ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাইয়ের সুতিপাড়া বাথুলী কবরস্থান এলাকায় নির্মাণের অর্ধযুগ পার না হতেই গাজীখালী নদীর ওপর সেতুর সংযোগ গাইড ওয়াল ও সংযোগ সড়কে ধস নেমেছে। শুধু তা-ই নয়, সেতুর এক পাশ দেবেও গেছে।
এর আগে সেতুটিতে উঠতে সংযোগ সড়কের বদলে ব্যবহার করা হয়েছিল বাঁশের সাঁকো। স্থানীয়দের দীর্ঘদিন এমন ভোগান্তির পর বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে সংযোগ সড়ক করা হয়েছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে নির্মিত হয় এ সংযোগ সড়ক। তবে সেতুর এক পাশ দেবে যাওয়ায় এখনো সেতুটি দিয়ে চলাচলে পথচারীদের ঝুঁকি রয়েই গেছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সেতুটিতে ওঠার জন্য দুই পাশে যে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করা হয়েছিল, তা আর এখন নেই। গত মাসে সেতুটির দুপাশে মাটি দিয়ে ভরাট করে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু সেতুর ফাটল বা ভাঙা স্থানে কোনো মেরামত করা হয়নি। এক পাশে সেতুটি দেবে গিয়ে বাঁকা হয়ে আছে। দুপাশেই বের হয়ে আছে রড।
এ ছাড়া সেতুর সংযোগ সড়ক তৈরি করা হলেও সড়কের দুপাশেই প্লাস্টিকের সুতলি দিয়ে রেলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুতলি ছিঁড়ে গিয়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। সড়ক থেকে নদী পর্যন্ত গভীরতা অনেক বেশি হওয়ায় দুর্ঘটনা ঘটলে হতাহতের শঙ্কা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাজীখালী নদীর ওপর ২০১৬ সালে সেতু নির্মাণকাজ শুরু হয়। পরে সেতুর কাজ দায়সারাভাবে কাজ শেষ করে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুর দুপাশে গাইড ওয়াল (দেয়াল) নির্মাণ করে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়। তখন নদী কম প্রশস্ত ছিল।
ড্রেজার দিয়ে নদীর মাটি কাটায় এবং ২০২০ সালের বন্যার পানির স্রোতে সেতুটির উভয় পাশের সংযোগ সড়কের মাটি চলে যায়। শুধু তা-ই নয় এক পাশের সেতুসহ গাইড ওয়াল দেবে গিয়ে তাতে ফাটল ধরে। পরে সেতুটির সংযোগ সড়ক না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে সংযোগ সড়ক বানিয়ে এলাকাবাসী চলাচল করতে থাকে। দীর্ঘদিন এভাবেই চলাচলের পর সম্প্রতি স্থানীয় চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও এলাকার লোকজন বাঁশের সাঁকো সরিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মশিউর রহমান বলেন, সেতুর গাইড ওয়াল দুপাশেই ভেঙে গেছে। যেকোনো সময় এটি পড়ে গিয়ে চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমন ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর জন্য ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠিয়ে চিন্তায় থাকতে হয়।
সুতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই বছর আগের বন্যায় পানির স্রোতের কারণে সেতুর সংযোগ সড়কটি ধসে গেছে। এলাকার জনসাধারণের চলাচলের জন্য আপাতত ইটের সুরকি ও আধলা ফেলে সংযোগ সড়কটি মেরামত করেছি। সেতু ভেঙে পুনর্নির্মাণ না করলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’ তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে ধামরাই উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আজিজুল হকের মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ঢাকার ধামরাইয়ের সুতিপাড়া বাথুলী কবরস্থান এলাকায় নির্মাণের অর্ধযুগ পার না হতেই গাজীখালী নদীর ওপর সেতুর সংযোগ গাইড ওয়াল ও সংযোগ সড়কে ধস নেমেছে। শুধু তা-ই নয়, সেতুর এক পাশ দেবেও গেছে।
এর আগে সেতুটিতে উঠতে সংযোগ সড়কের বদলে ব্যবহার করা হয়েছিল বাঁশের সাঁকো। স্থানীয়দের দীর্ঘদিন এমন ভোগান্তির পর বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে সংযোগ সড়ক করা হয়েছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে নির্মিত হয় এ সংযোগ সড়ক। তবে সেতুর এক পাশ দেবে যাওয়ায় এখনো সেতুটি দিয়ে চলাচলে পথচারীদের ঝুঁকি রয়েই গেছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সেতুটিতে ওঠার জন্য দুই পাশে যে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করা হয়েছিল, তা আর এখন নেই। গত মাসে সেতুটির দুপাশে মাটি দিয়ে ভরাট করে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু সেতুর ফাটল বা ভাঙা স্থানে কোনো মেরামত করা হয়নি। এক পাশে সেতুটি দেবে গিয়ে বাঁকা হয়ে আছে। দুপাশেই বের হয়ে আছে রড।
এ ছাড়া সেতুর সংযোগ সড়ক তৈরি করা হলেও সড়কের দুপাশেই প্লাস্টিকের সুতলি দিয়ে রেলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুতলি ছিঁড়ে গিয়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। সড়ক থেকে নদী পর্যন্ত গভীরতা অনেক বেশি হওয়ায় দুর্ঘটনা ঘটলে হতাহতের শঙ্কা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাজীখালী নদীর ওপর ২০১৬ সালে সেতু নির্মাণকাজ শুরু হয়। পরে সেতুর কাজ দায়সারাভাবে কাজ শেষ করে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুর দুপাশে গাইড ওয়াল (দেয়াল) নির্মাণ করে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়। তখন নদী কম প্রশস্ত ছিল।
ড্রেজার দিয়ে নদীর মাটি কাটায় এবং ২০২০ সালের বন্যার পানির স্রোতে সেতুটির উভয় পাশের সংযোগ সড়কের মাটি চলে যায়। শুধু তা-ই নয় এক পাশের সেতুসহ গাইড ওয়াল দেবে গিয়ে তাতে ফাটল ধরে। পরে সেতুটির সংযোগ সড়ক না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে সংযোগ সড়ক বানিয়ে এলাকাবাসী চলাচল করতে থাকে। দীর্ঘদিন এভাবেই চলাচলের পর সম্প্রতি স্থানীয় চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও এলাকার লোকজন বাঁশের সাঁকো সরিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মশিউর রহমান বলেন, সেতুর গাইড ওয়াল দুপাশেই ভেঙে গেছে। যেকোনো সময় এটি পড়ে গিয়ে চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমন ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর জন্য ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠিয়ে চিন্তায় থাকতে হয়।
সুতিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই বছর আগের বন্যায় পানির স্রোতের কারণে সেতুর সংযোগ সড়কটি ধসে গেছে। এলাকার জনসাধারণের চলাচলের জন্য আপাতত ইটের সুরকি ও আধলা ফেলে সংযোগ সড়কটি মেরামত করেছি। সেতু ভেঙে পুনর্নির্মাণ না করলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’ তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে ধামরাই উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আজিজুল হকের মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪