পুঠিয়া প্রতিনিধি
পুঠিয়া উপজেলায় ফসলি জমিতে রাসায়নিকের পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের। এতে সুফলও মিলছে। স্থানীয় কৃষকদের চাহিদা পূরণে জৈব সার উৎপাদনে কাজ করছেন প্রায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এলাকায় প্রায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা কেঁচো কম্পোস্ট সার উৎপাদন করছেন। হাতে গোনা কয়েকজন উদ্যোক্তা বিভিন্ন ওষধি লতা-পাতার সমন্বয়ে তৈরি করছেন ট্রাইক্রো কম্পোস্ট সার। এর মধ্যে এএসসিপি-২ প্রকল্পের আওতায় রয়েছেন ১৫০ জন সদস্য। বাকিরা প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে কেঁচো কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন। প্রতিবছর প্রায় ৮ হাজার টন কেঁচো কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন এসব উদ্যোক্তা। যার বর্তমান বাজার মূল্য ১২ কোটি টাকার বেশি।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সাকলাইন বলেন, কম্পোস্ট তৈরিতে প্রতিটি চাড়িতে ২৫০ গ্রাম কেঁচো প্রয়োজন হয়। আর ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠে। একটি চাড়িতে বছরে ২০০ কেজি পর্যন্ত কম্পোস্ট উৎপাদন করা যায়।
বিড়ালদহ এলাকার চাষি হারুন-অর-রশিদ বলেন, দীর্ঘদিন রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে জমির উর্বরতা ক্রমেই কমে যাচ্ছে। সচেতন চাষিরা এখন রাসায়নিক ছেড়ে জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
শিবপুর হাট এলাকার নারী উদ্যোক্তা রুমা পারভিন বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় গত তিন বছর আগে কেঁচো কম্পোস্ট সার তৈরি শুরু করেছি। সেই সঙ্গে ট্রাইক্রো কম্পোস্টও তৈরি করছি। বর্তমানে প্রতি কেজি কম্পোস্ট বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে।
জিউপাড়া ইউনিয়নের সরিষাবাড়ি গ্রামের উদ্যোক্তা শাহিন রাকিব সরল বলেন, কেঁচো সার সংগ্রহ করতে বিভিন্ন এলাকার চাষিরা আগে থেকেই অর্ডার দিয়ে রাখেন। সার প্রস্তুত হলে এসে খামার থেকে নিয়ে যান। এতে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন উদ্যোক্তারা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূঁইয়া বলেন, উপজেলায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা জৈব সার উৎপাদনে কাজ করছেন। কেঁচো ও ট্রাইক্রো কম্পোস্ট সার উৎপাদন লাভবান হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হচ্ছেন। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পুঠিয়া উপজেলায় ফসলি জমিতে রাসায়নিকের পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের। এতে সুফলও মিলছে। স্থানীয় কৃষকদের চাহিদা পূরণে জৈব সার উৎপাদনে কাজ করছেন প্রায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এলাকায় প্রায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা কেঁচো কম্পোস্ট সার উৎপাদন করছেন। হাতে গোনা কয়েকজন উদ্যোক্তা বিভিন্ন ওষধি লতা-পাতার সমন্বয়ে তৈরি করছেন ট্রাইক্রো কম্পোস্ট সার। এর মধ্যে এএসসিপি-২ প্রকল্পের আওতায় রয়েছেন ১৫০ জন সদস্য। বাকিরা প্রশিক্ষণ নিয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে কেঁচো কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন। প্রতিবছর প্রায় ৮ হাজার টন কেঁচো কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন এসব উদ্যোক্তা। যার বর্তমান বাজার মূল্য ১২ কোটি টাকার বেশি।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সাকলাইন বলেন, কম্পোস্ট তৈরিতে প্রতিটি চাড়িতে ২৫০ গ্রাম কেঁচো প্রয়োজন হয়। আর ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠে। একটি চাড়িতে বছরে ২০০ কেজি পর্যন্ত কম্পোস্ট উৎপাদন করা যায়।
বিড়ালদহ এলাকার চাষি হারুন-অর-রশিদ বলেন, দীর্ঘদিন রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে জমির উর্বরতা ক্রমেই কমে যাচ্ছে। সচেতন চাষিরা এখন রাসায়নিক ছেড়ে জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
শিবপুর হাট এলাকার নারী উদ্যোক্তা রুমা পারভিন বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় গত তিন বছর আগে কেঁচো কম্পোস্ট সার তৈরি শুরু করেছি। সেই সঙ্গে ট্রাইক্রো কম্পোস্টও তৈরি করছি। বর্তমানে প্রতি কেজি কম্পোস্ট বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে।
জিউপাড়া ইউনিয়নের সরিষাবাড়ি গ্রামের উদ্যোক্তা শাহিন রাকিব সরল বলেন, কেঁচো সার সংগ্রহ করতে বিভিন্ন এলাকার চাষিরা আগে থেকেই অর্ডার দিয়ে রাখেন। সার প্রস্তুত হলে এসে খামার থেকে নিয়ে যান। এতে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন উদ্যোক্তারা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূঁইয়া বলেন, উপজেলায় দুই শতাধিক উদ্যোক্তা জৈব সার উৎপাদনে কাজ করছেন। কেঁচো ও ট্রাইক্রো কম্পোস্ট সার উৎপাদন লাভবান হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হচ্ছেন। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪