দুর্গাপুর প্রতিনিধি
মাছ চাষে প্রসিদ্ধ রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলা। এই উপজেলা থেকে প্রতিদিন ৪০-৪৫ ট্রাক মাছ সারা দেশে যায়। উপজেলায় হাজারো পুকুর মালিক ও মাছচাষি রয়েছেন। বছরের এপ্রিল ও মে মাসে তীব্র খরায় এই উপজেলার পুকুরগুলোতে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে পুকুরে পানিসংকটে হুমকির মুখে পড়েছে মাছ চাষ।
পানিসংকটের কারণে মৎস্যচাষিরা মাটির নিচ থেকে পানি তুলে পুকুরে দিয়ে মাছ চাষ করছেন। আর যেখানে বিদ্যুতের ব্যবস্থা নেই, সেখানের মৎস্যচাষিরা পড়ছেন বিপাকে।
প্রতিবছর সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর থেকে উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার মেট্রিক টন মাছ উৎপাদিত হয়। এলাকার চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদিত মাছ সারা দেশে সরবরাহ করে চাষিরা। তবে এপ্রিল ও মে মাসে উপজেলার অধিকাংশ পুকুর, জলাশয়, খাল, বিল ও নদীতে পানি সংকটের কারণে বিপাকে পড়তে হয় মৎস্যচাষিদের।
মৎস্যচাষি আব্দুল আওয়াল পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামে সাড়ে ৪ একরের একটি দিঘি লিজ নিয়েছেন প্রায় ২২ লাখ টাকা দিয়ে। লিজের মেয়াদ তিন বছর। গত বছরের এপ্রিল ও মে মাসে পানিসংকটে তিনি লোকসানের মুখে পড়েন। চলতি মৌসুমেও তীব্র খরা ও ভারী বৃষ্টিপাত না হওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন।
কাঁঠালবাড়িয়া গ্রামের মৎস্যচাষি আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘পুকুর লিজ নিয়ে মাছ চাষ করি। বছরের অর্ধেক সময়েই পুকুরে পানি থাকে না। ভূগর্ভস্থ পানি তুলে পুকুরে দিচ্ছি।’
উপজেলার মৎস্য অফিস জানায়, এই উপজেলার ৩৯০টি সরকারি খাসপুকুর রয়েছে। আরও ৬ হাজার পুকুরে মাছ চাষ হয়ে থাকে। উপজেলায় প্রতিবছর ৪ হাজার ৭ মেট্রিক টন মাছের চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় ১১ হাজার ৪১৪ মেট্রিক টন মাছ। উদ্বৃত্ত ৭ হাজার ৩৪৪ মেট্রিক টন মাছ সারা দেশে সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়া রেণু পোনা উৎপাদন করার জন্য ১৯টি হ্যাচারি, জীবন্ত মাছ বাজারজাতকরণে ৫৮টি নির্মিত স্থাপনা ও ৯টি মৎস্য আড়ত রয়েছে। ৩৩টি মৎস্যজীবী সমিতিতে ৪ হাজার ৬১৬ জন মৎস্যজীবী ও চাষি আছেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, এই উপজেলা থেকে প্রতিদিন ৪০-৪৫ ট্রাক মাছ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। এখানকার জমিগুলো উর্বর ও মিঠাপানি হওয়ার কারণে মাছ সুস্বাদু। ফলে এই উপজেলার মাছের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বছরের এপ্রিল ও মে মাসে খরার কারণে পুকুর, খাল, বিল ও হাওরে পানিসংকট দেখা দেয়। এ কারণে মাছ চাষে প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। পানিসংকটে চাষিরা পুকুরে জলমোটর কিংবা বিকল্প পন্থা অবলম্বন করছেন।
মাছ চাষে প্রসিদ্ধ রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলা। এই উপজেলা থেকে প্রতিদিন ৪০-৪৫ ট্রাক মাছ সারা দেশে যায়। উপজেলায় হাজারো পুকুর মালিক ও মাছচাষি রয়েছেন। বছরের এপ্রিল ও মে মাসে তীব্র খরায় এই উপজেলার পুকুরগুলোতে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির ফলে পুকুরে পানিসংকটে হুমকির মুখে পড়েছে মাছ চাষ।
পানিসংকটের কারণে মৎস্যচাষিরা মাটির নিচ থেকে পানি তুলে পুকুরে দিয়ে মাছ চাষ করছেন। আর যেখানে বিদ্যুতের ব্যবস্থা নেই, সেখানের মৎস্যচাষিরা পড়ছেন বিপাকে।
প্রতিবছর সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর থেকে উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার মেট্রিক টন মাছ উৎপাদিত হয়। এলাকার চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদিত মাছ সারা দেশে সরবরাহ করে চাষিরা। তবে এপ্রিল ও মে মাসে উপজেলার অধিকাংশ পুকুর, জলাশয়, খাল, বিল ও নদীতে পানি সংকটের কারণে বিপাকে পড়তে হয় মৎস্যচাষিদের।
মৎস্যচাষি আব্দুল আওয়াল পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামে সাড়ে ৪ একরের একটি দিঘি লিজ নিয়েছেন প্রায় ২২ লাখ টাকা দিয়ে। লিজের মেয়াদ তিন বছর। গত বছরের এপ্রিল ও মে মাসে পানিসংকটে তিনি লোকসানের মুখে পড়েন। চলতি মৌসুমেও তীব্র খরা ও ভারী বৃষ্টিপাত না হওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন।
কাঁঠালবাড়িয়া গ্রামের মৎস্যচাষি আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘পুকুর লিজ নিয়ে মাছ চাষ করি। বছরের অর্ধেক সময়েই পুকুরে পানি থাকে না। ভূগর্ভস্থ পানি তুলে পুকুরে দিচ্ছি।’
উপজেলার মৎস্য অফিস জানায়, এই উপজেলার ৩৯০টি সরকারি খাসপুকুর রয়েছে। আরও ৬ হাজার পুকুরে মাছ চাষ হয়ে থাকে। উপজেলায় প্রতিবছর ৪ হাজার ৭ মেট্রিক টন মাছের চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় ১১ হাজার ৪১৪ মেট্রিক টন মাছ। উদ্বৃত্ত ৭ হাজার ৩৪৪ মেট্রিক টন মাছ সারা দেশে সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়া রেণু পোনা উৎপাদন করার জন্য ১৯টি হ্যাচারি, জীবন্ত মাছ বাজারজাতকরণে ৫৮টি নির্মিত স্থাপনা ও ৯টি মৎস্য আড়ত রয়েছে। ৩৩টি মৎস্যজীবী সমিতিতে ৪ হাজার ৬১৬ জন মৎস্যজীবী ও চাষি আছেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, এই উপজেলা থেকে প্রতিদিন ৪০-৪৫ ট্রাক মাছ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। এখানকার জমিগুলো উর্বর ও মিঠাপানি হওয়ার কারণে মাছ সুস্বাদু। ফলে এই উপজেলার মাছের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বছরের এপ্রিল ও মে মাসে খরার কারণে পুকুর, খাল, বিল ও হাওরে পানিসংকট দেখা দেয়। এ কারণে মাছ চাষে প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। পানিসংকটে চাষিরা পুকুরে জলমোটর কিংবা বিকল্প পন্থা অবলম্বন করছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪