এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে পানযোগ্য বিশুদ্ধ পানির সংকট চলছে। কমপ্লেক্স এলাকায় একাধিক টিউবওয়েল থাকলেও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে প্রায় পাঁচ বছর ধরে পরিত্যক্ত পড়ে আছে সেগুলো। এ ছাড়া গত বছর কমপ্লেক্সের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সংযোজন করা ফিল্টারগুলোতেও বন্ধ রয়েছে পানি সরবরাহ। এতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগী ও স্বজনেরা প্রতিনিয়ত পানযোগ্য পানির সংকটে ভুগছেন।
রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দাবি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে তাড়াতাড়ি ফিল্টার চালু করা হোক। নয়তো কাছাকাছি একটি টিউবওয়েল স্থাপন করা হোক।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কথা হয় আসমা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, দুই দিন ধরে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে আছেন। এখানে পানযোগ্য বিশুদ্ধ পানির কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের কাছাকাছি একটি টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে হয়।
অপর এক রোগীর স্বজন শরীফা খাতুন বলেন, হাসপাতালজুড়ে কোথাও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা নেই। এখানে আসা কিংবা ভর্তি রোগীদের জন্য বিশুদ্ধ পানি বাড়ি থেকে আনতে হয়। নয়তো হাসপাতালের বাইর থেকে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছর ধরে কমপ্লেক্স এলাকার টিউবওয়েলগুলো পরিত্যক্ত পড়ে আছে।
কমপ্লেক্সে কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীরা বলেন, ভর্তি রোগীদের সুবিধার্থে গত বছর দোতলার ওপরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের একটি ফিল্টার স্থাপন করা হয়। এর সুবিধা রোগীরা আজও পাননি। ওষুধ খাওয়ানোর জন্য সামান্য পানিও আনতে হয় মহাসড়কের কাছের চায়ের দোকানের পাশের টিউবওয়েল থেকে। অথচ কাছেই রয়েছে কয়েকটি পানির ফিল্টার, যেগুলো শুধু সংযোগের অভাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রোগীদের জন্য বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে মাঝেমধ্যে জানানো হয়। কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ফিল্টার বসানো হয়েছে। তবে কারিগরি কিছু ত্রুটির কারণে ফিল্টারে পানি সরবরাহ বন্ধ আছে। বিষয়টি তাঁর জানা আছে। তিনি ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলেছেন। আশা করছেন, খুব তাড়াতাড়ি বিশুদ্ধ পানির এ সংকট নিরসন হবে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে পানযোগ্য বিশুদ্ধ পানির সংকট চলছে। কমপ্লেক্স এলাকায় একাধিক টিউবওয়েল থাকলেও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে প্রায় পাঁচ বছর ধরে পরিত্যক্ত পড়ে আছে সেগুলো। এ ছাড়া গত বছর কমপ্লেক্সের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সংযোজন করা ফিল্টারগুলোতেও বন্ধ রয়েছে পানি সরবরাহ। এতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগী ও স্বজনেরা প্রতিনিয়ত পানযোগ্য পানির সংকটে ভুগছেন।
রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দাবি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে তাড়াতাড়ি ফিল্টার চালু করা হোক। নয়তো কাছাকাছি একটি টিউবওয়েল স্থাপন করা হোক।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কথা হয় আসমা বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, দুই দিন ধরে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে আছেন। এখানে পানযোগ্য বিশুদ্ধ পানির কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের কাছাকাছি একটি টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে হয়।
অপর এক রোগীর স্বজন শরীফা খাতুন বলেন, হাসপাতালজুড়ে কোথাও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা নেই। এখানে আসা কিংবা ভর্তি রোগীদের জন্য বিশুদ্ধ পানি বাড়ি থেকে আনতে হয়। নয়তো হাসপাতালের বাইর থেকে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছর ধরে কমপ্লেক্স এলাকার টিউবওয়েলগুলো পরিত্যক্ত পড়ে আছে।
কমপ্লেক্সে কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীরা বলেন, ভর্তি রোগীদের সুবিধার্থে গত বছর দোতলার ওপরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের একটি ফিল্টার স্থাপন করা হয়। এর সুবিধা রোগীরা আজও পাননি। ওষুধ খাওয়ানোর জন্য সামান্য পানিও আনতে হয় মহাসড়কের কাছের চায়ের দোকানের পাশের টিউবওয়েল থেকে। অথচ কাছেই রয়েছে কয়েকটি পানির ফিল্টার, যেগুলো শুধু সংযোগের অভাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রোগীদের জন্য বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে মাঝেমধ্যে জানানো হয়। কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ফিল্টার বসানো হয়েছে। তবে কারিগরি কিছু ত্রুটির কারণে ফিল্টারে পানি সরবরাহ বন্ধ আছে। বিষয়টি তাঁর জানা আছে। তিনি ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলেছেন। আশা করছেন, খুব তাড়াতাড়ি বিশুদ্ধ পানির এ সংকট নিরসন হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪