নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় ৩ দিনের টানা বৃষ্টিতে ধসে গেছে সড়ক। আর মাত্র ৩ ফুট ভাঙলেই বন্ধ হবে চলাচল। এতে দুর্ভোগে পড়েছে কচাকাটা ইউনিয়নের প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ।
এদিকে সড়কধসে যাওয়ায় ওই স্থানে থাকা বিদ্যুতের একটি খুঁটিও উপড়ে গেছে। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে একটি গ্রামের ৬০টি বাড়িতে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কচাকাটা কলেজ থেকে কচাকাটা ইউনিয়ন পরিষদে যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ব্যাপারীটারী এলাকায় ধসে গেছে। প্রায় ৩০ ফুট সড়ক বৃষ্টির কারণে ধসে গেছে। আর ১২ ফুট প্রস্থের সড়কটির মাত্র ৩ ফুট সড়ক রক্ষা পেয়েছে। এতে এই সড়কপথে রিকশা, ইজিবাইক, ট্রলি, ট্রাকসহ ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তবে বাধ্য হয়ে মানুষ হেঁটে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সড়কের পাশ ঘেঁষে ব্যাপারীটারী ছোট ছড়ার স্রোত প্রবহমান। গত শনিবার থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। বৃষ্টির কারণে স্রোতের বেগ বেড়ে যায়। এতে পানি ওই স্থান দিয়ে নামায় সড়কটি ধসে যেতে থাকে। সোমবার পর্যন্ত সড়কটি একটু একটু করে ধসে এখন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
কচাকাটা কলেজের প্রভাষক হানিফ উদ্দিন বলেন, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় নিচের মাটি সরে গেছে। এখন ভারী বৃষ্টির কারণে এই স্থানটি একেবারে ধসে গেছে। সড়কটি কচাকাটা ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র পথ এবং উপজেলার সঙ্গে একমাত্র সংযোগকারী সড়ক হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন ইউনিয়নবাসী।
ব্যাপারীটারী এলাকার বাসিন্দা মনসুর রহমান ও লিয়াকত আলী জানান, সড়কের সঙ্গে বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। তাঁরা তিন দিন ধরে বিদ্যুৎ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
কচাকাটা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস জানিয়েছে, খুঁটিটি পড়ে যাওয়ায় দুটি ট্রান্সফরমার বন্ধ রয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ জানায়, কচাকাটা ইউনিয়নের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী সড়কটি ৫ দশমিক ২৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে ২ দশমিক ৪৫০ কিলোমিটার পাকাকরণ করা হয়। পাকা অংশ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পুনরায় মেরামত করা হয়।
ইউপি সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, সড়কটি সম্পূর্ণ ধসে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়ে বাঁশের বেড়া দিয়ে আবর্জনা ও মাটি ফেলে স্রোত আটকানোর চেষ্টা চলছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশলী ওয়াসিম আতাহার বলেন, ‘সড়কধসে যাওয়ার বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি। সরেজমিন দেখে ওখানে কী ব্যবস্থা নিলে ভালো হয়, সেটা নেওয়া হবে।’
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় ৩ দিনের টানা বৃষ্টিতে ধসে গেছে সড়ক। আর মাত্র ৩ ফুট ভাঙলেই বন্ধ হবে চলাচল। এতে দুর্ভোগে পড়েছে কচাকাটা ইউনিয়নের প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ।
এদিকে সড়কধসে যাওয়ায় ওই স্থানে থাকা বিদ্যুতের একটি খুঁটিও উপড়ে গেছে। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে একটি গ্রামের ৬০টি বাড়িতে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কচাকাটা কলেজ থেকে কচাকাটা ইউনিয়ন পরিষদে যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ব্যাপারীটারী এলাকায় ধসে গেছে। প্রায় ৩০ ফুট সড়ক বৃষ্টির কারণে ধসে গেছে। আর ১২ ফুট প্রস্থের সড়কটির মাত্র ৩ ফুট সড়ক রক্ষা পেয়েছে। এতে এই সড়কপথে রিকশা, ইজিবাইক, ট্রলি, ট্রাকসহ ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তবে বাধ্য হয়ে মানুষ হেঁটে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সড়কের পাশ ঘেঁষে ব্যাপারীটারী ছোট ছড়ার স্রোত প্রবহমান। গত শনিবার থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। বৃষ্টির কারণে স্রোতের বেগ বেড়ে যায়। এতে পানি ওই স্থান দিয়ে নামায় সড়কটি ধসে যেতে থাকে। সোমবার পর্যন্ত সড়কটি একটু একটু করে ধসে এখন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার উপক্রম হয়েছে।
কচাকাটা কলেজের প্রভাষক হানিফ উদ্দিন বলেন, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় নিচের মাটি সরে গেছে। এখন ভারী বৃষ্টির কারণে এই স্থানটি একেবারে ধসে গেছে। সড়কটি কচাকাটা ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র পথ এবং উপজেলার সঙ্গে একমাত্র সংযোগকারী সড়ক হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন ইউনিয়নবাসী।
ব্যাপারীটারী এলাকার বাসিন্দা মনসুর রহমান ও লিয়াকত আলী জানান, সড়কের সঙ্গে বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। তাঁরা তিন দিন ধরে বিদ্যুৎ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
কচাকাটা পল্লী বিদ্যুৎ অফিস জানিয়েছে, খুঁটিটি পড়ে যাওয়ায় দুটি ট্রান্সফরমার বন্ধ রয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যে বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ জানায়, কচাকাটা ইউনিয়নের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী সড়কটি ৫ দশমিক ২৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে ২ দশমিক ৪৫০ কিলোমিটার পাকাকরণ করা হয়। পাকা অংশ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পুনরায় মেরামত করা হয়।
ইউপি সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, সড়কটি সম্পূর্ণ ধসে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়ে বাঁশের বেড়া দিয়ে আবর্জনা ও মাটি ফেলে স্রোত আটকানোর চেষ্টা চলছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা প্রকৌশলী ওয়াসিম আতাহার বলেন, ‘সড়কধসে যাওয়ার বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি। সরেজমিন দেখে ওখানে কী ব্যবস্থা নিলে ভালো হয়, সেটা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪