সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার মানিকখালী ব্রিজ থেকে বড়দল ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। দক্ষিণাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় ভোগান্তির সীমা নেই। রোদ উঠলে ধুলো আর ধুলা আর বৃষ্টি হলেই গোয়ালাডাঙ্গা বাজারসহ কয়েকটি স্থানের কাদাপানিতে নাকানি-চুবানি খেতে হয় চলাচলকারীদের।
সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, পিকআপসহ মালবাহী গাড়ি চলাচল করে থাকে। সাতক্ষীরা, ভোমরা, শ্যামনগর থেকে পাইকগাছা, কয়রা ও খুলনায় এবং আশাশুনির দক্ষিণাঞ্চল গোয়ালডাঙ্গা বাজার থেকে খাজরা, আনুলিয়া, প্রতাপনগর যাতায়াত করে থাকে মানুষ।
সড়কের অসংখ্য স্থানে বড়বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তা দিয়ে যখন গাড়ি চলাচল করে তখন ধুলোয় চারদিকে অন্ধকার দেখা যায় আবার একটু বৃষ্টি নামলেই গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর যাবৎ বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হলেও যথাযথ সংস্কার কাজ না করায় ভোগান্তির অবসান ঘটেনি।
জামালনগর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার গাজীর বাড়ির সামনে, গোয়ালডাঙ্গা বাজারের মধ্যস্থলে, বাজারের পূর্ব পার্শ্ববর্তী সমিলের সামনে, সামাদ গাজীর বাড়ির সামনে, ফকরাবাদ গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মোজাম সরদারের বাড়ির সামনে থেকে পল্লি বিদ্যুতের পাওয়ার হাউজ এবং ফকরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে, এ ছাড়া বুড়িয়া গ্রামীণ ব্যাংক, কমিউনিটি ক্লিনিক, আনিস গাজীর দোকানের সামনে ও বড়দল কলেজিয়েট স্কুলের সামনেসহ বিভিন্ন স্থান খানাখন্দে ভরে গেছে। এসব স্থানে প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।
গোয়ালডাঙ্গা বাজারের ব্যবসায়ী বিনয় কৃষ্ণ মিস্ত্রি জানান, প্রতিদিন খুলনা, সাতক্ষীরা, ঝাউডাঙ্গা, পাটকেলঘাটা, তালা, কপিলমুনি, ভোমরা, নলতা থেকে চাল ও ধান বোঝাই ট্রাকসহ মুদিখানা ও কাঁচামাল নিয়ে বাজারে আসেন ব্যবসায়ীরা। রাস্তার অবস্থা খারাপ হওয়ায় গাড়ি ঢুকতে চায় না। এতে পরিবহন খরচ বাড়ে। আর খরচ বেড়ে যাওয়ায় মালের মূল্য বেড়ে যায়।
বড়দল ইউপি চেয়ারম্যান জগদীশ চন্দ্র সানা জানান, সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের এটি একমাত্র সড়ক। দীর্ঘদিন ধরে সড়ক মেরামত না হওয়ায় মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে এবং জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করছে।
জগদীশ চন্দ্র সানা আরও বলেন, ইতিমধ্যে সড়কটি মেরামতের জন্য আমি আবেদন করেছিলাম। তারই প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপদ বিভাগ দায়সারা মতো কয়েকটি জায়গায় কাজ করেছে, বাকিটা পড়েই আছে। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি টেকসই করে নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার মানিকখালী ব্রিজ থেকে বড়দল ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। দক্ষিণাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় ভোগান্তির সীমা নেই। রোদ উঠলে ধুলো আর ধুলা আর বৃষ্টি হলেই গোয়ালাডাঙ্গা বাজারসহ কয়েকটি স্থানের কাদাপানিতে নাকানি-চুবানি খেতে হয় চলাচলকারীদের।
সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, পিকআপসহ মালবাহী গাড়ি চলাচল করে থাকে। সাতক্ষীরা, ভোমরা, শ্যামনগর থেকে পাইকগাছা, কয়রা ও খুলনায় এবং আশাশুনির দক্ষিণাঞ্চল গোয়ালডাঙ্গা বাজার থেকে খাজরা, আনুলিয়া, প্রতাপনগর যাতায়াত করে থাকে মানুষ।
সড়কের অসংখ্য স্থানে বড়বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তা দিয়ে যখন গাড়ি চলাচল করে তখন ধুলোয় চারদিকে অন্ধকার দেখা যায় আবার একটু বৃষ্টি নামলেই গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর যাবৎ বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হলেও যথাযথ সংস্কার কাজ না করায় ভোগান্তির অবসান ঘটেনি।
জামালনগর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার গাজীর বাড়ির সামনে, গোয়ালডাঙ্গা বাজারের মধ্যস্থলে, বাজারের পূর্ব পার্শ্ববর্তী সমিলের সামনে, সামাদ গাজীর বাড়ির সামনে, ফকরাবাদ গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মোজাম সরদারের বাড়ির সামনে থেকে পল্লি বিদ্যুতের পাওয়ার হাউজ এবং ফকরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে, এ ছাড়া বুড়িয়া গ্রামীণ ব্যাংক, কমিউনিটি ক্লিনিক, আনিস গাজীর দোকানের সামনে ও বড়দল কলেজিয়েট স্কুলের সামনেসহ বিভিন্ন স্থান খানাখন্দে ভরে গেছে। এসব স্থানে প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।
গোয়ালডাঙ্গা বাজারের ব্যবসায়ী বিনয় কৃষ্ণ মিস্ত্রি জানান, প্রতিদিন খুলনা, সাতক্ষীরা, ঝাউডাঙ্গা, পাটকেলঘাটা, তালা, কপিলমুনি, ভোমরা, নলতা থেকে চাল ও ধান বোঝাই ট্রাকসহ মুদিখানা ও কাঁচামাল নিয়ে বাজারে আসেন ব্যবসায়ীরা। রাস্তার অবস্থা খারাপ হওয়ায় গাড়ি ঢুকতে চায় না। এতে পরিবহন খরচ বাড়ে। আর খরচ বেড়ে যাওয়ায় মালের মূল্য বেড়ে যায়।
বড়দল ইউপি চেয়ারম্যান জগদীশ চন্দ্র সানা জানান, সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের এটি একমাত্র সড়ক। দীর্ঘদিন ধরে সড়ক মেরামত না হওয়ায় মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে এবং জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করছে।
জগদীশ চন্দ্র সানা আরও বলেন, ইতিমধ্যে সড়কটি মেরামতের জন্য আমি আবেদন করেছিলাম। তারই প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপদ বিভাগ দায়সারা মতো কয়েকটি জায়গায় কাজ করেছে, বাকিটা পড়েই আছে। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি টেকসই করে নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪