জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সড়কের দুই পাশে রয়েছে বেশকিছু কৃষ্ণচূড়াগাছ। আর তাঁদের আগুনরাঙা রূপে রক্তিম হয়ে আছে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বসন্তের শেষভাগে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রশান্তি নিয়ে আসে এই কৃষ্ণচূড়া ফুল।
সাধারণত বাংলাদেশে চার রঙের (লাল, হলুদ, সাদা ও নীল) কৃষ্ণচূড়া পাওয়া যায়। এর মধ্যে লাল রঙের কৃষ্ণচূড়া ফুলের প্রাধান্য বেশি। সাদা এবং নীল রঙের কৃষ্ণচূড়া খুব কম দেখা যায়।
চৈত্র-বৈশাখের আগুনঝরা সময়ে জাহাঙ্গীরনগরের প্রকৃতি রঙিন হয়ে ওঠে রাধাচূড়া, কনকচূড়া, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, সোনালু, জারুল, স্বর্ণচাঁপা, কাঠগোলাপ, ডুলিচাঁপা, উদয়পদ্ম, মধুমঞ্জুরি, নাগকেশর, নাগলিঙ্গম, হিজল, লাল ঝুমকো লতাসহ নানা জাতের পদ্ম ফুলে। তবে এর মধ্যে আরও রয়েছে দুর্লভ প্রজাতির নীল কৃষ্ণচূড়া। জাহাঙ্গীরনগরে এ ধরনের গাছ রয়েছে ৫টি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরের সামনে ২টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল ও কলেজের দক্ষিণ পাশের পুকুর পাড়ে রয়েছে ৩টি গাছ। রূপ-রং এবং গন্ধেনীল কৃষ্ণচূড়া অনন্য।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিস জানায়, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধনের সময় তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম নীল কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা রোপণ করেন।
উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘নীল কৃষ্ণচূড়া বিগ্নোনিয়াসি পরিবারের একটি উদ্ভিদ। এটি ক্রান্তীয় আমেরিকান প্রজাতির মাঝারি আকারের পত্রমোচি গাছ। এদের উচ্চতা হয় ৮-১০ মিটার। নীল ফুলের গাছটির আকৃতি, কাণ্ড ও পাতা কৃষ্ণচূড়া গাছের মতো হওয়ায় অনেকে ফুলটিকে নীল বা আকাশি কৃষ্ণচূড়া বলে ডাকেন। এই ফুলের আদি জন্মস্থান ব্রাজিল। আমাদের দেশে ফুলটি নীলকণ্ঠ নামেও পরিচিত। ভারতবর্ষে এটি পরিচিত নীল গুলমোহর নামে। এর বৈজ্ঞানিক নাম জ্যাকারান্ডা মিমোসিফোলিয়া।’
অন্যদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ জাপানের ক্যাসিয়া রেনিজেরা ফুল। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে এ ফুল গাছগুলোর অবস্থান। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ, পুরোনো কলা ভবনের ভেতরে, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সামনে, জহির রায়হান অডিটোরিয়ামের সামনে অবস্থিত গাছগুলোয় ক্যাসিয়া ফুল ফুটেছে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ক্যাসিয়া রেনিজেরার ফুলগুলো যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
জানা যায়, ২০০০ সালের কোনো একসময় ড. এ আর খান সর্বপ্রথম ক্যাসিয়া রেনিজেরার বীজ সংগ্রহ করে চারা উৎপাদন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে রোপণ করেন। ক্যাসিয়া রেনিজেরার ফুল ও বীজ অনেকটা শিম আকৃতির লম্বা দণ্ডের মতো।
ক্যাসিয়া রেনিজেরা বার্মিজ পিংক ক্যাসিয়া নামেও অভিহিত। এটির উচ্চতা প্রায় ১০ মিটার হয়ে থাকে। ৫ বছরের মধ্যেই ফুল ধরা শুরু করে। শুধু বর্ষাকালেই এদের পাতা জন্মে। ক্যাসিয়ার ৪০ প্রজাতির গুল্ম ও গাছের জাত রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতে ১৫টি প্রজাতি পাওয়া যায়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সড়কের দুই পাশে রয়েছে বেশকিছু কৃষ্ণচূড়াগাছ। আর তাঁদের আগুনরাঙা রূপে রক্তিম হয়ে আছে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বসন্তের শেষভাগে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রশান্তি নিয়ে আসে এই কৃষ্ণচূড়া ফুল।
সাধারণত বাংলাদেশে চার রঙের (লাল, হলুদ, সাদা ও নীল) কৃষ্ণচূড়া পাওয়া যায়। এর মধ্যে লাল রঙের কৃষ্ণচূড়া ফুলের প্রাধান্য বেশি। সাদা এবং নীল রঙের কৃষ্ণচূড়া খুব কম দেখা যায়।
চৈত্র-বৈশাখের আগুনঝরা সময়ে জাহাঙ্গীরনগরের প্রকৃতি রঙিন হয়ে ওঠে রাধাচূড়া, কনকচূড়া, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, সোনালু, জারুল, স্বর্ণচাঁপা, কাঠগোলাপ, ডুলিচাঁপা, উদয়পদ্ম, মধুমঞ্জুরি, নাগকেশর, নাগলিঙ্গম, হিজল, লাল ঝুমকো লতাসহ নানা জাতের পদ্ম ফুলে। তবে এর মধ্যে আরও রয়েছে দুর্লভ প্রজাতির নীল কৃষ্ণচূড়া। জাহাঙ্গীরনগরে এ ধরনের গাছ রয়েছে ৫টি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরের সামনে ২টি এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল ও কলেজের দক্ষিণ পাশের পুকুর পাড়ে রয়েছে ৩টি গাছ। রূপ-রং এবং গন্ধেনীল কৃষ্ণচূড়া অনন্য।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিস জানায়, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধনের সময় তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম নীল কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা রোপণ করেন।
উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘নীল কৃষ্ণচূড়া বিগ্নোনিয়াসি পরিবারের একটি উদ্ভিদ। এটি ক্রান্তীয় আমেরিকান প্রজাতির মাঝারি আকারের পত্রমোচি গাছ। এদের উচ্চতা হয় ৮-১০ মিটার। নীল ফুলের গাছটির আকৃতি, কাণ্ড ও পাতা কৃষ্ণচূড়া গাছের মতো হওয়ায় অনেকে ফুলটিকে নীল বা আকাশি কৃষ্ণচূড়া বলে ডাকেন। এই ফুলের আদি জন্মস্থান ব্রাজিল। আমাদের দেশে ফুলটি নীলকণ্ঠ নামেও পরিচিত। ভারতবর্ষে এটি পরিচিত নীল গুলমোহর নামে। এর বৈজ্ঞানিক নাম জ্যাকারান্ডা মিমোসিফোলিয়া।’
অন্যদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ জাপানের ক্যাসিয়া রেনিজেরা ফুল। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে এ ফুল গাছগুলোর অবস্থান। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ, পুরোনো কলা ভবনের ভেতরে, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সামনে, জহির রায়হান অডিটোরিয়ামের সামনে অবস্থিত গাছগুলোয় ক্যাসিয়া ফুল ফুটেছে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ক্যাসিয়া রেনিজেরার ফুলগুলো যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
জানা যায়, ২০০০ সালের কোনো একসময় ড. এ আর খান সর্বপ্রথম ক্যাসিয়া রেনিজেরার বীজ সংগ্রহ করে চারা উৎপাদন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে রোপণ করেন। ক্যাসিয়া রেনিজেরার ফুল ও বীজ অনেকটা শিম আকৃতির লম্বা দণ্ডের মতো।
ক্যাসিয়া রেনিজেরা বার্মিজ পিংক ক্যাসিয়া নামেও অভিহিত। এটির উচ্চতা প্রায় ১০ মিটার হয়ে থাকে। ৫ বছরের মধ্যেই ফুল ধরা শুরু করে। শুধু বর্ষাকালেই এদের পাতা জন্মে। ক্যাসিয়ার ৪০ প্রজাতির গুল্ম ও গাছের জাত রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতে ১৫টি প্রজাতি পাওয়া যায়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪