জাতির পিতাকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করতে ৫০ বছর পেরিয়ে গেল। আরও আগেই তো তাঁকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণ হওয়া উচিত ছিল। আপনার কী মতামত?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ দেশটা, এ রাষ্ট্রটাকে স্বাধীন করছেন, স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁকে নিয়েই কোনো সিনেমা নির্মাণ হলো না। এই দশ বছরে কিছু কাজ হয়েছে, কোনোটাই আমার কাছে ভালো মনে হয়নি। তবে ‘হাসিনা: অ্যা ডটারস টেল’ অসাধারণ কাজ হয়েছে। এটাই একমাত্র সিনেমা, যেটা গত ৫০ বছরে জাতির পিতাকে নিয়ে ভালো মানের কাজ। আর কোনো সিনেমা নেই। আমার কাছে মনে হয়েছে, এটা আমাদের একটা বড় ধরনের ব্যর্থতা। আর একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারটা যদি ওপেন করে দেওয়া হয়, সবাই যে যার মতো করে যদি বঙ্গবন্ধুকে চিনতে চায়, ব্যাখ্যা করতে চায় শিল্পের মধ্য দিয়ে, সেটাও একরকম ভালো কথা।
নির্মাতারা কি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সিনেমা বানাতে ভয় পান?
আমি ঠিক জানি না। তবে একটা বিষয় আছে, বঙ্গবন্ধুকে কেউ কমার্শিয়াল প্রোডাক্ট করতে চায় না। করলেও সেটা শোভন হবে না। বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত শিল্পসম্মত একটা চরিত্র, তাঁর ব্যক্তিজীবন ও বাস্তব জীবনে। সেই চরিত্র নিয়ে যদি সিনেমা বানায় কেউ, বানাতে পারবে। তবে মুশকিলটা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু তো খুব সেনসেটিভ ইস্যু। ওই জায়গায় অনেকের দ্বিধা আছে। বঙ্গবন্ধুর পুরো জীবন নিয়েই সিনেমা হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়েও সিনেমা হতে পারে। আগরতলা মামলা নিয়ে হতে পারে। তাঁর শুরুর জীবন নিয়ে হতে পারে। এমন অনেক ঘটনা আছে।
এত সম্ভাবনার পরও কেন তাঁকে নিয়ে সিনেমা বানানো যায়নি?
আমরা করিনি, আমাদের অনেক ব্যর্থতা আছে। আসলে কোলাহল, খুবই উত্তেজনা এবং খুবই চিৎকার-চেঁচামেচি, মারামারি, হত্যাকাণ্ড-অস্থিরতার মধ্য দিয়ে আমাদের জীবনটা কেটেছে। আমরা সুস্থির হয়ে বসতে পারিনি। ২০০৮ সালের পর কিছুটা সুস্থির হয়ে বসা গেছে। ২০০৯ সালে প্রস্তুতি নিয়ে ২০১০ সালে শুটিং করে আমি ‘গেরিলা’ করলাম। ২০১১ সালে মুক্তি পেল। অনেক খাটুনি হয়েছে।
আমার স্ত্রী শিমুল ইউসুফের একটা ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিয়েছি। মানুষের দেনা শোধ করেছি। আসলে এ ধরনের একটা সিনেমা বানানোও অনেক খরচের ব্যাপার। গেরিলা অনেক এক্সপেনসিভ একটা সিনেমা। অথচ সিনেমাটা পাইরেসি হয়ে গেল। আমি টাকার মুখ দেখতে পেলাম না।
বঙ্গবন্ধুর পুরো জীবন নিয়েই সিনেমা হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আগরতলা মামলা নিয়ে হতে পারে। তাঁর শুরুর জীবন নিয়ে হতে পারে। এমন অনেক ঘটনা আছে।
আপনার মতো নির্মাতা যখন সিনেমা বানিয়ে অর্থ ফেরত পান না, হতাশ হয়ে যান তখন অন্য নির্মাতারাও নিশ্চয়ই দুশ্চিন্তায় পতিত হন। এ ক্ষেত্রে করণীয় কী?
আসলে আমাদের তেমন কিছু করার নেই এখানে। যেটা করতে হবে, পাইরেসি ঠেকাতে হবে। পাইরেসি আটকাতে পারলে সিনেমার টাকা উঠে আসবে। গেরিলার জন্য যে টাকা খরচ হয়েছে, সেটা আসবে না। ৪ কোটি টাকা অনেক। এই মার্কেটে এত টাকা উঠে আসা মুখের কথা নয়। এক-দেড় কোটি টাকার মধ্যে সিনেমা করলে যে কটি হল বা সিনেপ্লেক্স আছে, যদি দর্শক সিনেমাটা গ্রহণ করে তাহলে টাকা উঠে আসার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু যদি আমাদের এখানে দেড় শ থেকে আড়াই শ ডিজিটাল প্রজেকশন হয়, এ্ন ডিজিটাল যুগে নতুন ছেলেমেয়েদের মতো করে যদি প্রেজেন্ট করা যায় তাদের মধ্যে, তাহলে সিনেমার টাকা ফিরে আসবে।
সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পর্যাপ্ত হল নাই, এটাও তো একটা বড় প্রতিবন্ধকতা?
হল নাই, হল হচ্ছে। হল হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, শিল্পকলা একাডেমির সারা দেশের দেড় শটা শাখায় উনি দেড় শটা সিনেপ্লেক্স করবেন, দুটি করে স্ক্রিন হবে। খুবই ভালো উদ্যোগ। তবে, সেগুলো বেসরকারি পর্যায়ে হ্যান্ডওভার করে প্রাইভেট পার্টনারশিপে যাওয়া উচিত। সরকারের টাকাটাও ঠিকমতো ফেরত পাওয়া যাবে, মেইনটেন্যান্সও ভালো হবে।
এই যে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় এত টাকা ব্যয় করে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি হলো। ট্রেলার প্রকাশের পর কত আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে গেল। আপনার পর্যবেক্ষণ কী বলে?
আমি সিনেমাটি দেখিনি। কাজেই এটা নিয়ে মন্তব্য করতে পারব না। রিলিজ হওয়ার পর সিনেমাটি দেখে কথা বলাটাই সমীচীন হবে বলে মনে করি।
হলিউডের অনেক সিনেমায় মার্কিন প্রেসিডেন্টদের নানা ভূমিকা তুলে ধরা হয়। বলিউডের সিনেমাতেও মহাত্মা গান্ধীর চরিত্র নানা প্রাসঙ্গিকতায় ঠাঁই পায়। গান্ধীর জীবনী ও আইডোলজি নিয়ে সিনেমা তৈরি হয়। আমাদের সিনেমাতেও কি এমনটা হওয়া উচিত? উচিত হলে কেন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এমন সিনেমা হচ্ছে না?
কেন হচ্ছে না, সেটা আমি নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না। তবে হওয়া উচিত এটা বলতে পারি। নানা অনুষঙ্গে, নানা বিষয়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ হতে পারেন।
জাতির পিতাকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করতে ৫০ বছর পেরিয়ে গেল। আরও আগেই তো তাঁকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণ হওয়া উচিত ছিল। আপনার কী মতামত?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ দেশটা, এ রাষ্ট্রটাকে স্বাধীন করছেন, স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তাঁকে নিয়েই কোনো সিনেমা নির্মাণ হলো না। এই দশ বছরে কিছু কাজ হয়েছে, কোনোটাই আমার কাছে ভালো মনে হয়নি। তবে ‘হাসিনা: অ্যা ডটারস টেল’ অসাধারণ কাজ হয়েছে। এটাই একমাত্র সিনেমা, যেটা গত ৫০ বছরে জাতির পিতাকে নিয়ে ভালো মানের কাজ। আর কোনো সিনেমা নেই। আমার কাছে মনে হয়েছে, এটা আমাদের একটা বড় ধরনের ব্যর্থতা। আর একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারটা যদি ওপেন করে দেওয়া হয়, সবাই যে যার মতো করে যদি বঙ্গবন্ধুকে চিনতে চায়, ব্যাখ্যা করতে চায় শিল্পের মধ্য দিয়ে, সেটাও একরকম ভালো কথা।
নির্মাতারা কি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সিনেমা বানাতে ভয় পান?
আমি ঠিক জানি না। তবে একটা বিষয় আছে, বঙ্গবন্ধুকে কেউ কমার্শিয়াল প্রোডাক্ট করতে চায় না। করলেও সেটা শোভন হবে না। বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত শিল্পসম্মত একটা চরিত্র, তাঁর ব্যক্তিজীবন ও বাস্তব জীবনে। সেই চরিত্র নিয়ে যদি সিনেমা বানায় কেউ, বানাতে পারবে। তবে মুশকিলটা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু তো খুব সেনসেটিভ ইস্যু। ওই জায়গায় অনেকের দ্বিধা আছে। বঙ্গবন্ধুর পুরো জীবন নিয়েই সিনেমা হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়েও সিনেমা হতে পারে। আগরতলা মামলা নিয়ে হতে পারে। তাঁর শুরুর জীবন নিয়ে হতে পারে। এমন অনেক ঘটনা আছে।
এত সম্ভাবনার পরও কেন তাঁকে নিয়ে সিনেমা বানানো যায়নি?
আমরা করিনি, আমাদের অনেক ব্যর্থতা আছে। আসলে কোলাহল, খুবই উত্তেজনা এবং খুবই চিৎকার-চেঁচামেচি, মারামারি, হত্যাকাণ্ড-অস্থিরতার মধ্য দিয়ে আমাদের জীবনটা কেটেছে। আমরা সুস্থির হয়ে বসতে পারিনি। ২০০৮ সালের পর কিছুটা সুস্থির হয়ে বসা গেছে। ২০০৯ সালে প্রস্তুতি নিয়ে ২০১০ সালে শুটিং করে আমি ‘গেরিলা’ করলাম। ২০১১ সালে মুক্তি পেল। অনেক খাটুনি হয়েছে।
আমার স্ত্রী শিমুল ইউসুফের একটা ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিয়েছি। মানুষের দেনা শোধ করেছি। আসলে এ ধরনের একটা সিনেমা বানানোও অনেক খরচের ব্যাপার। গেরিলা অনেক এক্সপেনসিভ একটা সিনেমা। অথচ সিনেমাটা পাইরেসি হয়ে গেল। আমি টাকার মুখ দেখতে পেলাম না।
বঙ্গবন্ধুর পুরো জীবন নিয়েই সিনেমা হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আগরতলা মামলা নিয়ে হতে পারে। তাঁর শুরুর জীবন নিয়ে হতে পারে। এমন অনেক ঘটনা আছে।
আপনার মতো নির্মাতা যখন সিনেমা বানিয়ে অর্থ ফেরত পান না, হতাশ হয়ে যান তখন অন্য নির্মাতারাও নিশ্চয়ই দুশ্চিন্তায় পতিত হন। এ ক্ষেত্রে করণীয় কী?
আসলে আমাদের তেমন কিছু করার নেই এখানে। যেটা করতে হবে, পাইরেসি ঠেকাতে হবে। পাইরেসি আটকাতে পারলে সিনেমার টাকা উঠে আসবে। গেরিলার জন্য যে টাকা খরচ হয়েছে, সেটা আসবে না। ৪ কোটি টাকা অনেক। এই মার্কেটে এত টাকা উঠে আসা মুখের কথা নয়। এক-দেড় কোটি টাকার মধ্যে সিনেমা করলে যে কটি হল বা সিনেপ্লেক্স আছে, যদি দর্শক সিনেমাটা গ্রহণ করে তাহলে টাকা উঠে আসার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু যদি আমাদের এখানে দেড় শ থেকে আড়াই শ ডিজিটাল প্রজেকশন হয়, এ্ন ডিজিটাল যুগে নতুন ছেলেমেয়েদের মতো করে যদি প্রেজেন্ট করা যায় তাদের মধ্যে, তাহলে সিনেমার টাকা ফিরে আসবে।
সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পর্যাপ্ত হল নাই, এটাও তো একটা বড় প্রতিবন্ধকতা?
হল নাই, হল হচ্ছে। হল হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, শিল্পকলা একাডেমির সারা দেশের দেড় শটা শাখায় উনি দেড় শটা সিনেপ্লেক্স করবেন, দুটি করে স্ক্রিন হবে। খুবই ভালো উদ্যোগ। তবে, সেগুলো বেসরকারি পর্যায়ে হ্যান্ডওভার করে প্রাইভেট পার্টনারশিপে যাওয়া উচিত। সরকারের টাকাটাও ঠিকমতো ফেরত পাওয়া যাবে, মেইনটেন্যান্সও ভালো হবে।
এই যে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় এত টাকা ব্যয় করে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি হলো। ট্রেলার প্রকাশের পর কত আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে গেল। আপনার পর্যবেক্ষণ কী বলে?
আমি সিনেমাটি দেখিনি। কাজেই এটা নিয়ে মন্তব্য করতে পারব না। রিলিজ হওয়ার পর সিনেমাটি দেখে কথা বলাটাই সমীচীন হবে বলে মনে করি।
হলিউডের অনেক সিনেমায় মার্কিন প্রেসিডেন্টদের নানা ভূমিকা তুলে ধরা হয়। বলিউডের সিনেমাতেও মহাত্মা গান্ধীর চরিত্র নানা প্রাসঙ্গিকতায় ঠাঁই পায়। গান্ধীর জীবনী ও আইডোলজি নিয়ে সিনেমা তৈরি হয়। আমাদের সিনেমাতেও কি এমনটা হওয়া উচিত? উচিত হলে কেন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এমন সিনেমা হচ্ছে না?
কেন হচ্ছে না, সেটা আমি নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না। তবে হওয়া উচিত এটা বলতে পারি। নানা অনুষঙ্গে, নানা বিষয়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ হতে পারেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪