রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুহার ২৩ বছরের মধ্যে এবারই সর্বোচ্চ। চলতি বছর ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ২০০ জন আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি জুলাই মাসের প্রথম ৯ দিনে এই চিত্র আরও ভয়াবহ। মারা গেছে ২৬ জন, দিনে গড়ে ৩ জনের বেশি। গত বছর মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে ১২ হাজার ৯৫৪ জন। গতকাল রোববার সকাল আটটা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে ৬ জন, যা চলতি বছরে এক দিনে সর্বোচ্চ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বছর ডেঙ্গুর সংক্রমণ বেশি হবে, আগে থেকে তা জানা গেলেও সময়মতো প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই অবস্থা হয়েছে। ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ও মৃত্যুহার কমানোর উদ্যোগ নেওয়ার সময় এখনো আছে। কিন্তু দেরি হলে মৃত্যু কমানো অসম্ভব হয়ে পড়বে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক গতকাল বলেছেন, ৫৭ জেলায় ডেঙ্গু জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে। ডেঙ্গু রোগীদের ৬০ শতাংশ ঢাকায়, বাকিরা বিভিন্ন জেলায়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া গত ১০ বছরের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৪ সালে ডেঙ্গুতে কোনো মৃত্যু ছিল না। ২০১৫ সালে ৬ জনের মৃত্যু হয়। ২০১৬ সালে ১৪ জন, ২০১৭ সালে ৮ জন, ২০১৮ সালে ২৬ জন, ২০১৯ সালে ১৬৪ জন, ২০২০ সালে ৭ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন এবং ২০২২ সালে ২৮১ জনের মৃত্যু হয়; যা এক বছরে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। তবে গত বছরও ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টার চিত্র: গত শনিবার সকাল আটটা থেকে গতকাল সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৮৩৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। মারা গেছে ৬ জন। এই তথ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের বিজ্ঞপ্তির। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৫১৬ এবং ঢাকার বাইরে ৩২০ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ২ হাজার ৭৫০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছে। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ১ হাজার ৯৬৮ এবং অন্যান্য জেলায় ৭৮২ জন চিকিৎসাধীন। চলতি বছর এ পর্যন্ত সারা দেশে ১২ হাজার ৯৫৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৯ হাজার ৯০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছে ৩ হাজার ৮৬৪ জন। রোগটিতে এ পর্যন্ত ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার অনেকে একাধিকবার ডেঙ্গুর বিভিন্ন ধরনে আক্রান্ত হয়েছে। তাঁরা আরেকবার আক্রান্ত হলেই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগী দ্রুত হেমোরেজিক ফিভার বা শক সিনড্রোমে চলে যাচ্ছেন এবং মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ বছর মৃত্যু বেশি হওয়ার এটাই প্রধান কারণ। দিন যত যাবে, মৃত্যুর হার ততই বাড়বে। মৃত্যু কমাতে এডিস মশা নিধনে গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, যেহেতু ডেঙ্গুর কোনো প্রতিষেধক টিকা বা নিরাময়কারী ওষুধ নেই, তাই মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলেই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
৫৭ জেলায় ডেঙ্গু: স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক গতকাল মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশে ডেঙ্গু অনেক বেড়েছে। ৫৭ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। ৬০ শতাংশ রোগীই ঢাকায়। তিনি বলেন, বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পানিতে মশার বংশবিস্তার ঘটেছে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভাকে বেশি বেশি করে স্প্রে করার আহ্বান জানানো হচ্ছে। জমে থাকা বৃষ্টির পানি অপসারণ করতে হবে। এটি করতে না পারলে ডেঙ্গু আরও ভয়াবহ হতে পারে। সামনের দুই মাসে ডেঙ্গু রোগী বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যারা একবার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, তারা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকাংশে বেশি।
শিশুর মৃত্যু: বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ধানসাগর গ্রামের ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু কৌশিক নন্দী (৪) গতকাল সকালে মারা গেছে। তার বাবা সমীর নন্দী জানান, শুক্রবার রাতে কৌশিক জ্বরে আক্রান্ত হলে শনিবার রাত আটটার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। চিকিৎসক পরীক্ষা করে তার ডেঙ্গু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটায় গতকাল সকালে তাকে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রিয় গোপাল বিশ্বাস বলেন, শরণখোলায় ডেঙ্গুতে এই প্রথম কোনো শিশুর মৃত্যু হলো।
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুহার ২৩ বছরের মধ্যে এবারই সর্বোচ্চ। চলতি বছর ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ২০০ জন আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি জুলাই মাসের প্রথম ৯ দিনে এই চিত্র আরও ভয়াবহ। মারা গেছে ২৬ জন, দিনে গড়ে ৩ জনের বেশি। গত বছর মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে ১২ হাজার ৯৫৪ জন। গতকাল রোববার সকাল আটটা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে ৬ জন, যা চলতি বছরে এক দিনে সর্বোচ্চ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বছর ডেঙ্গুর সংক্রমণ বেশি হবে, আগে থেকে তা জানা গেলেও সময়মতো প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই অবস্থা হয়েছে। ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ও মৃত্যুহার কমানোর উদ্যোগ নেওয়ার সময় এখনো আছে। কিন্তু দেরি হলে মৃত্যু কমানো অসম্ভব হয়ে পড়বে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক গতকাল বলেছেন, ৫৭ জেলায় ডেঙ্গু জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে। ডেঙ্গু রোগীদের ৬০ শতাংশ ঢাকায়, বাকিরা বিভিন্ন জেলায়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া গত ১০ বছরের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৪ সালে ডেঙ্গুতে কোনো মৃত্যু ছিল না। ২০১৫ সালে ৬ জনের মৃত্যু হয়। ২০১৬ সালে ১৪ জন, ২০১৭ সালে ৮ জন, ২০১৮ সালে ২৬ জন, ২০১৯ সালে ১৬৪ জন, ২০২০ সালে ৭ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন এবং ২০২২ সালে ২৮১ জনের মৃত্যু হয়; যা এক বছরে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। তবে গত বছরও ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টার চিত্র: গত শনিবার সকাল আটটা থেকে গতকাল সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৮৩৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। মারা গেছে ৬ জন। এই তথ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের বিজ্ঞপ্তির। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৫১৬ এবং ঢাকার বাইরে ৩২০ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ২ হাজার ৭৫০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছে। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ১ হাজার ৯৬৮ এবং অন্যান্য জেলায় ৭৮২ জন চিকিৎসাধীন। চলতি বছর এ পর্যন্ত সারা দেশে ১২ হাজার ৯৫৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৯ হাজার ৯০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছে ৩ হাজার ৮৬৪ জন। রোগটিতে এ পর্যন্ত ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার অনেকে একাধিকবার ডেঙ্গুর বিভিন্ন ধরনে আক্রান্ত হয়েছে। তাঁরা আরেকবার আক্রান্ত হলেই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগী দ্রুত হেমোরেজিক ফিভার বা শক সিনড্রোমে চলে যাচ্ছেন এবং মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ বছর মৃত্যু বেশি হওয়ার এটাই প্রধান কারণ। দিন যত যাবে, মৃত্যুর হার ততই বাড়বে। মৃত্যু কমাতে এডিস মশা নিধনে গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, যেহেতু ডেঙ্গুর কোনো প্রতিষেধক টিকা বা নিরাময়কারী ওষুধ নেই, তাই মশা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাহলেই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
৫৭ জেলায় ডেঙ্গু: স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক গতকাল মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশে ডেঙ্গু অনেক বেড়েছে। ৫৭ জেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। ৬০ শতাংশ রোগীই ঢাকায়। তিনি বলেন, বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পানিতে মশার বংশবিস্তার ঘটেছে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভাকে বেশি বেশি করে স্প্রে করার আহ্বান জানানো হচ্ছে। জমে থাকা বৃষ্টির পানি অপসারণ করতে হবে। এটি করতে না পারলে ডেঙ্গু আরও ভয়াবহ হতে পারে। সামনের দুই মাসে ডেঙ্গু রোগী বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যারা একবার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, তারা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকাংশে বেশি।
শিশুর মৃত্যু: বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ধানসাগর গ্রামের ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু কৌশিক নন্দী (৪) গতকাল সকালে মারা গেছে। তার বাবা সমীর নন্দী জানান, শুক্রবার রাতে কৌশিক জ্বরে আক্রান্ত হলে শনিবার রাত আটটার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। চিকিৎসক পরীক্ষা করে তার ডেঙ্গু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটায় গতকাল সকালে তাকে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রিয় গোপাল বিশ্বাস বলেন, শরণখোলায় ডেঙ্গুতে এই প্রথম কোনো শিশুর মৃত্যু হলো।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪