শাহীন রহমান, পাবনা
সচরাচর মাটির সামান্য ওপরে গাছে ঝুলতে দেখা যায় বেগুন। কিন্তু এবার দেখা গেল মাচায়। একটি বেগুনগাছ এত বড় হয়েছে যে তার জন্য মাচা তৈরি করে সেখানে তুলে দেওয়া হয়েছে।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে কৃষক সেলিম শেখের বাড়িতে রয়েছে বেগুনগাছটি। ব্যতিক্রমী বেগুনগাছ দেখতে তাঁর বাড়িতে ভিড় করছে উৎসুক মানুষ। দেখার পর অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
আলাপকালে সেলিম শেখ বলেন, ‘কাঁটাযুক্ত বেগুন খুব সুস্বাদু হয়। চার মাস আগে শখের বসে এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ওই জাতের একটি বেগুনগাছ এনে বাড়ির উঠানে এক কোনায় লাগিয়ে দিই। দেখা গেল গাছটি দ্রুত বড় হচ্ছে, ডালপালা ছড়িয়ে পড়ছে। পরে নিজেই বুদ্ধি করে একটি মাচা তৈরি করে গাছটির ডালপালা মাচার ওপরে দিয়ে দিই। মাচার ওপরে চারদিকে বেগুনগাছের ডালপালা লতার মতো ছড়িয়ে পড়ে। মাসখানেক আগে গাছটিতে বেগুন ধরা শুরু করে।’
সেলিম আরও বলেন, এক মাসে এক মণের বেশি বেগুন তিনি বিক্রি করেছেন। প্রথমে ৭০ টাকা কেজিতে বেগুন বিক্রি করেন। দাম কমতে থাকায় শেষ পর্যন্ত ৪০ টাকা কেজিতেও বেগুন বিক্রি করেছেন। আধা মণের বেশি বেগুন আত্মীয়দের বিলিয়েছেন তিনি।
এদিকে, ব্যতিক্রমী বেগুনগাছটি দেখতে অনেকেই সেলিমের বাড়িতে যাচ্ছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের (ইউপি) সদস্য আবু বক্কার সিদ্দিক বলেন, ‘আমরাও কৃষক মানুষ। মাটিতে বেগুনগাছ লাগানো ও ফলন হয় বলেই সচরাচর জানি। কিন্তু এভাবে মাচায় যে বেগুন হতে পারে, এটা প্রথম দেখলাম। বেগুনগুলো খেতেও সুস্বাদু। বিষয়টি কৃষি বিভাগকে জানিয়েছি।’ এই বেগুনের জাতটি কী এবং এর আবাদ ছড়িয়ে দেওয়া যায় কি না, তা খতিয়ে দেখতে কৃষি বিভাগের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
চাটমোহর উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ বলেন, ‘স্থানীয় ইউপি সদস্য আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। আমি ওই বাড়িতে গিয়ে দেখব। তারপর বেগুনের জাতটি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে।’
সচরাচর মাটির সামান্য ওপরে গাছে ঝুলতে দেখা যায় বেগুন। কিন্তু এবার দেখা গেল মাচায়। একটি বেগুনগাছ এত বড় হয়েছে যে তার জন্য মাচা তৈরি করে সেখানে তুলে দেওয়া হয়েছে।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে কৃষক সেলিম শেখের বাড়িতে রয়েছে বেগুনগাছটি। ব্যতিক্রমী বেগুনগাছ দেখতে তাঁর বাড়িতে ভিড় করছে উৎসুক মানুষ। দেখার পর অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
আলাপকালে সেলিম শেখ বলেন, ‘কাঁটাযুক্ত বেগুন খুব সুস্বাদু হয়। চার মাস আগে শখের বসে এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ওই জাতের একটি বেগুনগাছ এনে বাড়ির উঠানে এক কোনায় লাগিয়ে দিই। দেখা গেল গাছটি দ্রুত বড় হচ্ছে, ডালপালা ছড়িয়ে পড়ছে। পরে নিজেই বুদ্ধি করে একটি মাচা তৈরি করে গাছটির ডালপালা মাচার ওপরে দিয়ে দিই। মাচার ওপরে চারদিকে বেগুনগাছের ডালপালা লতার মতো ছড়িয়ে পড়ে। মাসখানেক আগে গাছটিতে বেগুন ধরা শুরু করে।’
সেলিম আরও বলেন, এক মাসে এক মণের বেশি বেগুন তিনি বিক্রি করেছেন। প্রথমে ৭০ টাকা কেজিতে বেগুন বিক্রি করেন। দাম কমতে থাকায় শেষ পর্যন্ত ৪০ টাকা কেজিতেও বেগুন বিক্রি করেছেন। আধা মণের বেশি বেগুন আত্মীয়দের বিলিয়েছেন তিনি।
এদিকে, ব্যতিক্রমী বেগুনগাছটি দেখতে অনেকেই সেলিমের বাড়িতে যাচ্ছেন।
ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের (ইউপি) সদস্য আবু বক্কার সিদ্দিক বলেন, ‘আমরাও কৃষক মানুষ। মাটিতে বেগুনগাছ লাগানো ও ফলন হয় বলেই সচরাচর জানি। কিন্তু এভাবে মাচায় যে বেগুন হতে পারে, এটা প্রথম দেখলাম। বেগুনগুলো খেতেও সুস্বাদু। বিষয়টি কৃষি বিভাগকে জানিয়েছি।’ এই বেগুনের জাতটি কী এবং এর আবাদ ছড়িয়ে দেওয়া যায় কি না, তা খতিয়ে দেখতে কৃষি বিভাগের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
চাটমোহর উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ বলেন, ‘স্থানীয় ইউপি সদস্য আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। আমি ওই বাড়িতে গিয়ে দেখব। তারপর বেগুনের জাতটি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫