৩ হাজার টাকা, এক কক্ষের জন্য দেড় হাজার থেকে দুই হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ভবিষ্যতে বাসাভাড়া বিষয়ে অডিট আপত্তি উত্থাপিত হলে সে অনুযায়ী ভাড়া পরিশোধে বাধ্য থাকিবেন।’
এই পুরো প্রক্রিয়াটি নিয়েই আপত্তি ইউজিসির। যবিপ্রবি নিয়ে ইউজিসির ২০২২-২৩ অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বাড়িভাড়া প্রসঙ্গে আপত্তিতে বলা হয়েছে, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবনে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে বিধিবহির্ভূতভাবে পূর্ণ বাড়ি ভাড়া প্রদান করে একটি নির্দিষ্ট হারে বাড়ি ভাড়া কর্তন করায় আর্থিক বিধির লঙ্ঘন ও ক্ষতির পরিমাণ ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।’
আর ইউজিসি পরিদর্শক দলের সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর অনুচ্ছেদ ১৬ এর উপ-অনুচ্ছেদ (২) অনুসরণপূর্বক আবাসনে বসবাসরতদের বাড়ি ভাড়াভাতা প্রদান বন্ধ করে ইতোপূর্বে প্রদত্ত অতিরিক্ত অর্থ সুবিধাভোগীদের নিকট হতে আদায় করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
একই সঙ্গে প্রতিবেদনে আরেক আপত্তিতে বলা হয়েছে, ‘উপাচার্য মহোদয়ের এয়ারমার্ক বাংলো থাকা সত্ত্বেও ঢাকাস্থ বাসার ভাড়া বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল হতে পরিশোধ করায় রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা।’ এ বিষয়ে সুপারিশে বলা হয়, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এয়ারমার্ক করা বাংলো থাকলে ব্যক্তি ব্যবহার করুক বা না করুক, এ ক্ষেত্রে বাড়িভাড়া ভাতা প্রদানের কোনো সুযোগ নেই। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য মহোদয়কে ঢাকাস্থ বাসার ভাড়া বাবদ প্রদত্ত আর্থিক সুবিধা বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আবাসিক ভবনে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে পূর্ণ বাড়ি ভাড়া দেওয়া এবং উপাচার্যের ঢাকার বাড়ি ভাড়া বাবদ সরকারের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৯৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। এ ছাড়া আবাসিক কর্মকর্তা হিসেবে যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের সার্বক্ষণিক ক্যাম্পাসে অবস্থানের জন্য আবাসিক ভবনে বসবাস করার বিধান থাকলেও তিনি সেখানে অবস্থান না করে বাসাভাড়া ভাতা তুলে নেন।
আবাসিক ভবনে বসবাসরতদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে যবিপ্রবির পরিচালক (হিসাব) মো. জাকির হোসেন বলেন, রেজিস্ট্রার দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়া হয়। বিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো বক্তব্য না দিয়ে রেজিস্ট্রার দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
আবাসিক ভবনে বসবাসরতদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়া এবং নিজের ক্যাম্পাসের বাইরে থাকা নিয়ে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব বলেন, বক্তব্য দেওয়ার জন্য তিনি অথরাইজড পারসন নন।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইউজিসি অনেক বিষয় নিয়ে অডিট আপত্তি দেয়। সেগুলোর যথাযথ জবাবও দেওয়া হয়। আর রাজধানী ঢাকার বাইরের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়িভাড়া ভাতা নিয়ে সমস্যা রয়েছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা বিষয়টি বিবেচনার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। সেখান থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সেটিই বাস্তবায়ন করা হবে।’
রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বিষয়টি নিয়ে রেজিস্ট্রারের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব এ ব্যাপারে বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪