নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাগতিক দর্শকদের উৎসাহে মুহুর্মুহু আক্রমণ শাণিয়ে গেলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। কিন্তু বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন একজন। বাংলাদেশের ১১ ফুটবলারের বিপক্ষে যেন একাই লড়ে পয়েন্ট কাড়লেন নেপালি গোলরক্ষক অঞ্জনা রানা মাগার! সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের সঙ্গে গোলশূন্য ড্রয়ে শুরু হলো বাংলাদেশের শিরোপা ধরে রাখার অভিযান।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নেপালের বিপক্ষে ফেবারিট হিসেবেই কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে খেলতে নেমেছিলেন মারিয়া মান্ডারা। তিন বছর আগের আসরে দুবার নেপালকে হারানোর স্মৃতি আর জাতীয় দলের ১৫ ফুটবলার নিয়ে তুলনামূলকভাবে এগিয়েও ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু ম্যাচটা যেন একাই বাংলাদেশের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে গেলেন অঞ্জনা। বাংলাদেশ-নেপাল দুই কোচের কাছেই যিনি অঘোষিত ম্যাচসেরা।
ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই বাংলাদেশকে এগিয়ে দিতে পারত আঁখি খাতুনের দূরপাল্লার শট। ভাগ্যের ফেরে দীর্ঘদেহী ডিফেন্ডারের শট লেগে ফেরে বারে। পঞ্চম মিনিটে আরেকটু হলে গোলই হজম করতে বসেছিল বাংলাদেশ। নিজেদের ডি-বক্সে বিমলা বিকের ফ্রি-কিক হেড করে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালেই জড়াতে বসেছিলেন ফরোয়ার্ড শামসুন্নাহার জুনিয়র।
১৫ মিনিটে সেই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগও পেয়েছিলেন শামসুন্নাহার। ডি-বক্সের বাঁ প্রান্ত থেকে মারিয়া মান্ডার কাটব্যাকে শামসুন্নাহারের বাইসাইকেল কিক আটকে দেন নেপালি গোলরক্ষক। ১৮ মিনিটে এই গোলরক্ষকই আবারও বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়ান শামসুন্নাহারের সামনে। দারুণ ক্ষিপ্রতায় বল পায়ে প্রতিপক্ষ ডি-বক্সে ঢুকলেও গোলরক্ষক অঞ্জনা রানা মাগার আটকে দেন শামসুন্নাহারের গতি। ৩০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে ঋতুপর্ণা চাকমার দূরপাল্লার শটও অল্প ব্যবধানে হয় লক্ষ্যছাড়া। ৩২ মিনিটে শামসুন্নাহারের আরেকটি দূরপাল্লার শটও ফিরিয়ে দেন নেপালি গোলরক্ষক অঞ্জনা
৫৪ মিনিটে মারিয়া মান্ডার কর্নার থেকে জটলাকে কাজে লাগিয়ে বক্সের মুখে শট নিয়েছিলেন ঋতুপর্ণা চাকমা। কিন্তু তাঁর সেই শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন ডিফেন্ডার বিমলা বিকে। ৮৭ মিনিটে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার শেষ সুযোগটাও আটকে দেন গোলবারে নেপালের ভরসা অঞ্জনা মাগার। ডি-বক্সের বাইরে থেকে মনিকা চাকমার বাঁ পায়ের শট অবিশ্বাস্য ক্ষিপ্রতায় ফিরিয়ে দেন নেপালি গোলরক্ষক।
স্বাগতিক দর্শকদের উৎসাহে মুহুর্মুহু আক্রমণ শাণিয়ে গেলেন বাংলাদেশের মেয়েরা। কিন্তু বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন একজন। বাংলাদেশের ১১ ফুটবলারের বিপক্ষে যেন একাই লড়ে পয়েন্ট কাড়লেন নেপালি গোলরক্ষক অঞ্জনা রানা মাগার! সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের সঙ্গে গোলশূন্য ড্রয়ে শুরু হলো বাংলাদেশের শিরোপা ধরে রাখার অভিযান।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নেপালের বিপক্ষে ফেবারিট হিসেবেই কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে খেলতে নেমেছিলেন মারিয়া মান্ডারা। তিন বছর আগের আসরে দুবার নেপালকে হারানোর স্মৃতি আর জাতীয় দলের ১৫ ফুটবলার নিয়ে তুলনামূলকভাবে এগিয়েও ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু ম্যাচটা যেন একাই বাংলাদেশের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে গেলেন অঞ্জনা। বাংলাদেশ-নেপাল দুই কোচের কাছেই যিনি অঘোষিত ম্যাচসেরা।
ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই বাংলাদেশকে এগিয়ে দিতে পারত আঁখি খাতুনের দূরপাল্লার শট। ভাগ্যের ফেরে দীর্ঘদেহী ডিফেন্ডারের শট লেগে ফেরে বারে। পঞ্চম মিনিটে আরেকটু হলে গোলই হজম করতে বসেছিল বাংলাদেশ। নিজেদের ডি-বক্সে বিমলা বিকের ফ্রি-কিক হেড করে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালেই জড়াতে বসেছিলেন ফরোয়ার্ড শামসুন্নাহার জুনিয়র।
১৫ মিনিটে সেই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগও পেয়েছিলেন শামসুন্নাহার। ডি-বক্সের বাঁ প্রান্ত থেকে মারিয়া মান্ডার কাটব্যাকে শামসুন্নাহারের বাইসাইকেল কিক আটকে দেন নেপালি গোলরক্ষক। ১৮ মিনিটে এই গোলরক্ষকই আবারও বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়ান শামসুন্নাহারের সামনে। দারুণ ক্ষিপ্রতায় বল পায়ে প্রতিপক্ষ ডি-বক্সে ঢুকলেও গোলরক্ষক অঞ্জনা রানা মাগার আটকে দেন শামসুন্নাহারের গতি। ৩০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে ঋতুপর্ণা চাকমার দূরপাল্লার শটও অল্প ব্যবধানে হয় লক্ষ্যছাড়া। ৩২ মিনিটে শামসুন্নাহারের আরেকটি দূরপাল্লার শটও ফিরিয়ে দেন নেপালি গোলরক্ষক অঞ্জনা
৫৪ মিনিটে মারিয়া মান্ডার কর্নার থেকে জটলাকে কাজে লাগিয়ে বক্সের মুখে শট নিয়েছিলেন ঋতুপর্ণা চাকমা। কিন্তু তাঁর সেই শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন ডিফেন্ডার বিমলা বিকে। ৮৭ মিনিটে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার শেষ সুযোগটাও আটকে দেন গোলবারে নেপালের ভরসা অঞ্জনা মাগার। ডি-বক্সের বাইরে থেকে মনিকা চাকমার বাঁ পায়ের শট অবিশ্বাস্য ক্ষিপ্রতায় ফিরিয়ে দেন নেপালি গোলরক্ষক।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪