পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার পাটগ্রাম ইউনিয়নে টেংরামারী নদীর ভাঙন রক্ষা বাঁধ হওয়ায় চার গ্রামের মানুষের কষ্ট লাঘব হয়েছে। গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের অর্থায়নে এ বাঁধ তৈরি করা হয়েছে।
গ্রামের মানুষের কষ্ট লাঘবে ভূমিকা রাখেন পাটগ্রাম টিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল ওহাব প্রধান। তিনি বলেন, ‘বহুদিন ধরে কৃষকদের জমি আবাদ করা যাচ্ছিল না। মানুষ চলাচলও করতে পারত না। সরকারি অর্থ বরাদ্দ কাজ হওয়ায় হাজার হাজার মানুষের কষ্ট দূর হয়েছে।’
জানা গেছে, পাটগ্রাম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য দিয়ে খ্যানপাড়া, কামারটারি, মসল্লিটারী ও প্রধানপাড়া গ্রাম হয়ে বয়ে গেছে টেংরামারী নদী। নদীর পূর্ব দিকে প্রায় ২৫০ ফুট ভাঙন অংশে বালুর বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার ও ঘাস লাগানোর কাজ করছেন ১০ জন শ্রমিক।
স্থানীয়দের মতে, শুষ্ক মৌসুমে নদীটিতে পানি থাকে না। বর্ষার সময় বন্যায় প্রবল স্রোত ভয়ংকর রূপ নেয় টেংরামারী নদী। এ সময় গ্রামবাসীকে অন্তত ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হয়। গ্রামের লোকদের সঙ্গে নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানের পরামর্শে স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেনকে আবেদনপত্র দেওয়া হয়। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নদীর ওই অংশে বাঁধের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার/রক্ষণাবেক্ষণ (কাবিখা/কাবিটা/টিআর) দুই লাখ টাকা বরাদ্দ দেন সাংসদ। এ কাজ বাস্তবায়নে ৭ সদস্যের কমিটির মধ্যে সভাপতি হন আব্দুল ওহাব প্রধান। বরাদ্দের টাকায় ভাঙনকবলিত ও ক্ষতিগ্রস্ত অংশে বালু ও বালুর বস্তা ফেলে, বাঁশের পাইলিং দিয়ে বাঁধ দেওয়া হয়েছে। এখনো কাজ চলছে।
বাঁধের সুবিধা ইতিমধ্যে ভুক্তভোগী পরিবার পাচ্ছে এমনটি জানিয়ে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহজামাল বলেন, ‘এসব বরাদ্দের কাজ অনেকে ঠিকমতো করে না। কিন্তু আব্দুল ওহাব প্রধান স্যার ব্যতিক্রম। তিনি যা বরাদ্দ পেয়েছেন এর চেয়ে অনেক বেশি খরচ করেছেন। এলাকার মানুষ তাঁর প্রশংসা করছেন।’
সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুল ওহাব প্রধান বলেন, ‘এলাকাটি আমার গ্রামের বাড়ি। মানুষের কষ্ট পোহাতে দেখে কিছুটা চেষ্টা করেছি। সাংসদ মোতাহার হোসেন ও পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুলের সহযোগিতায় গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের মাধ্যমে নদীতে বিলীন হওয়া অংশে বাঁশের আড় ও বাঁধ দিয়ে, ঘাস লাগিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। এতে এলাকার মানুষের কষ্ট কমবে।’
পাটগ্রাম উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) উত্তম কুমার নন্দী বলেন, ‘গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের অর্থায়নে পাটগ্রাম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙনকবলিত স্থানে বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ায় এলাকার মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও কৃষিজমি ক্ষতি হতে রক্ষা পেয়েছে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার পাটগ্রাম ইউনিয়নে টেংরামারী নদীর ভাঙন রক্ষা বাঁধ হওয়ায় চার গ্রামের মানুষের কষ্ট লাঘব হয়েছে। গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের অর্থায়নে এ বাঁধ তৈরি করা হয়েছে।
গ্রামের মানুষের কষ্ট লাঘবে ভূমিকা রাখেন পাটগ্রাম টিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল ওহাব প্রধান। তিনি বলেন, ‘বহুদিন ধরে কৃষকদের জমি আবাদ করা যাচ্ছিল না। মানুষ চলাচলও করতে পারত না। সরকারি অর্থ বরাদ্দ কাজ হওয়ায় হাজার হাজার মানুষের কষ্ট দূর হয়েছে।’
জানা গেছে, পাটগ্রাম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য দিয়ে খ্যানপাড়া, কামারটারি, মসল্লিটারী ও প্রধানপাড়া গ্রাম হয়ে বয়ে গেছে টেংরামারী নদী। নদীর পূর্ব দিকে প্রায় ২৫০ ফুট ভাঙন অংশে বালুর বস্তা দিয়ে বাঁধ দেওয়ার ও ঘাস লাগানোর কাজ করছেন ১০ জন শ্রমিক।
স্থানীয়দের মতে, শুষ্ক মৌসুমে নদীটিতে পানি থাকে না। বর্ষার সময় বন্যায় প্রবল স্রোত ভয়ংকর রূপ নেয় টেংরামারী নদী। এ সময় গ্রামবাসীকে অন্তত ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হয়। গ্রামের লোকদের সঙ্গে নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানের পরামর্শে স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেনকে আবেদনপত্র দেওয়া হয়। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নদীর ওই অংশে বাঁধের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার/রক্ষণাবেক্ষণ (কাবিখা/কাবিটা/টিআর) দুই লাখ টাকা বরাদ্দ দেন সাংসদ। এ কাজ বাস্তবায়নে ৭ সদস্যের কমিটির মধ্যে সভাপতি হন আব্দুল ওহাব প্রধান। বরাদ্দের টাকায় ভাঙনকবলিত ও ক্ষতিগ্রস্ত অংশে বালু ও বালুর বস্তা ফেলে, বাঁশের পাইলিং দিয়ে বাঁধ দেওয়া হয়েছে। এখনো কাজ চলছে।
বাঁধের সুবিধা ইতিমধ্যে ভুক্তভোগী পরিবার পাচ্ছে এমনটি জানিয়ে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহজামাল বলেন, ‘এসব বরাদ্দের কাজ অনেকে ঠিকমতো করে না। কিন্তু আব্দুল ওহাব প্রধান স্যার ব্যতিক্রম। তিনি যা বরাদ্দ পেয়েছেন এর চেয়ে অনেক বেশি খরচ করেছেন। এলাকার মানুষ তাঁর প্রশংসা করছেন।’
সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুল ওহাব প্রধান বলেন, ‘এলাকাটি আমার গ্রামের বাড়ি। মানুষের কষ্ট পোহাতে দেখে কিছুটা চেষ্টা করেছি। সাংসদ মোতাহার হোসেন ও পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুলের সহযোগিতায় গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের মাধ্যমে নদীতে বিলীন হওয়া অংশে বাঁশের আড় ও বাঁধ দিয়ে, ঘাস লাগিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। এতে এলাকার মানুষের কষ্ট কমবে।’
পাটগ্রাম উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) উত্তম কুমার নন্দী বলেন, ‘গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের অর্থায়নে পাটগ্রাম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙনকবলিত স্থানে বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ায় এলাকার মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও কৃষিজমি ক্ষতি হতে রক্ষা পেয়েছে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৭ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪