দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় চাহিদার অর্ধেক পাওয়া যাচ্ছে না বিদ্যুৎ। ফলে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এই উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ৫৬ হাজার গ্রাহকের ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও পাওয়া যাচ্ছে অর্ধেকের কম।
এদিকে লোডশেডিংয়ে চার্জার ব্যাটারিচালিত ভ্যান ও অটোচালকেরা পড়েছে আরও বেশি ভোগান্তিতে। রাতের অধিকাংশ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় গাড়িতে চার্জ দিতে না পেরে রাস্তায় গাড়ি নামাতে পারছেন না তাঁরা।
গ্রাহকদের অভিযোগ, উপজেলায় এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের শিডিউল থাকলেও ছয়-সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ে পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের যে তালিকা তৈরি করা হয়েছে, বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তার কোনো কিছুই মানছে না। তা ছাড়া যে সময়ের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে, তার সঙ্গেও লোডশেডিংয়ের মিল থাকছে না।
দুর্গাপুর পবিসের সহকারী প্রকৌশলী শাহিনুর রহমান বলেন, ‘উপজেলায় পবিসের ৫৬ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ মেগাওয়াট। কিন্তু আমরা চাহিদার অর্ধেকের কম বিদ্যুৎ পাচ্ছি। আবার অনেক সময় ৫০-৬০ ভাগ পর্যন্ত পাচ্ছি। ফলে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।’
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ রকম নজিরবিহীন লোডশেডিং আগে দেখিনি। আগেও লোডশেডিং হয়েছে। তবে সে সময়ের বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার মিল নেই। দিনের বেলার মতো এখন রাতেও বিদ্যুৎ থাকছে না।’
পৌর সদর দুর্গাপুর গ্রামের বিউটি খাতুন বলেন, ‘রাতে আধা ঘণ্টা বিদ্যুৎ পেলে তিন ঘণ্টা থাকছে না। প্রচণ্ড গরমে বাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে আছি। দেড়-দুই ঘণ্টা করে পাঁচ-সাতবার লোডশেডিং হচ্ছে। এটি অসহনীয়।’
দুর্গাপুর অটোস্টেশন মালিক সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় ব্যাটারিচালিত ৩৫০ অটো এবং প্রায় ৫ হাজার ব্যাটারিচালিত ভ্যান গাড়ি রয়েছে। এই গাড়ির ওপর এসব পরিবার নির্ভরশীল। রাতে গাড়িগুলোর ব্যাটারি চার্জ দিতে পারলে রাস্তায় গাড়ি চলতে পারে। কিন্তু অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে রাতে অটো-ভ্যান গাড়িতে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না।
অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে বিষয়ে দুর্গাপুর পবিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) সাইদুর রহমান বলেন, ‘উপজেলায় চাহিদা রয়েছে ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু এখন চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছি। অনেক সময় অর্ধেকের কিছু বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য ঘন ঘন লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।’
কবে নাগাদ বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে পবিসের ডিজিএম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা জাতীয় সমস্যা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক কবে হবে, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই।’
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় চাহিদার অর্ধেক পাওয়া যাচ্ছে না বিদ্যুৎ। ফলে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এই উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ৫৬ হাজার গ্রাহকের ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও পাওয়া যাচ্ছে অর্ধেকের কম।
এদিকে লোডশেডিংয়ে চার্জার ব্যাটারিচালিত ভ্যান ও অটোচালকেরা পড়েছে আরও বেশি ভোগান্তিতে। রাতের অধিকাংশ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় গাড়িতে চার্জ দিতে না পেরে রাস্তায় গাড়ি নামাতে পারছেন না তাঁরা।
গ্রাহকদের অভিযোগ, উপজেলায় এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের শিডিউল থাকলেও ছয়-সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ে পড়তে হচ্ছে প্রতিদিন। এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের যে তালিকা তৈরি করা হয়েছে, বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তার কোনো কিছুই মানছে না। তা ছাড়া যে সময়ের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে, তার সঙ্গেও লোডশেডিংয়ের মিল থাকছে না।
দুর্গাপুর পবিসের সহকারী প্রকৌশলী শাহিনুর রহমান বলেন, ‘উপজেলায় পবিসের ৫৬ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ মেগাওয়াট। কিন্তু আমরা চাহিদার অর্ধেকের কম বিদ্যুৎ পাচ্ছি। আবার অনেক সময় ৫০-৬০ ভাগ পর্যন্ত পাচ্ছি। ফলে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।’
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ রকম নজিরবিহীন লোডশেডিং আগে দেখিনি। আগেও লোডশেডিং হয়েছে। তবে সে সময়ের বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার মিল নেই। দিনের বেলার মতো এখন রাতেও বিদ্যুৎ থাকছে না।’
পৌর সদর দুর্গাপুর গ্রামের বিউটি খাতুন বলেন, ‘রাতে আধা ঘণ্টা বিদ্যুৎ পেলে তিন ঘণ্টা থাকছে না। প্রচণ্ড গরমে বাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে আছি। দেড়-দুই ঘণ্টা করে পাঁচ-সাতবার লোডশেডিং হচ্ছে। এটি অসহনীয়।’
দুর্গাপুর অটোস্টেশন মালিক সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় ব্যাটারিচালিত ৩৫০ অটো এবং প্রায় ৫ হাজার ব্যাটারিচালিত ভ্যান গাড়ি রয়েছে। এই গাড়ির ওপর এসব পরিবার নির্ভরশীল। রাতে গাড়িগুলোর ব্যাটারি চার্জ দিতে পারলে রাস্তায় গাড়ি চলতে পারে। কিন্তু অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে রাতে অটো-ভ্যান গাড়িতে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না।
অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে বিষয়ে দুর্গাপুর পবিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) সাইদুর রহমান বলেন, ‘উপজেলায় চাহিদা রয়েছে ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু এখন চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছি। অনেক সময় অর্ধেকের কিছু বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য ঘন ঘন লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।’
কবে নাগাদ বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে পবিসের ডিজিএম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা জাতীয় সমস্যা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক কবে হবে, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪