ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকে লাগামহীন মাছ, মাংস ও সবজির বাজার। নিত্যপণ্যের দাম বাড়তেই থাকায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো।
ডামুড্যা বাজারের বিভিন্ন দোকান ঘুরে পাওয়া তথ্যমতে, হাড়ছাড়া গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি। আর হাড়সহ ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা। খাসির মাংস যেন সোনার হরিণ। দাম বেশি হওয়ায় কসাইরা এখন আর খোলাবাজারে খাসির মাংস বিক্রি করছেন না। তবে কেউ যদি অর্ডার করেন তাহলে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকা প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম ধরা হয়।
সবজির বাজারে ঘুরে দেখা যায়, বেগুন প্রকারভেদে ৯০ থেকে ১২০টা কেজি, শসা যা কি না গত ৩ দিন আগেও ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, সেটা ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। এদিকে লেবুর দামও থেমে নেই, ৪ দিন আগে যে লেবু ২০ থেকে ২৫ টাকা হালিতে বিক্রি হয়েছে, তা এখন বেড়ে গিয়ে ৫০ থেকে ৬০ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া করলা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এমন করে প্রতিটি সবজির দামই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
তবে ঠিক কী কারণে হঠাৎ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ল, তা বলতে পারেননি কেউ। খুচরা দোকানিরা বলছেন পাইকারি বাজারে দাম বেড়েছে। এদিকে পাইকারি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আড়তদারেরা দাম বাড়িয়েছেন, তাই তাঁরাও বাধ্য হচ্ছেন বেশি দামে বিক্রি করতে।
ডামুড্যা মাছবাজারের চিত্রও প্রায় একই রকম। ডামুড্যা মাছবাজার ঘুরে দেখা যায়, বড় মাছ থেকে ছোট মাছের চাহিদা বেশি। এ সুযোগে মাছ ব্যবসায়ীরা ছোট মাছের দাম কেজিপ্রতি ১০০ টাকা করে বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন ক্রেতারা।
আবুল হোসেন নামক এক ক্রেতা বলেন, ‘গত সপ্তাহে কাচকি গুঁড়া ৫০০ টাকা কেজিতে নিয়েছি। আজ দেখি তা ৬০০ টাকা কেজি হয়েছে।’
রমজানের শুরুতে এভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় চরম বেকায়দায় পরেছে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা।
স্থানীয় এক কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক জামাল উদ্দীন বলেন, ‘মা-বাবা, ছেলেমেয়ে নিয়ে দুবেলা খাবার জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এরপর আবার নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে। জানি না কীভাবে সংসার চালাব! মাস শেষে যে কয় টাকা কামাই করি; চাল, ডাল, তেল কিনতেই তা শেষ হয়ে যায়। এরপর মায়ের ওষুধ, ছেলের দুধ, মেয়ের পড়াশোনার খরচ কীভাবে মেটাবে জানি না। ধারকর্জ করতে করতে এখন আর কেউ টাকা ধার দিতে চান না!’
এ বিষয়ে ডামুড্যা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে যাচ্ছি। তা ছাড়া সরকারে পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো ধরনের সিন্ডিকেট বরদাশত করা হবে না।’
রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকে লাগামহীন মাছ, মাংস ও সবজির বাজার। নিত্যপণ্যের দাম বাড়তেই থাকায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো।
ডামুড্যা বাজারের বিভিন্ন দোকান ঘুরে পাওয়া তথ্যমতে, হাড়ছাড়া গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি। আর হাড়সহ ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা। খাসির মাংস যেন সোনার হরিণ। দাম বেশি হওয়ায় কসাইরা এখন আর খোলাবাজারে খাসির মাংস বিক্রি করছেন না। তবে কেউ যদি অর্ডার করেন তাহলে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকা প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম ধরা হয়।
সবজির বাজারে ঘুরে দেখা যায়, বেগুন প্রকারভেদে ৯০ থেকে ১২০টা কেজি, শসা যা কি না গত ৩ দিন আগেও ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, সেটা ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। এদিকে লেবুর দামও থেমে নেই, ৪ দিন আগে যে লেবু ২০ থেকে ২৫ টাকা হালিতে বিক্রি হয়েছে, তা এখন বেড়ে গিয়ে ৫০ থেকে ৬০ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া করলা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এমন করে প্রতিটি সবজির দামই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
তবে ঠিক কী কারণে হঠাৎ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ল, তা বলতে পারেননি কেউ। খুচরা দোকানিরা বলছেন পাইকারি বাজারে দাম বেড়েছে। এদিকে পাইকারি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আড়তদারেরা দাম বাড়িয়েছেন, তাই তাঁরাও বাধ্য হচ্ছেন বেশি দামে বিক্রি করতে।
ডামুড্যা মাছবাজারের চিত্রও প্রায় একই রকম। ডামুড্যা মাছবাজার ঘুরে দেখা যায়, বড় মাছ থেকে ছোট মাছের চাহিদা বেশি। এ সুযোগে মাছ ব্যবসায়ীরা ছোট মাছের দাম কেজিপ্রতি ১০০ টাকা করে বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন ক্রেতারা।
আবুল হোসেন নামক এক ক্রেতা বলেন, ‘গত সপ্তাহে কাচকি গুঁড়া ৫০০ টাকা কেজিতে নিয়েছি। আজ দেখি তা ৬০০ টাকা কেজি হয়েছে।’
রমজানের শুরুতে এভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় চরম বেকায়দায় পরেছে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা।
স্থানীয় এক কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক জামাল উদ্দীন বলেন, ‘মা-বাবা, ছেলেমেয়ে নিয়ে দুবেলা খাবার জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এরপর আবার নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে। জানি না কীভাবে সংসার চালাব! মাস শেষে যে কয় টাকা কামাই করি; চাল, ডাল, তেল কিনতেই তা শেষ হয়ে যায়। এরপর মায়ের ওষুধ, ছেলের দুধ, মেয়ের পড়াশোনার খরচ কীভাবে মেটাবে জানি না। ধারকর্জ করতে করতে এখন আর কেউ টাকা ধার দিতে চান না!’
এ বিষয়ে ডামুড্যা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে যাচ্ছি। তা ছাড়া সরকারে পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো ধরনের সিন্ডিকেট বরদাশত করা হবে না।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪