এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
পুঠিয়ায় বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমিগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত পুকুর খনন করা হয়েছে। গত দুই বছরে অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের ফলে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের গভীর নলকূপের পাইপলাইনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যার পরিমাণ অর্ধকোটি টাকার বেশি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, রাজনৈতিক প্রভাব থাকায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপজেলা সহকারী প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার যত্রতত্রভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা হয়েছে। পুকুর খননের ভেকু মেশিনের আঘাত ও ইটভাটার মাটিবাহী ট্র্যাক্টরের চাপে গভীর নলকূপগুলোর পাইপ লাইনের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত গভীর নলকূপের সংখ্যা ৮০ টি। আর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫৫ লাখ টাকা। এদিকে সময়মতো সেচ সুবিধা দিতে না পারায় স্থানীয় চাষিদের প্রায় ৮০০ একর জমির ফসলহানি ঘটেছে। ফলে চাষিদের প্রায় অর্ধকোটি টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে।
জিউপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নজরুল ইসলাম বলেন, বিলমাড়িয়া গ্রামের হায়দার আলী ও শাহীন মোল্লা নামের দুজন ব্যক্তি অবৈধভাবে রাতের আঁধারে ভেকুর মাধ্যমে পুকুর খনন করেছেন। এতে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের গভীর নলকূপের একটি আউটলেটসহ শতাধিক মিটার জুড়ে পানি সরবরাহের পাইপ ধ্বংস হয়েছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পুঠিয়া উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী আল মামুন অর রশিদ ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে অপরিকল্পিতভাবে অনেক পুকুর খনন হয়েছে। এতে বরেন্দ্রের ৮০টি গভীর নলকূপের পাইপ লাইনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ইতিমধ্যে আদালত ও থানায় কয়েকটি অভিযোগ দায়ের করেছি। এর মধ্যে চারটি মামলা আদালতে বিচারাধীন। অপরদিকে থানায় ৬টি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।’
থানার ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, গভীর নলকূপের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে উপজেলা বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থানায় একাধিক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়গুলোর তদন্ত চলমান।
উপজেলার সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসকারী কারও বন্ধু হতে পারে না। ইতিমধ্যে কয়েকজন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদেরও পর্যায়ক্রমে আইনের আওতায় আনা হবে।
পুঠিয়ায় বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমিগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত পুকুর খনন করা হয়েছে। গত দুই বছরে অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের ফলে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের গভীর নলকূপের পাইপলাইনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যার পরিমাণ অর্ধকোটি টাকার বেশি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, রাজনৈতিক প্রভাব থাকায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপজেলা সহকারী প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার যত্রতত্রভাবে ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা হয়েছে। পুকুর খননের ভেকু মেশিনের আঘাত ও ইটভাটার মাটিবাহী ট্র্যাক্টরের চাপে গভীর নলকূপগুলোর পাইপ লাইনের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত গভীর নলকূপের সংখ্যা ৮০ টি। আর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫৫ লাখ টাকা। এদিকে সময়মতো সেচ সুবিধা দিতে না পারায় স্থানীয় চাষিদের প্রায় ৮০০ একর জমির ফসলহানি ঘটেছে। ফলে চাষিদের প্রায় অর্ধকোটি টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে।
জিউপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নজরুল ইসলাম বলেন, বিলমাড়িয়া গ্রামের হায়দার আলী ও শাহীন মোল্লা নামের দুজন ব্যক্তি অবৈধভাবে রাতের আঁধারে ভেকুর মাধ্যমে পুকুর খনন করেছেন। এতে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের গভীর নলকূপের একটি আউটলেটসহ শতাধিক মিটার জুড়ে পানি সরবরাহের পাইপ ধ্বংস হয়েছে।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পুঠিয়া উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী আল মামুন অর রশিদ ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে অপরিকল্পিতভাবে অনেক পুকুর খনন হয়েছে। এতে বরেন্দ্রের ৮০টি গভীর নলকূপের পাইপ লাইনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ইতিমধ্যে আদালত ও থানায় কয়েকটি অভিযোগ দায়ের করেছি। এর মধ্যে চারটি মামলা আদালতে বিচারাধীন। অপরদিকে থানায় ৬টি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।’
থানার ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, গভীর নলকূপের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে উপজেলা বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থানায় একাধিক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়গুলোর তদন্ত চলমান।
উপজেলার সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসকারী কারও বন্ধু হতে পারে না। ইতিমধ্যে কয়েকজন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদেরও পর্যায়ক্রমে আইনের আওতায় আনা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪