এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
পুঠিয়ায় এবার বেশির ভাগ আমগাছে মুকুল দেখা দিয়েছে। আমবাগানগুলো থেকে মুকুলের সুবাস বইছে চারদিকে। স্থানীয় চাষিরা বলছেন, বিগত বছরের তুলনায় চলতি বছর বাগানগুলোতে অনেক বেশি মুকুল এসেছে। অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে এ বছর বিগত বছরের চেয়ে আমের ফলন বেশি হবে বলে আশা করছেন বাগানমালিক ও স্থানীয় আম ব্যবসায়ীরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় নতুন ও পুরোনো মিলে প্রায় সাড়ে ৮০০ হেক্টর জমিতে আমবাগান করা হয়েছে, যা গত কয়েক বছরের তুলনায় প্রায় ২০ হেক্টর বেশি। কয়েক বছর ধরে এলাকার চাষিরা বিভিন্ন নতুন জাতের বাণিজ্যিক আমবাগান রোপণে আগ্রহী হচ্ছেন। এ বছর আমের মুকুল দেখা দেওয়ার শুরুতে কয়েকবার বৃষ্টি হয়েছে, যা ছিল আমবাগানগুলোর জন্য বেশ সময় উপযোগী।
উপজেলা উপকৃষি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মাসুদ বলেন, গত কয়েক বছর সময়মতো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় আমবাগানগুলোতে পোকার আক্রমণ একটু বেশি ছিল। তবে এ বছর মৌসুমের শুরু থেকেই কয়েক দফা বৃষ্টি হওয়ায় পোকার আক্রমণ কম হতে পারে। আর কোনো কোনো আমচাষি তাঁদের বাগানগুলোতে সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করেন না। সে কারণেও গাছগুলোতে বিভিন্ন পোকামাকড় হয়। তিনি আরও বলেন, মুকুলভেদে কুঁড়ি আসার শুরুতেই সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করতে না পারলে আমবাগানে হোপার বা কারেন্ট পোকার প্রভাব দেখা দিতে পারে। আমবাগানের পাতার নিচের অংশ ও গাছের গোড়ায় নিয়মিত সঠিক মাত্রায় স্প্রে করলে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
উপজেলার বিভিন্ন বাগান ঘুরে দেখা গেছে, বাগানগুলোতে ফজলি, আশ্বিন, লক্ষ্মণভোগ, আম্রপালি, ক্ষীরশাপাতি ও ল্যাংড়া, গোপালভোগ, দুধস্বর ও কালুয়া জাতের আমগাছ বেশি। দুই বছর ধরে বারি-৪, গৌড়মতি, কাটিমনসহ নতুন কয়েকটি জাতের আম বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ শুরু করা হয়েছে। এবার বাগানের বেশির ভাগ গাছে পর্যাপ্ত মুকুল এসেছে। চাষিরা বাগানগুলোতে পরিচর্যা শুরু করছেন।
বিড়ালদহ এলাকার আমচাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর আমবাগানে গত বছরের তুলনায় এবার অনেক বেশি মুকুল দেখা দিয়েছে। গত দু-তিন বছর পোকার আক্রমণ একটু বেশি ছিল। তবে এ বছর কয়েকবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে আশা করা যায়, রোগবালাই ও কুঁড়ি ঝরে পড়া কম হতে পারে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুনাহার ভূঁইয়া বলেন, চলতি মৌসুমের শুরুতে কয়েকবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তার ওপর এবার ঘনকুয়াশা ও হোপার পোকার আক্রমণ অনেক কম। তিনি বলেন, আগের চেয়ে আমচাষিরা এখন অনেক বেশি সচেতন। মাঠপর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বাগানগুলোতে তাঁরা নিয়মিত ও সঠিক সময় পরিচর্যা করছেন। আশা করা হচ্ছে, অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে আমের ফলন ভালো হবে।
পুঠিয়ায় এবার বেশির ভাগ আমগাছে মুকুল দেখা দিয়েছে। আমবাগানগুলো থেকে মুকুলের সুবাস বইছে চারদিকে। স্থানীয় চাষিরা বলছেন, বিগত বছরের তুলনায় চলতি বছর বাগানগুলোতে অনেক বেশি মুকুল এসেছে। অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে এ বছর বিগত বছরের চেয়ে আমের ফলন বেশি হবে বলে আশা করছেন বাগানমালিক ও স্থানীয় আম ব্যবসায়ীরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় নতুন ও পুরোনো মিলে প্রায় সাড়ে ৮০০ হেক্টর জমিতে আমবাগান করা হয়েছে, যা গত কয়েক বছরের তুলনায় প্রায় ২০ হেক্টর বেশি। কয়েক বছর ধরে এলাকার চাষিরা বিভিন্ন নতুন জাতের বাণিজ্যিক আমবাগান রোপণে আগ্রহী হচ্ছেন। এ বছর আমের মুকুল দেখা দেওয়ার শুরুতে কয়েকবার বৃষ্টি হয়েছে, যা ছিল আমবাগানগুলোর জন্য বেশ সময় উপযোগী।
উপজেলা উপকৃষি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মাসুদ বলেন, গত কয়েক বছর সময়মতো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় আমবাগানগুলোতে পোকার আক্রমণ একটু বেশি ছিল। তবে এ বছর মৌসুমের শুরু থেকেই কয়েক দফা বৃষ্টি হওয়ায় পোকার আক্রমণ কম হতে পারে। আর কোনো কোনো আমচাষি তাঁদের বাগানগুলোতে সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করেন না। সে কারণেও গাছগুলোতে বিভিন্ন পোকামাকড় হয়। তিনি আরও বলেন, মুকুলভেদে কুঁড়ি আসার শুরুতেই সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করতে না পারলে আমবাগানে হোপার বা কারেন্ট পোকার প্রভাব দেখা দিতে পারে। আমবাগানের পাতার নিচের অংশ ও গাছের গোড়ায় নিয়মিত সঠিক মাত্রায় স্প্রে করলে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
উপজেলার বিভিন্ন বাগান ঘুরে দেখা গেছে, বাগানগুলোতে ফজলি, আশ্বিন, লক্ষ্মণভোগ, আম্রপালি, ক্ষীরশাপাতি ও ল্যাংড়া, গোপালভোগ, দুধস্বর ও কালুয়া জাতের আমগাছ বেশি। দুই বছর ধরে বারি-৪, গৌড়মতি, কাটিমনসহ নতুন কয়েকটি জাতের আম বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ শুরু করা হয়েছে। এবার বাগানের বেশির ভাগ গাছে পর্যাপ্ত মুকুল এসেছে। চাষিরা বাগানগুলোতে পরিচর্যা শুরু করছেন।
বিড়ালদহ এলাকার আমচাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর আমবাগানে গত বছরের তুলনায় এবার অনেক বেশি মুকুল দেখা দিয়েছে। গত দু-তিন বছর পোকার আক্রমণ একটু বেশি ছিল। তবে এ বছর কয়েকবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে আশা করা যায়, রোগবালাই ও কুঁড়ি ঝরে পড়া কম হতে পারে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুনাহার ভূঁইয়া বলেন, চলতি মৌসুমের শুরুতে কয়েকবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তার ওপর এবার ঘনকুয়াশা ও হোপার পোকার আক্রমণ অনেক কম। তিনি বলেন, আগের চেয়ে আমচাষিরা এখন অনেক বেশি সচেতন। মাঠপর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বাগানগুলোতে তাঁরা নিয়মিত ও সঠিক সময় পরিচর্যা করছেন। আশা করা হচ্ছে, অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে আমের ফলন ভালো হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪