এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ডিলাররা রাসায়নিক সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা বলছেন,এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেও সুরাহা মিলছে না কোনো।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় বিসিআইসির ডিলার রয়েছেন আটজন ও বিএডিসির ডিলার রয়েছেন ১৩ জন। আর সাবডিলার আছেন আরও তিন শতাধিক।
জিউপাড়া এলাকার কৃষক আজগর আলী বলেন, ইউরিয়া এবং ডিএপি সারের সরকার নির্ধারিত খুচরা মূল্য ৮০০ টাকা বস্তা। টিএসপি ১১ শ টাকা এবং এমপি ৭৫০ টাকা বস্তা। অথচ ডিলাররা চাষিদের কাছ প্রতি বস্তা ইউরিয়া সার বিক্রি করছেন ৮৫০-৯০০ টাকায়। ডিএপি ১ হাজার থেকে ১২ শ টাকা, টিএসপি ১২ শ থেকে ১৪ শ টাকা ও এমপি ৮৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। আর দেশীয় উৎপাদিত টিএসপি ও ডিএপি সার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
শিলমাড়িয়া ইউপি এলাকার চাষি আলী হোসেন বলেন, কৃষি অফিসের লোকজন নিয়মানুযায়ী মনিটরিং করছেন না। ফলে ডিলারেরা চাহিদা অনুযায়ী সার পাচ্ছেন না বলে প্রচার করছেন। এরপর বেশি দাম দিলেই মিলছে সার। তবে ডিলাররা কোনো চাষিকেই সার বিক্রির রসিদ দেন না। কেউ ডিলারদের কাছে কেনার রসিদ চাইলে তাঁদের কাছে সার বিক্রি করছেন না।
নাম না প্রকাশের শর্তে একজন সার ডিলার বলেন, ডিলার ও সাবডিলাররা অতিরিক্ত মূল্যে সার বিক্রি করছেন এটা সত্য। নিয়ম অনুযায়ী, সারের দোকানে মূল্যতালিকা ঝুলিয়ে রাখার কথা। এ ছাড়া প্রতিটি ক্রেতাকে রসিদ দেওয়ারও নিয়ম রয়েছে। কিন্তু কোনো ডিলারই সেসব নির্দেশনা মানছেন না।
রাজশাহী জেলা সার ডিলার সমিতির সাবেক সভাপতি ওসমান আলী বলেন, পুঠিয়াতে বিএডিসি ও বিসিআইসি ডিলাররা কখনোই সরকার নির্ধারিত সারের দামের বেশি নেন না। তবে ডিলারেরা বর্তমানে খুবই অল্প পরিমাণে টিএসপি সারের বরাদ্দ পাচ্ছেন। আর অনেক কৃষক আছেন যাঁরা টিএসপিই নেবেন। সে ক্ষেত্রে হয়তো খুচরা বিক্রেতারা বেশি দাম নিতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার ভূঁইয়া বলেন, ‘বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। টিএসপির চাহিদা কমাতে সরকার ডিএপি সারে অনেক ভর্তুকি দিচ্ছে। এতে টিএসপির আমদানি কিছুটা কম। তাই ডিলারদের বরাদ্দও কম দেওয়া হচ্ছে। বাকি সব সারের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। সারের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়ে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে অভিযুক্ত ডিলারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ডিলাররা রাসায়নিক সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা বলছেন,এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেও সুরাহা মিলছে না কোনো।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় বিসিআইসির ডিলার রয়েছেন আটজন ও বিএডিসির ডিলার রয়েছেন ১৩ জন। আর সাবডিলার আছেন আরও তিন শতাধিক।
জিউপাড়া এলাকার কৃষক আজগর আলী বলেন, ইউরিয়া এবং ডিএপি সারের সরকার নির্ধারিত খুচরা মূল্য ৮০০ টাকা বস্তা। টিএসপি ১১ শ টাকা এবং এমপি ৭৫০ টাকা বস্তা। অথচ ডিলাররা চাষিদের কাছ প্রতি বস্তা ইউরিয়া সার বিক্রি করছেন ৮৫০-৯০০ টাকায়। ডিএপি ১ হাজার থেকে ১২ শ টাকা, টিএসপি ১২ শ থেকে ১৪ শ টাকা ও এমপি ৮৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। আর দেশীয় উৎপাদিত টিএসপি ও ডিএপি সার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
শিলমাড়িয়া ইউপি এলাকার চাষি আলী হোসেন বলেন, কৃষি অফিসের লোকজন নিয়মানুযায়ী মনিটরিং করছেন না। ফলে ডিলারেরা চাহিদা অনুযায়ী সার পাচ্ছেন না বলে প্রচার করছেন। এরপর বেশি দাম দিলেই মিলছে সার। তবে ডিলাররা কোনো চাষিকেই সার বিক্রির রসিদ দেন না। কেউ ডিলারদের কাছে কেনার রসিদ চাইলে তাঁদের কাছে সার বিক্রি করছেন না।
নাম না প্রকাশের শর্তে একজন সার ডিলার বলেন, ডিলার ও সাবডিলাররা অতিরিক্ত মূল্যে সার বিক্রি করছেন এটা সত্য। নিয়ম অনুযায়ী, সারের দোকানে মূল্যতালিকা ঝুলিয়ে রাখার কথা। এ ছাড়া প্রতিটি ক্রেতাকে রসিদ দেওয়ারও নিয়ম রয়েছে। কিন্তু কোনো ডিলারই সেসব নির্দেশনা মানছেন না।
রাজশাহী জেলা সার ডিলার সমিতির সাবেক সভাপতি ওসমান আলী বলেন, পুঠিয়াতে বিএডিসি ও বিসিআইসি ডিলাররা কখনোই সরকার নির্ধারিত সারের দামের বেশি নেন না। তবে ডিলারেরা বর্তমানে খুবই অল্প পরিমাণে টিএসপি সারের বরাদ্দ পাচ্ছেন। আর অনেক কৃষক আছেন যাঁরা টিএসপিই নেবেন। সে ক্ষেত্রে হয়তো খুচরা বিক্রেতারা বেশি দাম নিতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার ভূঁইয়া বলেন, ‘বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। টিএসপির চাহিদা কমাতে সরকার ডিএপি সারে অনেক ভর্তুকি দিচ্ছে। এতে টিএসপির আমদানি কিছুটা কম। তাই ডিলারদের বরাদ্দও কম দেওয়া হচ্ছে। বাকি সব সারের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। সারের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়ে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে অভিযুক্ত ডিলারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪